ফারুক হোসাইন রাজ, কলারোয়া (সাতক্ষীরা)
পরীক্ষামূলক চার কাঠা জমিতে ড্রাগন চাষ করে এক কৃষকের সাফল্য লাভের পর সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার কৃষকেরা ফলটি চাষের দিকে ঝুঁকছেন। ইতিমধ্যে স্বল্প মূলধন ও অল্প জায়গায় ড্রাগন চাষ করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন কৃষক মোখলেছুর রহমান বাবু। শুধু বাবুই নন, বরং তার সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয় ড্রাগন চাষে এগিয়ে এসেছেন এ অঞ্চলের অন্যান্য কৃষকেরাও।
গত শনিবার সকালে উপজেলার কেরেলকাতা ইউনিয়নের পশ্চিম দরবাসা মাঠ সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে বরই চাষ করে আসা চাষি মোখলেছুর রহমান চার কাঠা জমিতে পরীক্ষামূলক ড্রাগন চাষ করেছেন। এর আগে এক বিঘা জমির বরই বিক্রি থেকেও ড্রাগন থেকে বেশি টাকা আয় করেছেন তিনি।
মোখলেছুর রহমান বলেন, একেকটি বীজতলা থেকে প্রতি ১৫ দিন পর পর অন্তত ৮-১০টি ফল সংগ্রহ করা যায়। তেমন রোগ বলাই না থাকায় একটু পরিচর্যায় অনেক ভালো ফলন পাওয়া যাচ্ছে। তিনি বলেন, প্রথমে ৫৮টি খুঁটিতে ২৩২টি চারা রোপণ করতে ৫২ হাজার টাকা খরচ হয়। এক বছরের মধ্যে বাগানে ফল আসতে শুরু করে। ২৫০ থেকে ২৬০ টাকা কেজি দরে প্রায় ৯০ হাজার টাকার ফল বিক্রি হয়।
কলারোয়া উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন চাষ বেশ জনপ্রিয়। বাংলাদেশে ফলটির চাষাবাদ ২০০৭ সালে শুরু হলেও কলারোয়ায় তেমন সাড়া পড়েনি। তবে সম্প্রতি ড্রাগন চাষ বেড়েছে। কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হলে উপজেলাতে বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন চাষ করা সম্ভব।
এদিকে চাষিদের দাবি, লাভজনক ড্রাগন চাষের ক্ষেত্রে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে কোনো ধরনের সহযোগিতা পাচ্ছেন না তারা। সহযোগিতা পেলে বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন চাষ করে স্বাবলম্বী হওয়া সম্ভব বলে মনে করছেন তারা।
কেরেলকাতা ইউনিয়নের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মৃণাল কান্তি সরকার বলেন, ড্রাগন চাষের জনপ্রিয়তা ইউনিয়নে কৃষকদের মাঝে অনেকটা বেড়েছে। নিজ উদ্যোগে চাষ করে সফলতা পেয়েছেন চাষিরা। মাঠ পর্যায়ে আমাদের সরকারি প্রদর্শনী নেই তবে কর্মকর্তারা চাষের ক্ষেত্রে বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে।
পরীক্ষামূলক চার কাঠা জমিতে ড্রাগন চাষ করে এক কৃষকের সাফল্য লাভের পর সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার কৃষকেরা ফলটি চাষের দিকে ঝুঁকছেন। ইতিমধ্যে স্বল্প মূলধন ও অল্প জায়গায় ড্রাগন চাষ করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন কৃষক মোখলেছুর রহমান বাবু। শুধু বাবুই নন, বরং তার সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয় ড্রাগন চাষে এগিয়ে এসেছেন এ অঞ্চলের অন্যান্য কৃষকেরাও।
গত শনিবার সকালে উপজেলার কেরেলকাতা ইউনিয়নের পশ্চিম দরবাসা মাঠ সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে বরই চাষ করে আসা চাষি মোখলেছুর রহমান চার কাঠা জমিতে পরীক্ষামূলক ড্রাগন চাষ করেছেন। এর আগে এক বিঘা জমির বরই বিক্রি থেকেও ড্রাগন থেকে বেশি টাকা আয় করেছেন তিনি।
মোখলেছুর রহমান বলেন, একেকটি বীজতলা থেকে প্রতি ১৫ দিন পর পর অন্তত ৮-১০টি ফল সংগ্রহ করা যায়। তেমন রোগ বলাই না থাকায় একটু পরিচর্যায় অনেক ভালো ফলন পাওয়া যাচ্ছে। তিনি বলেন, প্রথমে ৫৮টি খুঁটিতে ২৩২টি চারা রোপণ করতে ৫২ হাজার টাকা খরচ হয়। এক বছরের মধ্যে বাগানে ফল আসতে শুরু করে। ২৫০ থেকে ২৬০ টাকা কেজি দরে প্রায় ৯০ হাজার টাকার ফল বিক্রি হয়।
কলারোয়া উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন চাষ বেশ জনপ্রিয়। বাংলাদেশে ফলটির চাষাবাদ ২০০৭ সালে শুরু হলেও কলারোয়ায় তেমন সাড়া পড়েনি। তবে সম্প্রতি ড্রাগন চাষ বেড়েছে। কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হলে উপজেলাতে বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন চাষ করা সম্ভব।
এদিকে চাষিদের দাবি, লাভজনক ড্রাগন চাষের ক্ষেত্রে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে কোনো ধরনের সহযোগিতা পাচ্ছেন না তারা। সহযোগিতা পেলে বাণিজ্যিকভাবে ড্রাগন চাষ করে স্বাবলম্বী হওয়া সম্ভব বলে মনে করছেন তারা।
কেরেলকাতা ইউনিয়নের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মৃণাল কান্তি সরকার বলেন, ড্রাগন চাষের জনপ্রিয়তা ইউনিয়নে কৃষকদের মাঝে অনেকটা বেড়েছে। নিজ উদ্যোগে চাষ করে সফলতা পেয়েছেন চাষিরা। মাঠ পর্যায়ে আমাদের সরকারি প্রদর্শনী নেই তবে কর্মকর্তারা চাষের ক্ষেত্রে বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪