ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। তিনি জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদকও। সম্প্রতি সারজিস শিশু মডেল অভিনেত্রী সিমরিন লুবাবাকে ফেসবুকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন দাবিতে একটি ফটোকার্ড সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। বেসরকারি সম্প্রচার মাধ্যম যমুনা টিভির নাম ও লোগোযুক্ত ফটোকার্ডটি ১৭ নভেম্বর ‘Life Tips–যৌন পরামর্শ’ নামের একটি ফেসবুক পেজে পোস্ট করা হয়। ফটোকার্ডটি আজ শনিবার বেলা ২টা পর্যন্ত এক হাজার শেয়ার হয়েছে, রিঅ্যাকশন পড়েছে প্রায় দেড় লাখ।
একই ফটোকার্ড ২০ নভেম্বর ‘মুহাম্মদ ইব্রাহিম (MD Ibrahim)’ নামের একটি ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে পোস্ট করা হয়। ‘মুহাম্মদ ইব্রাহিম (MD Ibrahim)’ নামের পেজটির পরিচয়ে দাবি করা হয়েছে, অ্যাকাউন্টটি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ চাঁদপুর জেলা, ফরিদগঞ্জ উপজেলা শাখার একজন কর্মীর। এই অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্টটি শেয়ার হয়েছে প্রায় ৪০০।
কথিত ফটোকার্ডটির সত্যতা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
সারজিস আলম সিমরিন লুবাবাকে ফেসবুকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন দাবিতে যমুনা টিভির নাম ও লোগোযুক্ত ভাইরাল ফটোকার্ডটিতে কোনো তারিখ উল্লেখ নেই। সাধারণত সম্প্রচার মাধ্যমটির ফটোকার্ডে প্রকাশের তারিখ উল্লেখ থাকে। আবার কথিত ফটোকার্ডে ব্যবহৃত ফন্টের সঙ্গে টিভিটির সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা ফটোকার্ডে ব্যবহৃত ফন্টের পার্থক্য রয়েছে।
এসব ত্রুটির কারণে ফেসবুকসহ যমুনা টিভির অন্যান্য ভেরিফায়েড সোশ্যাল মিডিয়া পেজ বা অ্যাকাউন্টে এমন কোনো ফটোকার্ড পাওয়া যায়নি। সিমরিন লুবাবারও ভেরিফায়েড সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলো খুঁজে সারজিস আলমের বিরুদ্ধে তাঁকে এমন কোনো অভিযোগ দিতে দেখা যায়নি।
প্রাসঙ্গিক কি–ওয়ার্ডে অনুসন্ধানে অন্য কোনো সংবাদমাধ্যমেও সারজিস আলম সিমরিন লুবাবাকে ফেসবুকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন দাবিতে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। যেহেতু সারজিস আলম ও সিমরিন লুবাবা দুজনেই আলোচিত ব্যক্তি, তাই সারজিসের বিরুদ্ধে লুবাবা এমন কোনো অভিযোগ করলে সেটি দেশের অন্যান্য সংবাদমাধ্যমেও প্রচার হওয়ার কথা।
সুতরাং, সারজিস আলম ও সিমরিন লুবাবাকে জড়িয়ে যমুনা টিভির নাম ও লোগোযুক্ত কথিত ফটোকার্ডটি ভুয়া।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। তিনি জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদকও। সম্প্রতি সারজিস শিশু মডেল অভিনেত্রী সিমরিন লুবাবাকে ফেসবুকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন দাবিতে একটি ফটোকার্ড সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। বেসরকারি সম্প্রচার মাধ্যম যমুনা টিভির নাম ও লোগোযুক্ত ফটোকার্ডটি ১৭ নভেম্বর ‘Life Tips–যৌন পরামর্শ’ নামের একটি ফেসবুক পেজে পোস্ট করা হয়। ফটোকার্ডটি আজ শনিবার বেলা ২টা পর্যন্ত এক হাজার শেয়ার হয়েছে, রিঅ্যাকশন পড়েছে প্রায় দেড় লাখ।
একই ফটোকার্ড ২০ নভেম্বর ‘মুহাম্মদ ইব্রাহিম (MD Ibrahim)’ নামের একটি ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে পোস্ট করা হয়। ‘মুহাম্মদ ইব্রাহিম (MD Ibrahim)’ নামের পেজটির পরিচয়ে দাবি করা হয়েছে, অ্যাকাউন্টটি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ চাঁদপুর জেলা, ফরিদগঞ্জ উপজেলা শাখার একজন কর্মীর। এই অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্টটি শেয়ার হয়েছে প্রায় ৪০০।
কথিত ফটোকার্ডটির সত্যতা যাচাই করে দেখেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ।
সারজিস আলম সিমরিন লুবাবাকে ফেসবুকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন দাবিতে যমুনা টিভির নাম ও লোগোযুক্ত ভাইরাল ফটোকার্ডটিতে কোনো তারিখ উল্লেখ নেই। সাধারণত সম্প্রচার মাধ্যমটির ফটোকার্ডে প্রকাশের তারিখ উল্লেখ থাকে। আবার কথিত ফটোকার্ডে ব্যবহৃত ফন্টের সঙ্গে টিভিটির সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা ফটোকার্ডে ব্যবহৃত ফন্টের পার্থক্য রয়েছে।
এসব ত্রুটির কারণে ফেসবুকসহ যমুনা টিভির অন্যান্য ভেরিফায়েড সোশ্যাল মিডিয়া পেজ বা অ্যাকাউন্টে এমন কোনো ফটোকার্ড পাওয়া যায়নি। সিমরিন লুবাবারও ভেরিফায়েড সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলো খুঁজে সারজিস আলমের বিরুদ্ধে তাঁকে এমন কোনো অভিযোগ দিতে দেখা যায়নি।
প্রাসঙ্গিক কি–ওয়ার্ডে অনুসন্ধানে অন্য কোনো সংবাদমাধ্যমেও সারজিস আলম সিমরিন লুবাবাকে ফেসবুকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন দাবিতে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। যেহেতু সারজিস আলম ও সিমরিন লুবাবা দুজনেই আলোচিত ব্যক্তি, তাই সারজিসের বিরুদ্ধে লুবাবা এমন কোনো অভিযোগ করলে সেটি দেশের অন্যান্য সংবাদমাধ্যমেও প্রচার হওয়ার কথা।
সুতরাং, সারজিস আলম ও সিমরিন লুবাবাকে জড়িয়ে যমুনা টিভির নাম ও লোগোযুক্ত কথিত ফটোকার্ডটি ভুয়া।
দুর্বৃত্তরা হাসপাতালের ভেতরে ঢুকে নির্মমভাবে যুবলীগ নেতা-কর্মীদের মারধর করছে— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে আলাদা ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
১ দিন আগেচাঁদা না দেওয়ায় দোকানিকে কয়েকজন মিলে মারধর—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। ভিডিওতে দোকানে এক ব্যক্তিকে তিন–চার মিলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারতে দেখা যায়।
২ দিন আগেহাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকা রোগীও মারামারিতে যোগ দিয়েছেন— এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে প্রায় একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে। একটি কক্ষে হাসপাতালের পেইনবেডের মতো দেখতে বিছানায় দুজনকে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। একপর্যায়ে সেখানে হাতাতাতি লাগে।
৩ দিন আগেকাছ থেকে টিভি দেখলে চোখের ক্ষতি হয় বলে ধারণা প্রচলিত আছে। এই কারণে বাবা-মায়েরা তাঁদের সন্তানকে টেলিভিশনের খুব কাছাকাছি বসে দেখতে দেন না। কিন্তু এই ধারণার কি বাস্তব ভিত্তি আছে? এ বিষয়ে চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে তা জানার চেষ্টা করেছে আজকের পত্রিকার ফ্যাক্টচেক বিভাগ। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ
৪ দিন আগে