বাঘা প্রতিনিধি
রাজশাহীর বাঘায় নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করেই চলছে পুকুর খনন। এতে একদিকে কমছে আবাদি জমি, অন্যদিকে পরিবর্তন হচ্ছে জমির আকার, নিধন হচ্ছে বৃক্ষ, দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। পাশাপাশি মাটি পরিবহনের ফলে বিনষ্ট হচ্ছে সরকারি রাস্তা, ভয়াবহ দূষণের শিকার হচ্ছে পরিবেশ, বাড়ছে রোগবালাই।
অবশেষে এ বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর গত রোববার অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা। যার অনুলিপি কপি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
জানা গেছে, বেশি লাভের আশায় পুকুর খননের ফলে কোথাও কোথাও জমির আমগাছসহ অন্যান্য বৃক্ষও কাটা পড়ছে। ভূমি আইন উপেক্ষা করে অবাধে পুকুর খনন করায় কমে যাচ্ছে তিন ফসলি জমির পরিমাণ।
পাশাপাশি মাটির চাহিদা মেটাতে দেদার বিক্রি হচ্ছে টপ সয়েল। বিক্রীত এ মাটি পরিবহনে ব্যবহৃত ভারী যান চলাচলের ফলে নষ্ট হচ্ছে লাখ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত গ্রামীণ পাকা সড়ক।
সরেজমিন দেখা গেছে, বাঘা পৌরসভার উত্তর মিলিক বাঘা, বলিহার, চাকিপাড়া, উপজেলার বাজুবাঘা ইউনিয়নের বার খাদিয়া, মনিগ্রাম ইউনিয়নের তুলসীপুরসহ আড়ানী ও বাউসা ইউনিয়নে পুকুর খননের মহোৎসব চলছে। পুকুর খননের ফলে নিধন হচ্ছে বৃক্ষ।
কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, বাঘা উপজেলায় কৃষিজমির পরিমাণ ৩৭ হাজার ৯০৮ হেক্টর। এর মধ্যে ৫ ফসলি জমি ১৫০ হেক্টর, ৪ ফসলি ১ হাজার, ৩ ফসলি ৫ হাজার, ২ ফসলি ৮ হাজার ৪৭৯ ও ১ ফসলি ১ হাজার ২০০ হেক্টর জমি। এসব জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে খনন করা হচ্ছে পুকুর। ফলে কমে যাচ্ছে ফসলি জমির পরিমাণ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জানান, দিন-রাত বলে কথা নেই। পুকুর খনন চলছেই। যারা এসব কাজ করছেন, তাঁরা ক্ষমতাবান বলেই করছেন। জমির টপ সয়েল কেটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে মালিককে অর্থের লোভ দেখিয়ে।
অভিযোগকারীদের একজন সহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, পুকুর খননে কমছে ফসলি জমি। তেমনি নিধন হচ্ছে বৃক্ষও। মাটি পরিবহনের ফলে রাস্তা-সড়ক নষ্টসহ হুমকির মুখে পড়ছে পরিবেশ। কিন্তু প্রতিকারে স্থানীয় উপজেলা প্রশাসনের কোনো পদক্ষেপ না থাকায় আশু প্রতিকার চেয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর অভিযোগ করা হয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, ‘এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার এখতিয়ার আমার নেই। উপজেলার প্রশাসনিক সক্ষমতা দেওয়া হয়েছে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পাপিয়া সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, খবর পেলে পুকুর খনন বিষয়ে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
রাজশাহীর বাঘায় নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করেই চলছে পুকুর খনন। এতে একদিকে কমছে আবাদি জমি, অন্যদিকে পরিবর্তন হচ্ছে জমির আকার, নিধন হচ্ছে বৃক্ষ, দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। পাশাপাশি মাটি পরিবহনের ফলে বিনষ্ট হচ্ছে সরকারি রাস্তা, ভয়াবহ দূষণের শিকার হচ্ছে পরিবেশ, বাড়ছে রোগবালাই।
অবশেষে এ বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর গত রোববার অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা। যার অনুলিপি কপি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হয়েছে।
জানা গেছে, বেশি লাভের আশায় পুকুর খননের ফলে কোথাও কোথাও জমির আমগাছসহ অন্যান্য বৃক্ষও কাটা পড়ছে। ভূমি আইন উপেক্ষা করে অবাধে পুকুর খনন করায় কমে যাচ্ছে তিন ফসলি জমির পরিমাণ।
পাশাপাশি মাটির চাহিদা মেটাতে দেদার বিক্রি হচ্ছে টপ সয়েল। বিক্রীত এ মাটি পরিবহনে ব্যবহৃত ভারী যান চলাচলের ফলে নষ্ট হচ্ছে লাখ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত গ্রামীণ পাকা সড়ক।
সরেজমিন দেখা গেছে, বাঘা পৌরসভার উত্তর মিলিক বাঘা, বলিহার, চাকিপাড়া, উপজেলার বাজুবাঘা ইউনিয়নের বার খাদিয়া, মনিগ্রাম ইউনিয়নের তুলসীপুরসহ আড়ানী ও বাউসা ইউনিয়নে পুকুর খননের মহোৎসব চলছে। পুকুর খননের ফলে নিধন হচ্ছে বৃক্ষ।
কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, বাঘা উপজেলায় কৃষিজমির পরিমাণ ৩৭ হাজার ৯০৮ হেক্টর। এর মধ্যে ৫ ফসলি জমি ১৫০ হেক্টর, ৪ ফসলি ১ হাজার, ৩ ফসলি ৫ হাজার, ২ ফসলি ৮ হাজার ৪৭৯ ও ১ ফসলি ১ হাজার ২০০ হেক্টর জমি। এসব জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে খনন করা হচ্ছে পুকুর। ফলে কমে যাচ্ছে ফসলি জমির পরিমাণ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জানান, দিন-রাত বলে কথা নেই। পুকুর খনন চলছেই। যারা এসব কাজ করছেন, তাঁরা ক্ষমতাবান বলেই করছেন। জমির টপ সয়েল কেটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে মালিককে অর্থের লোভ দেখিয়ে।
অভিযোগকারীদের একজন সহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, পুকুর খননে কমছে ফসলি জমি। তেমনি নিধন হচ্ছে বৃক্ষও। মাটি পরিবহনের ফলে রাস্তা-সড়ক নষ্টসহ হুমকির মুখে পড়ছে পরিবেশ। কিন্তু প্রতিকারে স্থানীয় উপজেলা প্রশাসনের কোনো পদক্ষেপ না থাকায় আশু প্রতিকার চেয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর অভিযোগ করা হয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, ‘এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার এখতিয়ার আমার নেই। উপজেলার প্রশাসনিক সক্ষমতা দেওয়া হয়েছে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পাপিয়া সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, খবর পেলে পুকুর খনন বিষয়ে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৯ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪