ফারুক হোসাইন রাজ, কলারোয়া (সাতক্ষীরা)
শীতে পানগাছে নতুন পাতা গজায় না। চাহিদা অনুযায়ী এ সময় পানের উৎপাদন কম হওয়ায় দামও থাকে কিছুটা চড়া। মহামারি করোনাভাইরাসের প্রভাব, অনাবৃষ্টি, খরাসহ নানান প্রতিকূলতায় গত দুই বছর পান বিক্রি করে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হন পানচাষিরা।তবে চলতি বছর চড়া দামে পান বিক্রি করতে পেরে খুশি সাতক্ষীরা কলারোয়ার পানচাষিরা।
কলারোয়া পৌর সদরের মুরারিকাটি এলাকার পানচাষি মফিজুল ইসলাম বলেন, প্রতিবছরের এই শীত মৌসুমে পানের দাম একটু বেশি থাকে। কারণ, এ সময় পানগাছের কচি পাতার বৃদ্ধি ঘটে না, পান পাতা পেকে বাদামি রঙের হয়ে যায়, নির্দিষ্ট সময়ে পান কাটতে না পারলে ঝরে যায়, এ সময় গাছ থেকে সীমিত পরিমাণ পান কেটে বিক্রি করা যায়। সব মিলিয়ে এ মৌসুমে পানের উৎপাদন কম হয়।
এসব কারণে দাম বেড়ে যায়। তবে চলতি মৌসুমে পানের স্বাভাবিক দামের থেকে কয়েক গুণ বাড়ায় তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।কলারোয়ার বড় পাইকারি পানের বাজার সরসকাটি ঘুরে দেখা যায়, বেলা দেড়টার দিকে পানের বাজার বসে মাত্র আধঘণ্টার মধ্যে শেষ হয় বেচাবিক্রি। সপ্তাহে রবি ও বৃহস্পতিবার বসে এ হাট। এখানে বড় পান বিক্রি হচ্ছে প্রতি পোন ১৮০ থেকে ২০০ টাকা, মাঝারি পান ৮০ থেকে ১০০ টাকা, ছোট পান ৩৫ থেকে ৫০ টাকা। এ ছাড়া পাকা বা বাদামি রঙের পান প্রতি পোন ৫০ টাকা, মাঝারি ও ছোট ২৫ থেকে ৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, যা গত দুই বছরের মধ্যে বেশি।
তরুণ পানচাষি দেবাশীষ চক্রবর্তী বলেন, আবহাওয়া ও দাম অনুকূলে থাকলে বছরে খরচ বাদে দেড়-দুই লাখ টাকা লাভ থাকে। বরজ তৈরির এক বছর পর প্রতি আষাঢ় ও ভাদ্র মাসে সবচেয়ে বেশি খরচ হয়। পানপাতা ভাঙার কারণে গাছ লতিয়ে লম্বা হয়ে যায়। এ সময় লম্বা হয়ে যাওয়া গাছগুলো না কেটে মাটিতে পুঁতে বাঁশের শলার সঙ্গে লতা বাঁধতে বিঘাপ্রতি ৬০ থেকে ৭০ হাজার খরচ হয়। তবে গত দুই বছরে যে লোকসান হয়েছে, চলতি মৌসুমে চড়া দামে পান বিক্রি করতে পারলে সব ক্ষতি পুষিয়ে লাভ করা যাবে।’
পান ব্যাপারী কার্তিক চন্দ্র বলেন, গত বছর বড় পান ৮০, মাঝারি ২০ ও ছোট পান ৫ টাকা পোন দরে বিক্রি হয়েছে, কিন্তু এখন দাম চড়া।বড় পান বিক্রি হচ্ছে প্রতি পোন ১৮০ থেকে ২০০, মাঝারি ৮০ থেকে ১০০ ও ছোট পান ৩৫ থেকে ৫০ টাকা। এ ছাড়া পাকা বা বাদামি রঙের পান প্রতি পোন মাঝারি ৫০ এবং ছোট ২৫ থেকে ৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
জয়নগর ইউনিয়নের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা তাপস কুমার মজুমদার বলেন, গত কয়েক বছরের তুলনায় শীতের এই মৌসুমে চাষিরা ভালো দামে পান বিক্রি করতে পারছেন। জয়নগর, দক্ষিণ-উত্তর ক্ষেত্রপাড়া ও ধানদিয়া ৪টি গ্রামে প্রায় ৭০ বিঘা জমিতে পান চাষ হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর চাষিদের উত্তম পান চাষের সার্বিক পরামর্শ ও সহায়তা করছে।
শীতে পানগাছে নতুন পাতা গজায় না। চাহিদা অনুযায়ী এ সময় পানের উৎপাদন কম হওয়ায় দামও থাকে কিছুটা চড়া। মহামারি করোনাভাইরাসের প্রভাব, অনাবৃষ্টি, খরাসহ নানান প্রতিকূলতায় গত দুই বছর পান বিক্রি করে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হন পানচাষিরা।তবে চলতি বছর চড়া দামে পান বিক্রি করতে পেরে খুশি সাতক্ষীরা কলারোয়ার পানচাষিরা।
কলারোয়া পৌর সদরের মুরারিকাটি এলাকার পানচাষি মফিজুল ইসলাম বলেন, প্রতিবছরের এই শীত মৌসুমে পানের দাম একটু বেশি থাকে। কারণ, এ সময় পানগাছের কচি পাতার বৃদ্ধি ঘটে না, পান পাতা পেকে বাদামি রঙের হয়ে যায়, নির্দিষ্ট সময়ে পান কাটতে না পারলে ঝরে যায়, এ সময় গাছ থেকে সীমিত পরিমাণ পান কেটে বিক্রি করা যায়। সব মিলিয়ে এ মৌসুমে পানের উৎপাদন কম হয়।
এসব কারণে দাম বেড়ে যায়। তবে চলতি মৌসুমে পানের স্বাভাবিক দামের থেকে কয়েক গুণ বাড়ায় তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।কলারোয়ার বড় পাইকারি পানের বাজার সরসকাটি ঘুরে দেখা যায়, বেলা দেড়টার দিকে পানের বাজার বসে মাত্র আধঘণ্টার মধ্যে শেষ হয় বেচাবিক্রি। সপ্তাহে রবি ও বৃহস্পতিবার বসে এ হাট। এখানে বড় পান বিক্রি হচ্ছে প্রতি পোন ১৮০ থেকে ২০০ টাকা, মাঝারি পান ৮০ থেকে ১০০ টাকা, ছোট পান ৩৫ থেকে ৫০ টাকা। এ ছাড়া পাকা বা বাদামি রঙের পান প্রতি পোন ৫০ টাকা, মাঝারি ও ছোট ২৫ থেকে ৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, যা গত দুই বছরের মধ্যে বেশি।
তরুণ পানচাষি দেবাশীষ চক্রবর্তী বলেন, আবহাওয়া ও দাম অনুকূলে থাকলে বছরে খরচ বাদে দেড়-দুই লাখ টাকা লাভ থাকে। বরজ তৈরির এক বছর পর প্রতি আষাঢ় ও ভাদ্র মাসে সবচেয়ে বেশি খরচ হয়। পানপাতা ভাঙার কারণে গাছ লতিয়ে লম্বা হয়ে যায়। এ সময় লম্বা হয়ে যাওয়া গাছগুলো না কেটে মাটিতে পুঁতে বাঁশের শলার সঙ্গে লতা বাঁধতে বিঘাপ্রতি ৬০ থেকে ৭০ হাজার খরচ হয়। তবে গত দুই বছরে যে লোকসান হয়েছে, চলতি মৌসুমে চড়া দামে পান বিক্রি করতে পারলে সব ক্ষতি পুষিয়ে লাভ করা যাবে।’
পান ব্যাপারী কার্তিক চন্দ্র বলেন, গত বছর বড় পান ৮০, মাঝারি ২০ ও ছোট পান ৫ টাকা পোন দরে বিক্রি হয়েছে, কিন্তু এখন দাম চড়া।বড় পান বিক্রি হচ্ছে প্রতি পোন ১৮০ থেকে ২০০, মাঝারি ৮০ থেকে ১০০ ও ছোট পান ৩৫ থেকে ৫০ টাকা। এ ছাড়া পাকা বা বাদামি রঙের পান প্রতি পোন মাঝারি ৫০ এবং ছোট ২৫ থেকে ৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
জয়নগর ইউনিয়নের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা তাপস কুমার মজুমদার বলেন, গত কয়েক বছরের তুলনায় শীতের এই মৌসুমে চাষিরা ভালো দামে পান বিক্রি করতে পারছেন। জয়নগর, দক্ষিণ-উত্তর ক্ষেত্রপাড়া ও ধানদিয়া ৪টি গ্রামে প্রায় ৭০ বিঘা জমিতে পান চাষ হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর চাষিদের উত্তম পান চাষের সার্বিক পরামর্শ ও সহায়তা করছে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫