রাসেল আহমেদ, তেরখাদা
খাল-বিলে অবাধে পোনা ধরছে জেলেরা। সাধারণ মানুষও এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই। এর ফলে মাছ বড় হওয়ার সুযোগ পায় না। তাই দিনদিন কমে যাচ্ছে দেশি প্রজাতির মাছ।
তেরখাদা উপজেলার ভুতিয়ার বিল, বাসুয়াখালী বিল ও কোলা বিলসহ বিভিন্ন বিল ও খালে নিষিদ্ধ ট্রেন ও কারেন্ট জাল ব্যবহার করে অবাধে দেশীয় মাছ শিকার করছেন মৎস্যজীবীরা। ফলে বিলুপ্তির চরম হুমকিতে রয়েছে দেশীয় প্রজাতির মাছ। এ সব খাল-বিলে প্রতিদিনই মাছ ধরার দৃশ্য চোখে পড়ছে।
জেলেরা রাতে অবৈধ জাল পেতে রেখে পরদিন ভোরে জাল উঠিয়ে মাছ ধরে। তাদের জালে শুধু মাছই নয়, নানা রকম জলজ প্রাণীও রক্ষা পাচ্ছে না। এমনকি ছোট ছোট মাছও ছেঁকে তোলা হয় জাল দিয়ে। বিভিন্ন প্রজাতির মাছের মধ্যে রয়েছে কই, শিং, ট্যাংরা, শৈল, গজাল, টাকি ইত্যাদি। মাছের সঙ্গে কাঁকড়া, কুচিয়া, বিভিন্ন প্রজাতির সাপ ছাড়াও পানিতে বাস করা বিভিন্ন প্রজাতির উপকারী পোকা মাকড়ও জালে আটকে যাচ্ছে। ডাঙায় তুলে এসব প্রাণী ও পোকামাকড় মেরে ফেলে মাছ শিকারিরা। চায়না ও ট্রেন জাল এক থেকে দেড় ফুট প্রস্থ ও ৪০ থেকে ৫০ ফুট দৈর্ঘ্য ক্ষুদ্র ফাঁস বিশিষ্ট হয়। একটি জালে ৪০ থেকে ৫০টি টোপ থাকে। বিশেষ কৌশলে জেলেরা এ জালের দুই মাথা খুঁটির সঙ্গে বেঁধে চেপে রাখে খাল বিল, নদী নালা ও জলাশয়ের তলদেশে।
এই জালে ক্ষুদ্র ফাঁস থাকার কারণে ছোট বড় মাছ অনায়াসে জালে আটকে পড়ে। এতে মাছের পোনাও আটকা পড়ে। ফলে মাছের স্বাভাবিক প্রজনন বংশ বিস্তার ব্যাহত হচ্ছে। এর প্রভাবে নদী-নালা, খাল-বিলে মাছের প্রাচুর্য কমে গেছে। উপজেলার নিচু জমি জলাশয়, নদী-নালা, খাল-বিলজুড়ে কারেন্ট জাল, ট্রেন জাল ও চায়না জাল ব্যবহার বন্ধ না হলে দেশীয় মাছ বিলুপ্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
উপজেলা সদরের কাটেংগা, জয়সেনা, তেরখাদা বাজারসহ বিভিন্ন বাজারে অবাধে এসব নিষিদ্ধ জাল বিক্রি হয়। বাজারে চায়না নতুন জাল এসেছে। কারেন্ট জালে যে ছোট মাছ ধরা পড়েনি চায়না ও ট্রেন জালে সহজেই তা ধরা পড়ে। উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা দিপংকর পাল বলেন, সব ধরনের নিষিদ্ধ কারেন্ট ও চায়না জাল ব্যবহার করা বেআইনি। আমরা উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে পরামর্শ করে দ্রুত অভিযান পরিচালনা করব।
খাল-বিলে অবাধে পোনা ধরছে জেলেরা। সাধারণ মানুষও এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই। এর ফলে মাছ বড় হওয়ার সুযোগ পায় না। তাই দিনদিন কমে যাচ্ছে দেশি প্রজাতির মাছ।
তেরখাদা উপজেলার ভুতিয়ার বিল, বাসুয়াখালী বিল ও কোলা বিলসহ বিভিন্ন বিল ও খালে নিষিদ্ধ ট্রেন ও কারেন্ট জাল ব্যবহার করে অবাধে দেশীয় মাছ শিকার করছেন মৎস্যজীবীরা। ফলে বিলুপ্তির চরম হুমকিতে রয়েছে দেশীয় প্রজাতির মাছ। এ সব খাল-বিলে প্রতিদিনই মাছ ধরার দৃশ্য চোখে পড়ছে।
জেলেরা রাতে অবৈধ জাল পেতে রেখে পরদিন ভোরে জাল উঠিয়ে মাছ ধরে। তাদের জালে শুধু মাছই নয়, নানা রকম জলজ প্রাণীও রক্ষা পাচ্ছে না। এমনকি ছোট ছোট মাছও ছেঁকে তোলা হয় জাল দিয়ে। বিভিন্ন প্রজাতির মাছের মধ্যে রয়েছে কই, শিং, ট্যাংরা, শৈল, গজাল, টাকি ইত্যাদি। মাছের সঙ্গে কাঁকড়া, কুচিয়া, বিভিন্ন প্রজাতির সাপ ছাড়াও পানিতে বাস করা বিভিন্ন প্রজাতির উপকারী পোকা মাকড়ও জালে আটকে যাচ্ছে। ডাঙায় তুলে এসব প্রাণী ও পোকামাকড় মেরে ফেলে মাছ শিকারিরা। চায়না ও ট্রেন জাল এক থেকে দেড় ফুট প্রস্থ ও ৪০ থেকে ৫০ ফুট দৈর্ঘ্য ক্ষুদ্র ফাঁস বিশিষ্ট হয়। একটি জালে ৪০ থেকে ৫০টি টোপ থাকে। বিশেষ কৌশলে জেলেরা এ জালের দুই মাথা খুঁটির সঙ্গে বেঁধে চেপে রাখে খাল বিল, নদী নালা ও জলাশয়ের তলদেশে।
এই জালে ক্ষুদ্র ফাঁস থাকার কারণে ছোট বড় মাছ অনায়াসে জালে আটকে পড়ে। এতে মাছের পোনাও আটকা পড়ে। ফলে মাছের স্বাভাবিক প্রজনন বংশ বিস্তার ব্যাহত হচ্ছে। এর প্রভাবে নদী-নালা, খাল-বিলে মাছের প্রাচুর্য কমে গেছে। উপজেলার নিচু জমি জলাশয়, নদী-নালা, খাল-বিলজুড়ে কারেন্ট জাল, ট্রেন জাল ও চায়না জাল ব্যবহার বন্ধ না হলে দেশীয় মাছ বিলুপ্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
উপজেলা সদরের কাটেংগা, জয়সেনা, তেরখাদা বাজারসহ বিভিন্ন বাজারে অবাধে এসব নিষিদ্ধ জাল বিক্রি হয়। বাজারে চায়না নতুন জাল এসেছে। কারেন্ট জালে যে ছোট মাছ ধরা পড়েনি চায়না ও ট্রেন জালে সহজেই তা ধরা পড়ে। উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা দিপংকর পাল বলেন, সব ধরনের নিষিদ্ধ কারেন্ট ও চায়না জাল ব্যবহার করা বেআইনি। আমরা উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে পরামর্শ করে দ্রুত অভিযান পরিচালনা করব।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪