গাজী আবদুল কুদ্দুস, ডুমুরিয়া (খুলনা)
খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের ডুমুরিয়া বাসস্ট্যান্ড এলাকার সড়কের ফুটপাত এখন ব্যবসায়ীদের দখলে। এতে ২০ ফুটের সড়ক কমে ৮-১০ ফুটে পরিণত হয়েছে। রাস্তা বা ফুটপাত দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে পথচারীদের। এ ছাড়া বাজারের মধ্যে নিয়ন্ত্রণহীনভাবে নছিমন ও মহেন্দ্র চলাচল করায় বিষয়টি জনভোগান্তিতে রূপ নিয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ডুমুরিয়া উপজেলা সদর বাজারের ব্যস্ততম ফুটপাত দখল করে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন কিছু সুবিধাভোগী ব্যবসায়ী। এতে পথচারীদের পড়তে হচ্ছে চরম ভোগান্তিতে। অন্যদিকে সরুপথ দিয়ে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি প্রবেশ করতে না পারলে কোথাও অগ্নিসংযোগ ঘটলে বাজার ভস্মীভূত হওয়ার আশঙ্কা তো রয়েছেই। এ ছাড়া কোনো রোগী অসুস্থ হলে অ্যাম্বুলেন্স প্রবেশ করতে পারে না।
বাজারের এই গুরুত্বপূর্ণ সড়ক দিয়ে ডুমুরিয়া থানা ও ভূমি অফিসে যেতে হয়। কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি ব্যাংক, বিমা অফিস, সদর ইউনিয়ন পরিষদ, ডুমুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ডুমুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ডুমুরিয়া মাদ্রাসা, উলা বাজার, বানিয়াখালী বাজার, শরাফপুর বাজারসহ দক্ষিণ অঞ্চলের গ্রামগুলোতে যাতায়াতের একমাত্র রাস্তা এটি অথচ বাজারের প্রবেশ মুখে আতিয়ার রহমানের ভবনের নিচতলার ফুটপাতও দখলে। সেখানে হোটেল ব্যবসায়ী গ্যাসের স্টোভ স্থাপন করে পেঁয়াজু ভাজেন। এতে গরম তেল পথচারীদের গায়ে ছিটে পড়ে।
এ ছাড়া হালদার মার্কেটের সামনের ফুটপাতে কয়েকজন ফল ব্যবসায়ী পসরা সাজিয়ে বসেন। যত্রতত্র ফলের কার্টনের খড়কুটো, কাগজ ফেলে পরিবেশ নষ্ট করেন। এ ছাড়া রাস্তার দুপাশের অধিকাংশ মুদিদোকানি ফুটপাতের ওপর তেলের ড্রাম রেখে দখল করে আছেন। দিনের পরদিন এ অবস্থা চললেও বাজার কমিটি ও প্রশাসন ফুটপাত দখলমুক্ত করার কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
মাহমুদুল ইসলাম নামের এক পথচারী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, ‘বাজারে প্রবেশের মুখে দুই পাশে ফল ব্যবসায়ীরা ফুটপাত দখলে নিয়েছেন। তারা দিন দিন রাস্তার ওপরেই ফলের ঝুড়ি-ডালা রাখা শুরু করেছেন।’
আক্তার হোসেন নামের এক চাকরিজীবী বলেন, ‘দোকানের পসরা সাজিয়ে রাস্তা ৩ থেকে ৪ ফুট গলিতে পরিণত করেছে। এই রাস্তা দিয়ে ভ্যানে চড়ে অফিস যেতে অনেক সময় লাগে। এর থেকে কম সময়ে হেঁটে অফিসে যাওয়া যায়।’
ফুটপাত দখল করা কিছু ব্যবসায়ী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমরা উচ্চ মহলকে টাকা দিয়ে এখানে ব্যবসা করি।’ এ ব্যাপারে বাজার কমিটির আহ্বায়ক শ্যামল কুমার দাশ বলেন, ‘আমরা বারবার ফুটপাত ছেড়ে ব্যবসা করার কথা বললেও অস্থায়ী এসব ব্যবসায়ী তাতে কর্ণপাত করেন না। বাজারের প্রবেশমুখে ফুটপাতের দুদিকে ফল ব্যবসায়ীরা এমনভাবে দখল করে ব্যবসা করছেন, যাতে ২০ ফুটের সড়ক ৮-১০ ফুটে পরিণত হয়েছে।’
শ্যামল কুমার আরও বলেন, ‘অবৈধভাবে ফুটপাত দখল করে ব্যবসা বন্ধ করে পথচারীদের চলাচল নির্বিঘ্ন করতে একাধিকবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে আমরা গেছি; কিন্তু দখলদার উচ্ছেদ করা হচ্ছে না।’
এ বিষয়ে ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শরিফ আসিফ রহমান বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যে বাজার কমিটির নেতাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। রাস্তা-ফুটপাত দখলকারী ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শিগগিরই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে।’
খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কের ডুমুরিয়া বাসস্ট্যান্ড এলাকার সড়কের ফুটপাত এখন ব্যবসায়ীদের দখলে। এতে ২০ ফুটের সড়ক কমে ৮-১০ ফুটে পরিণত হয়েছে। রাস্তা বা ফুটপাত দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে পথচারীদের। এ ছাড়া বাজারের মধ্যে নিয়ন্ত্রণহীনভাবে নছিমন ও মহেন্দ্র চলাচল করায় বিষয়টি জনভোগান্তিতে রূপ নিয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ডুমুরিয়া উপজেলা সদর বাজারের ব্যস্ততম ফুটপাত দখল করে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন কিছু সুবিধাভোগী ব্যবসায়ী। এতে পথচারীদের পড়তে হচ্ছে চরম ভোগান্তিতে। অন্যদিকে সরুপথ দিয়ে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি প্রবেশ করতে না পারলে কোথাও অগ্নিসংযোগ ঘটলে বাজার ভস্মীভূত হওয়ার আশঙ্কা তো রয়েছেই। এ ছাড়া কোনো রোগী অসুস্থ হলে অ্যাম্বুলেন্স প্রবেশ করতে পারে না।
বাজারের এই গুরুত্বপূর্ণ সড়ক দিয়ে ডুমুরিয়া থানা ও ভূমি অফিসে যেতে হয়। কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি ব্যাংক, বিমা অফিস, সদর ইউনিয়ন পরিষদ, ডুমুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ডুমুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ডুমুরিয়া মাদ্রাসা, উলা বাজার, বানিয়াখালী বাজার, শরাফপুর বাজারসহ দক্ষিণ অঞ্চলের গ্রামগুলোতে যাতায়াতের একমাত্র রাস্তা এটি অথচ বাজারের প্রবেশ মুখে আতিয়ার রহমানের ভবনের নিচতলার ফুটপাতও দখলে। সেখানে হোটেল ব্যবসায়ী গ্যাসের স্টোভ স্থাপন করে পেঁয়াজু ভাজেন। এতে গরম তেল পথচারীদের গায়ে ছিটে পড়ে।
এ ছাড়া হালদার মার্কেটের সামনের ফুটপাতে কয়েকজন ফল ব্যবসায়ী পসরা সাজিয়ে বসেন। যত্রতত্র ফলের কার্টনের খড়কুটো, কাগজ ফেলে পরিবেশ নষ্ট করেন। এ ছাড়া রাস্তার দুপাশের অধিকাংশ মুদিদোকানি ফুটপাতের ওপর তেলের ড্রাম রেখে দখল করে আছেন। দিনের পরদিন এ অবস্থা চললেও বাজার কমিটি ও প্রশাসন ফুটপাত দখলমুক্ত করার কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
মাহমুদুল ইসলাম নামের এক পথচারী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, ‘বাজারে প্রবেশের মুখে দুই পাশে ফল ব্যবসায়ীরা ফুটপাত দখলে নিয়েছেন। তারা দিন দিন রাস্তার ওপরেই ফলের ঝুড়ি-ডালা রাখা শুরু করেছেন।’
আক্তার হোসেন নামের এক চাকরিজীবী বলেন, ‘দোকানের পসরা সাজিয়ে রাস্তা ৩ থেকে ৪ ফুট গলিতে পরিণত করেছে। এই রাস্তা দিয়ে ভ্যানে চড়ে অফিস যেতে অনেক সময় লাগে। এর থেকে কম সময়ে হেঁটে অফিসে যাওয়া যায়।’
ফুটপাত দখল করা কিছু ব্যবসায়ী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমরা উচ্চ মহলকে টাকা দিয়ে এখানে ব্যবসা করি।’ এ ব্যাপারে বাজার কমিটির আহ্বায়ক শ্যামল কুমার দাশ বলেন, ‘আমরা বারবার ফুটপাত ছেড়ে ব্যবসা করার কথা বললেও অস্থায়ী এসব ব্যবসায়ী তাতে কর্ণপাত করেন না। বাজারের প্রবেশমুখে ফুটপাতের দুদিকে ফল ব্যবসায়ীরা এমনভাবে দখল করে ব্যবসা করছেন, যাতে ২০ ফুটের সড়ক ৮-১০ ফুটে পরিণত হয়েছে।’
শ্যামল কুমার আরও বলেন, ‘অবৈধভাবে ফুটপাত দখল করে ব্যবসা বন্ধ করে পথচারীদের চলাচল নির্বিঘ্ন করতে একাধিকবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে আমরা গেছি; কিন্তু দখলদার উচ্ছেদ করা হচ্ছে না।’
এ বিষয়ে ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শরিফ আসিফ রহমান বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যে বাজার কমিটির নেতাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। রাস্তা-ফুটপাত দখলকারী ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শিগগিরই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪