সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুরে বড় মার্কেটের দোকানগুলোতে এখনো জমে ওঠেনি গরম কাপড় বিক্রি। তবে ফুটপাতে পুরোনো কাপড়ের দোকানে পোশাক কিনতে আসা মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষের ভরসা হয়ে উঠেছে ফুটপাতের দোকানগুলো। তবে ব্যবসায়ীরা জানান, পরিবহন খরচ বেড়ে যাওয়ায় এবার শীতের কাপড়ের দাম কিছুটা বেশি।
সরেজমিনে শহর ঘুরে দেখা গেছে, শহীদ ডা. শামসুল হক রোড ও রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন রেললাইনের দুই ধারে ফুটপাতে বসেছে গরম কাপড়ের দোকান। এ সব অস্থায়ী দোকানে শীতের পোশাক ক্রয় করছেন বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষ।
দুই নম্বর রেলগুমটির কাছে এক কোণে গত ১০ বছর ধরে ব্যবসা করেন এনামুল হোসেন। তিনি বলেন, ‘বছরের অন্যান্য সময় বিক্রি হয় না। সেই সময় অন্য কাজ করতে হয়। শীতে পুরোনো কাপড়ের ব্যবসা করি। কিন্তু এ বছর এত দিন তেমন শীত পড়ছিল না, হঠাৎ গত কয়েক দিন থেকে শীতের তীব্রতা বেড়েছে। লোকজন শীতের পোশাক কিনতে বাজারে আসছেন। সারা দিন দোকানে ভিড় লেগেই আছে, বেচাবিক্রিও বেড়ে গেছে।’
আতিকুল ইসলাম নামে আরেক বিক্রেতা বলেন, ‘সারা দিন ক্রেতাদের ভিড় লেগেই আছে। গত এক সপ্তাহ আগেও তেমন বিক্রি ছিল না, কিন্তু চলতি সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার কাপড় বিক্রি করছি।’
ওই ফুটপাতে কথা হয় খাতা মধুপুর ইউনিয়নের ডাঙ্গাপাড়া এলাকার সাদেকুল ইসলাম ও আতিয়া নাসরিন দম্পতির সঙ্গে। তাঁরা জানান, বড় মার্কেটের দোকানগুলোতে শীতের গরম কাপড়ের যা দাম, তাতে স্বল্প আয়ের মানুষের পক্ষে কেনা সম্ভব নয়। তাই পুরোনো কাপড়ের দোকানে এসেছি। গত বছরের তুলনায় এবার এখানেও দাম একটু বেশি। তবুও তাঁরা পরিবারের সদস্যদের জন্য সাধ্যমতো গরম কাপড় কিনেছেন।
শহরের হাওয়ালদার পাড়ার আফসানা খাতুন জানান, অনেকক্ষণ খোঁজাখুঁজি করে ছেলেমেয়েদের জন্য তিনটি গরম কাপড় কিনেছেন ৬০০ টাকায়। সৈয়দপুর সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী সাদিয়া আফরিন বলেন, শীত বাড়ায় দোকানদারেরা কাপড়ের দামও বাড়িয়েছেন। তিনি বলেন, ‘কয়েক দিন আগেও সৈয়দপুর প্লাজা মার্কেটর এক দোকান থেকে একটি সোয়েটার কিনেছিলাম ৫০০ টাকা দিয়ে। এখন একই সোয়েটারের দাম হাঁকছে ১১ শ টাকা।’
সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীম হুসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গরিব মানুষের জন্য সরকারিভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হবে। অসহায় দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বিভিন্ন সংগঠন, এনজিও ও সমাজের বিত্তবানদের এ গিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে বড় মার্কেটের দোকানগুলোতে এখনো জমে ওঠেনি গরম কাপড় বিক্রি। তবে ফুটপাতে পুরোনো কাপড়ের দোকানে পোশাক কিনতে আসা মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষের ভরসা হয়ে উঠেছে ফুটপাতের দোকানগুলো। তবে ব্যবসায়ীরা জানান, পরিবহন খরচ বেড়ে যাওয়ায় এবার শীতের কাপড়ের দাম কিছুটা বেশি।
সরেজমিনে শহর ঘুরে দেখা গেছে, শহীদ ডা. শামসুল হক রোড ও রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন রেললাইনের দুই ধারে ফুটপাতে বসেছে গরম কাপড়ের দোকান। এ সব অস্থায়ী দোকানে শীতের পোশাক ক্রয় করছেন বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষ।
দুই নম্বর রেলগুমটির কাছে এক কোণে গত ১০ বছর ধরে ব্যবসা করেন এনামুল হোসেন। তিনি বলেন, ‘বছরের অন্যান্য সময় বিক্রি হয় না। সেই সময় অন্য কাজ করতে হয়। শীতে পুরোনো কাপড়ের ব্যবসা করি। কিন্তু এ বছর এত দিন তেমন শীত পড়ছিল না, হঠাৎ গত কয়েক দিন থেকে শীতের তীব্রতা বেড়েছে। লোকজন শীতের পোশাক কিনতে বাজারে আসছেন। সারা দিন দোকানে ভিড় লেগেই আছে, বেচাবিক্রিও বেড়ে গেছে।’
আতিকুল ইসলাম নামে আরেক বিক্রেতা বলেন, ‘সারা দিন ক্রেতাদের ভিড় লেগেই আছে। গত এক সপ্তাহ আগেও তেমন বিক্রি ছিল না, কিন্তু চলতি সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার কাপড় বিক্রি করছি।’
ওই ফুটপাতে কথা হয় খাতা মধুপুর ইউনিয়নের ডাঙ্গাপাড়া এলাকার সাদেকুল ইসলাম ও আতিয়া নাসরিন দম্পতির সঙ্গে। তাঁরা জানান, বড় মার্কেটের দোকানগুলোতে শীতের গরম কাপড়ের যা দাম, তাতে স্বল্প আয়ের মানুষের পক্ষে কেনা সম্ভব নয়। তাই পুরোনো কাপড়ের দোকানে এসেছি। গত বছরের তুলনায় এবার এখানেও দাম একটু বেশি। তবুও তাঁরা পরিবারের সদস্যদের জন্য সাধ্যমতো গরম কাপড় কিনেছেন।
শহরের হাওয়ালদার পাড়ার আফসানা খাতুন জানান, অনেকক্ষণ খোঁজাখুঁজি করে ছেলেমেয়েদের জন্য তিনটি গরম কাপড় কিনেছেন ৬০০ টাকায়। সৈয়দপুর সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী সাদিয়া আফরিন বলেন, শীত বাড়ায় দোকানদারেরা কাপড়ের দামও বাড়িয়েছেন। তিনি বলেন, ‘কয়েক দিন আগেও সৈয়দপুর প্লাজা মার্কেটর এক দোকান থেকে একটি সোয়েটার কিনেছিলাম ৫০০ টাকা দিয়ে। এখন একই সোয়েটারের দাম হাঁকছে ১১ শ টাকা।’
সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীম হুসাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গরিব মানুষের জন্য সরকারিভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হবে। অসহায় দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বিভিন্ন সংগঠন, এনজিও ও সমাজের বিত্তবানদের এ গিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪