দুর্গাপুর (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর দুর্গাপুর পৌর এলাকায় পুকুর খনন করতে গিয়ে ডাহার বিলের পানিনিষ্কাশনের মুখ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে করে দেবীপুর বিএম স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠ এবং আশপাশের প্রায় ৩০০ বিঘা আবাদি জমি তলিয়ে আছে।
বছরের চার থেকে ছয় মাস পর্যন্ত এ জলাবদ্ধতা থাকে। চার বছর ধরে সমস্যাটি চলছে। এ নিয়ে কৃষকেরা একাধিকবার অভিযোগ দিলেও দুর্ভোগের সমাধান হয়নি।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এলাকার প্রভাবশালীরা অপরিকল্পিতভাবে পুকুর খনন করে বিলের নালার মুখ বন্ধ করে দিয়েছেন। ফলে জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত কলেজ মাঠে পানি জমে থাকে। ঠিকমতো ক্লাস করতে পারে না শিক্ষার্থীরা। বন্ধ থাকে খেলাধুলাও। এ ছাড়া মাঠের পাশের জমিতে আমন ধান রোপণ করতে পারেন না কৃষকেরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কলেজের মাঠ পুরোপুরি পানির নিচে তলিয়ে আছে। বিঘা বিঘা কৃষিজমিও পানির নিচে। যেখানে কৃষকেরা ধানসহ নানা ফসল উৎপাদন করতেন; কিন্তু ২০১৮ সালের পর থেকে এ সময়টাতে কোনো আবাদই করতে পারছেন না।
কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুস সালাম বলেন, ‘কলেজ খুললেও মাঠজুড়েই পানি। মাঠ অতিক্রম করে ক্লাস যেতে পারছে না শিক্ষার্থীরা। শুধু কলেজই নয়, আশপাশের ২৫০ থেকে ৩০০ বিঘা ফসলি জমি পানির নিচের তলিয়ে আছে। পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় চরম বিপাকে রয়েছেন কৃষকেরা।’
ওই এলাকার কৃষক নুরুল ইসলাম জানান, তাঁদের এই জমিতে বছরে তিন ধরনের ফসল হতো। এখন শুধু শুকনো মৌসুমে বোরো ধান ছাড়া আর কিছুই হয় না। দুই গ্রামবাসীর খেতগুলো চার থেকে ছয় মাস পানির নিচে থাকে।
যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহেল রানা বলেন, ‘ডাহার বিলে প্রভাবশালীরা পুকুর খননের কারণে পানিনিষ্কাশনের মুখ বন্ধ আছে। বরাদ্দ পেলে নিষ্কাশন নালা তৈরির কথা বলেছিলাম কলেজ কর্তৃপক্ষ ও কৃষকদের। এ বছর ওই এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজশাহীর দুর্গাপুর পৌর এলাকায় পুকুর খনন করতে গিয়ে ডাহার বিলের পানিনিষ্কাশনের মুখ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে করে দেবীপুর বিএম স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠ এবং আশপাশের প্রায় ৩০০ বিঘা আবাদি জমি তলিয়ে আছে।
বছরের চার থেকে ছয় মাস পর্যন্ত এ জলাবদ্ধতা থাকে। চার বছর ধরে সমস্যাটি চলছে। এ নিয়ে কৃষকেরা একাধিকবার অভিযোগ দিলেও দুর্ভোগের সমাধান হয়নি।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এলাকার প্রভাবশালীরা অপরিকল্পিতভাবে পুকুর খনন করে বিলের নালার মুখ বন্ধ করে দিয়েছেন। ফলে জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত কলেজ মাঠে পানি জমে থাকে। ঠিকমতো ক্লাস করতে পারে না শিক্ষার্থীরা। বন্ধ থাকে খেলাধুলাও। এ ছাড়া মাঠের পাশের জমিতে আমন ধান রোপণ করতে পারেন না কৃষকেরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কলেজের মাঠ পুরোপুরি পানির নিচে তলিয়ে আছে। বিঘা বিঘা কৃষিজমিও পানির নিচে। যেখানে কৃষকেরা ধানসহ নানা ফসল উৎপাদন করতেন; কিন্তু ২০১৮ সালের পর থেকে এ সময়টাতে কোনো আবাদই করতে পারছেন না।
কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুস সালাম বলেন, ‘কলেজ খুললেও মাঠজুড়েই পানি। মাঠ অতিক্রম করে ক্লাস যেতে পারছে না শিক্ষার্থীরা। শুধু কলেজই নয়, আশপাশের ২৫০ থেকে ৩০০ বিঘা ফসলি জমি পানির নিচের তলিয়ে আছে। পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় চরম বিপাকে রয়েছেন কৃষকেরা।’
ওই এলাকার কৃষক নুরুল ইসলাম জানান, তাঁদের এই জমিতে বছরে তিন ধরনের ফসল হতো। এখন শুধু শুকনো মৌসুমে বোরো ধান ছাড়া আর কিছুই হয় না। দুই গ্রামবাসীর খেতগুলো চার থেকে ছয় মাস পানির নিচে থাকে।
যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহেল রানা বলেন, ‘ডাহার বিলে প্রভাবশালীরা পুকুর খননের কারণে পানিনিষ্কাশনের মুখ বন্ধ আছে। বরাদ্দ পেলে নিষ্কাশন নালা তৈরির কথা বলেছিলাম কলেজ কর্তৃপক্ষ ও কৃষকদের। এ বছর ওই এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪