চান্দিনা প্রতিনিধি
চান্দিনা উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে বোরো ধানখেতে শিষ আসতে শুরু করেছে। এই শিষ দেখে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক। দিগন্ত জোড়া সবুজ ফসলের মাঠের সৌন্দর্য পথিককেও আলোড়িত করছে। বর্তমানে জমিতে সার ও কীটনাশক প্রয়োগসহ পরিচর্যায় ব্যস্ত কৃষক। শিষের বর্তমান অবস্থা দেখে তাঁরা বলছেন, আবাহাওয়া বর্তমান সময়ের মতো সামনের একটা মাস অনুকূলে থাকলে কাঙ্ক্ষিত ফসল ঘরে তোলা যাবে। উপজেলা কৃষি অফিসের কর্মকর্তারাও এমনটা বলছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় ১০ হাজার ৯২০ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে হাইব্রিড ২ হাজার ১২০ ও উফশী ৮ হাজার ৮০০ হেক্টরের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। যা গত বছরের তুলনায় বেশি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন এলাকার ইরি-বোরোর খেতগুলো লালচে থেকে সবুজ হয়ে উঠেছে। কৃষকেরা এখন ব্যস্ত শিষের পরিচর্যায়। যাতে তরতাজা শিষ কোনো কারণে নষ্ট হয়ে না যায়, সে বিষয়ে সতর্ক তাঁরা। এ সময় কাউকে দেখা গেছে সেচ দিতে, কেউ ব্যস্ত আগাছা পরিষ্কারে, কেউ সার-কীটনাশক প্রয়োগ করছেন। চান্দিনা অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষ কৃষির ওপর নির্ভরশীল। সবজিসহ বিভিন্ন ফসল উৎপাদন হলেও ধান এখানকার প্রধান ফসল।
উপজেলার জয়দেবপুর গ্রামের কৃষক মোহাম্মদ আলী জানান, ৪২ শতক জমিতে দুই জাতের ধান রোপণ করেছেনন তিনি। এখন পর্যন্ত ধানগাছের সব লক্ষণ ভালো বলে জানান তিনি। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এবার অধিক ফসল ঘরে তোলা যেতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
কৃষক মো. আবদুর রহমান বলেন, ধান খেতে দুই দফায় সার-কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়েছে। ধানগাছের চেহারা দেখে বোঝা যাচ্ছে, এবারে ভালো ফলন পাওয়া যেতে পারে। যদি ন্যায্য দাম পাওয়া যায় তাহলে লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
চান্দিনা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মনিরুল হক রোমেল জানান, চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত আবহাওয়া স্বাভাবিক থাকায় বোরো ধানে রোগবালাই কম হয়েছে। সামনে বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। আবহাওয়ার কারণে যদি বড় ধরনের ক্ষতি না হয়, তবে ভালো ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে কৃষকদের খোঁজখবর নিয়ে বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
চান্দিনা উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে বোরো ধানখেতে শিষ আসতে শুরু করেছে। এই শিষ দেখে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক। দিগন্ত জোড়া সবুজ ফসলের মাঠের সৌন্দর্য পথিককেও আলোড়িত করছে। বর্তমানে জমিতে সার ও কীটনাশক প্রয়োগসহ পরিচর্যায় ব্যস্ত কৃষক। শিষের বর্তমান অবস্থা দেখে তাঁরা বলছেন, আবাহাওয়া বর্তমান সময়ের মতো সামনের একটা মাস অনুকূলে থাকলে কাঙ্ক্ষিত ফসল ঘরে তোলা যাবে। উপজেলা কৃষি অফিসের কর্মকর্তারাও এমনটা বলছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় ১০ হাজার ৯২০ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে হাইব্রিড ২ হাজার ১২০ ও উফশী ৮ হাজার ৮০০ হেক্টরের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। যা গত বছরের তুলনায় বেশি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন এলাকার ইরি-বোরোর খেতগুলো লালচে থেকে সবুজ হয়ে উঠেছে। কৃষকেরা এখন ব্যস্ত শিষের পরিচর্যায়। যাতে তরতাজা শিষ কোনো কারণে নষ্ট হয়ে না যায়, সে বিষয়ে সতর্ক তাঁরা। এ সময় কাউকে দেখা গেছে সেচ দিতে, কেউ ব্যস্ত আগাছা পরিষ্কারে, কেউ সার-কীটনাশক প্রয়োগ করছেন। চান্দিনা অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষ কৃষির ওপর নির্ভরশীল। সবজিসহ বিভিন্ন ফসল উৎপাদন হলেও ধান এখানকার প্রধান ফসল।
উপজেলার জয়দেবপুর গ্রামের কৃষক মোহাম্মদ আলী জানান, ৪২ শতক জমিতে দুই জাতের ধান রোপণ করেছেনন তিনি। এখন পর্যন্ত ধানগাছের সব লক্ষণ ভালো বলে জানান তিনি। প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে এবার অধিক ফসল ঘরে তোলা যেতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
কৃষক মো. আবদুর রহমান বলেন, ধান খেতে দুই দফায় সার-কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়েছে। ধানগাছের চেহারা দেখে বোঝা যাচ্ছে, এবারে ভালো ফলন পাওয়া যেতে পারে। যদি ন্যায্য দাম পাওয়া যায় তাহলে লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
চান্দিনা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মনিরুল হক রোমেল জানান, চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত আবহাওয়া স্বাভাবিক থাকায় বোরো ধানে রোগবালাই কম হয়েছে। সামনে বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। আবহাওয়ার কারণে যদি বড় ধরনের ক্ষতি না হয়, তবে ভালো ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে। কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে কৃষকদের খোঁজখবর নিয়ে বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪