সারিয়াকান্দি (বগুড়া) প্রতিনিধি
যমুনা ও বাঙালি নদীর তীরবর্তী এলাকায় অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার বন্যার ভয়াবহতা কম ছিল। পানি নেমে যাওয়ার পর তীরবর্তী জমিতে চাষিরা ভুট্টার চাষ করেন। খেতে লকলকিয়ে বেড়ে উঠছে ভুট্টা গাছ। পোকা-মাকড় ও রোগ বালাইয়ের আক্রমণ না হলে বাম্পার ফলনের আশা করছেন সংশ্লিষ্ট চাষিরা। গত বছর ভালো দাম পেয়ে ভুট্টায় আগ্রহ বেড়েছ কৃষকদের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যমুনা ও বাঙালি নদীর চরে বছরের পর বছর অনেক জমি পতিত পড়ে থাকে। এ সব পতিত জমিতে ফসলের তেমন চাষ হয় না। এ বছর কৃষকেরা জমিতে আগাম ভুট্টার চাষ করেছেন। গাছগুলো ৬ থেকে ৭ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়েছে। নতুন মোচা বের হতে শুরু করেছে।
উপজেলা কৃষি অফিস ও স্থানীয় চাষিরা জানান, যমুনা ও বাঙালি নদীর বন্যার পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে উর্বর পলি মাটির চর জেগে উঠে। অসমতল চরের এসব জমিতে সেচ নির্ভর অন্য কোনো ফসল করা সম্ভব না হওয়ায় চাষিরা ভুট্টা চাষে ঝুঁকে পড়েছেন। এ বছর উপজেলায় এক হাজার ৭২০ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষ হয়েছে। চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল দুই হাজার ৭৬০ হেক্টর।
গত বছর কামালপুর ইউনিয়নের চপল টিকাদার ১৫ বিঘা, দুলাল তিন বিঘা, নুরুনবী মণ্ডল চার বিঘা, কর্নিবাড়ী ইউনিয়নের চাষি আলমগীর হোসেন দুই বিঘা, কাজলার ছালাম ব্যাপারী ছয় বিঘা, হাসেম আলী ২০ শতক ও চন্দনবাইশা ইউনিয়নের টেকামাগুড়া চরের চাষি খয়বর প্রামাণিক ১৮ বিঘা, রশিদ মুন্সী চার বিঘা, আব্দুল আকন্দ ১৩ বিঘা ও আজিজার রহমান ১০ বিঘা জমিতে ভুট্টার আবাদ করেছিলেন। এ বছর তারা দ্বিগুণ জমিতে আগাম ভুট্টার চাষ করেছেন।
কৃষক চপল ঠিকাদার জানান, গত বছর বিঘা প্রতি মোট খরচ হয়েছিল ১০ থেকে ১১ হাজার টাকা। বাম্পার ফলন হওয়ায় গত বছর ৪৫-৫০ মণ ভুট্টা পেয়েছেন। কাটা মাড়াইয়ের পর উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে প্রতি মণ ভুট্টা ৬৫০ টাকা থেকে ৭২০ টাকা দরে বিক্রি করেছেন। এবার আরও বেশি ফলনের আশা করছেন তিনি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল হালিম জানান, কৃষি অফিসের পরামর্শে ভুট্টা চাষে ঝুঁকেছেন শিক্ষিত বেকার যুবকেরাও। চাষিদের যাবতীয় কারিগরি সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। অনুকূল আবহাওয়া থাকলে এবার ভালো ফলনের বিষয়ে আশাবাদী তিনি।
যমুনা ও বাঙালি নদীর তীরবর্তী এলাকায় অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার বন্যার ভয়াবহতা কম ছিল। পানি নেমে যাওয়ার পর তীরবর্তী জমিতে চাষিরা ভুট্টার চাষ করেন। খেতে লকলকিয়ে বেড়ে উঠছে ভুট্টা গাছ। পোকা-মাকড় ও রোগ বালাইয়ের আক্রমণ না হলে বাম্পার ফলনের আশা করছেন সংশ্লিষ্ট চাষিরা। গত বছর ভালো দাম পেয়ে ভুট্টায় আগ্রহ বেড়েছ কৃষকদের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যমুনা ও বাঙালি নদীর চরে বছরের পর বছর অনেক জমি পতিত পড়ে থাকে। এ সব পতিত জমিতে ফসলের তেমন চাষ হয় না। এ বছর কৃষকেরা জমিতে আগাম ভুট্টার চাষ করেছেন। গাছগুলো ৬ থেকে ৭ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়েছে। নতুন মোচা বের হতে শুরু করেছে।
উপজেলা কৃষি অফিস ও স্থানীয় চাষিরা জানান, যমুনা ও বাঙালি নদীর বন্যার পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে উর্বর পলি মাটির চর জেগে উঠে। অসমতল চরের এসব জমিতে সেচ নির্ভর অন্য কোনো ফসল করা সম্ভব না হওয়ায় চাষিরা ভুট্টা চাষে ঝুঁকে পড়েছেন। এ বছর উপজেলায় এক হাজার ৭২০ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষ হয়েছে। চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল দুই হাজার ৭৬০ হেক্টর।
গত বছর কামালপুর ইউনিয়নের চপল টিকাদার ১৫ বিঘা, দুলাল তিন বিঘা, নুরুনবী মণ্ডল চার বিঘা, কর্নিবাড়ী ইউনিয়নের চাষি আলমগীর হোসেন দুই বিঘা, কাজলার ছালাম ব্যাপারী ছয় বিঘা, হাসেম আলী ২০ শতক ও চন্দনবাইশা ইউনিয়নের টেকামাগুড়া চরের চাষি খয়বর প্রামাণিক ১৮ বিঘা, রশিদ মুন্সী চার বিঘা, আব্দুল আকন্দ ১৩ বিঘা ও আজিজার রহমান ১০ বিঘা জমিতে ভুট্টার আবাদ করেছিলেন। এ বছর তারা দ্বিগুণ জমিতে আগাম ভুট্টার চাষ করেছেন।
কৃষক চপল ঠিকাদার জানান, গত বছর বিঘা প্রতি মোট খরচ হয়েছিল ১০ থেকে ১১ হাজার টাকা। বাম্পার ফলন হওয়ায় গত বছর ৪৫-৫০ মণ ভুট্টা পেয়েছেন। কাটা মাড়াইয়ের পর উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে প্রতি মণ ভুট্টা ৬৫০ টাকা থেকে ৭২০ টাকা দরে বিক্রি করেছেন। এবার আরও বেশি ফলনের আশা করছেন তিনি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল হালিম জানান, কৃষি অফিসের পরামর্শে ভুট্টা চাষে ঝুঁকেছেন শিক্ষিত বেকার যুবকেরাও। চাষিদের যাবতীয় কারিগরি সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। অনুকূল আবহাওয়া থাকলে এবার ভালো ফলনের বিষয়ে আশাবাদী তিনি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪