খান রফিক, বরিশাল
আবার করোনা সংক্রমণ বেড়ে গিয়েছে দেশে। তবে এ পরিস্থিতিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের হলগুলোর শিক্ষার্থীরা আছেন সংক্রমণের দুশ্চিন্তায়। বিশেষ করে বরিশালের ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ২০ শিক্ষার্থী করোনা আক্রান্তসহ অন্তত অর্ধশত শিক্ষার্থীর উপসর্গ হওয়ায় এখানকার হলের শিক্ষার্থীদের দুশ্চিন্তা বেশি। এরপরও কলেজ কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্যবিধির ব্যাপারে তেমন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন। এমনকি ২৪ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া পরীক্ষা কীভাবে দেবেন, তা নিয়েও ধোঁয়াশায় দুটি হলের ৩ শতাধিক আবাসিক শিক্ষার্থী। এদিকে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ৩টি আবাসিক হলের প্রায় ১২০০ শিক্ষার্থীও দুশ্চিন্তায় আছেন।
ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের একাধিক শিক্ষার্থী শুক্রবার সকালে জানান, গত ১৯ জানুয়ারি তাঁদের সহযোগী অধ্যাপক রফিকুল ইসলামসহ ৩ জন করোনা আক্রান্ত হন। এরপর বৃহস্পতিবার রাতে ১৭ শিক্ষার্থী করোনা আক্রান্ত হন। নতুন করে আরও ৯ জনের নমুনা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ছাত্রাবাসের ৩ শতাধিক শিক্ষার্থীর মধ্যে ৫০-৬০ জনের এ ধরনের উপসর্গ রয়েছে।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ইয়ার লস’ আতঙ্কে এখন আর কেউ করোনা টেস্ট করাচ্ছেন না। কেননা আগামী ২৪ জানুয়ারি থেকে পরীক্ষা শুরু হচ্ছে। এ অবস্থায় অধ্যক্ষের সঙ্গে দেখা করে ছাত্রাবাসের সবাইকে কোভিড টেস্ট, স্বাস্থ্যবিধি জোরদার এবং অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়ার অনুরোধ জানান। এমনকি কর্তৃপক্ষকে লিখিতও জানানো হয়েছে। তাঁরা জানিয়ে দিয়েছেন, যাঁরা কোভিড পজিটিভ, তাঁরা পরীক্ষা দিতে পারবেন না। আর যাঁরা পরীক্ষা দেবেন না, তাঁদের ‘ইয়ার লস’ হবে।
ছাত্রাবাসের একাধিক শিক্ষার্থী অভিযোগ করেছেন, সেখানে কোনো স্বাস্থ্যবিধি নেই। ডাইনিংয়ে সবাই একসঙ্গে খান। করোনা পুরো কলেজে ছড়িয়ে পড়েছে। শুক্রবার সকালে অধ্যক্ষের কাছে সমস্যাগুলো তুলে ধরেন।
কলেজের হোস্টেল সুপার আল মামুন বলেন, ‘অনেকেরই কোভিড টেস্ট করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ফলাফল আসেনি।’
কলেজের অফিসার্স ইনচার্জ আতিকুল ইসলাম বায়জিদ বলেন, শিক্ষকদের সভা আছে। এরপর এ বিষয়ে কথা বলবেন। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যবিধি প্রসঙ্গে বলেন, এ বিষয় অধ্যক্ষ দেখবেন।
এ ব্যাপারে বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অধ্যক্ষ প্রকৌশলী খলিল উদ্দিন বলেন, কলেজে ২০ জন আবাসিক শিক্ষার্থী করোনা আক্রান্ত। উপসর্গ আছে ৪০ জনের। তাঁরা শুক্রবার সভা করেছেন। শিক্ষার্থীরাও এসেছিল। কিন্তু পরীক্ষা নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার ক্ষমতা নেই। এটি দেখছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদ। শিক্ষার্থীরা লিখিত আবেদনও করেছে। ছাত্রাবাসের এমন সংকটেও স্বাস্থ্যবিধির ঘাটতি প্রসঙ্গে বলেন, ‘কলেজে এসে দেখে যেতে পারেন।’
এদিকে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩টি ছাত্রাবাস বঙ্গবন্ধু হল, শেরে বাংলা হল ও শেখ হাসিনা হলের ১২ শতাধিক শিক্ষার্থী করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে করোনা ছড়িয়ে পড়ায় আরও উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে সেখান থেকে আট কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ববির অনেক শিক্ষার্থী।
এ প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু হলের প্রভোস্ট আরিফ হোসেন বলেন, তাঁর হলে ৪২৯ শিক্ষার্থী আছে। তাঁরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বলছেন শিক্ষার্থীদের। শেরে বাংলা হলের প্রভোস্ট আবু জাফর মিয়া বলেন, তাঁর ছাত্রবাসে ৪৫০ জন ছাত্র রয়েছে। হলে তাপমাত্রা পরিমাপসহ স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যবস্থা করছেন।
তবে হলগুলোর কয়েকজন আবাসিক ছাত্র জানান, তাঁরা চান না ছাত্রাবাস বন্ধ হোক, পরীক্ষা বন্ধ হোক। তাই বলে ওমিক্রন ঠেকাতে যে ধরনের স্বাস্থ্যবিধি হলে থাকা দরকার, তা নেই। সহপাঠীরা যে কেউ যেকোনো কক্ষে অনায়াসে প্রবেশ করেন। শিক্ষার্থীদের হলের বাইরে যাওয়া ও প্রবেশের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ নেই।
এ প্রসঙ্গে ববি প্রক্টর ড. খোরশেদ আলম বলেন, একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম সম্পর্কে ২-১ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তিনি জানান, এর আগে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা অনেক পিছিয়ে গেছে। যেহেতু ছাত্র-ছাত্রীরা হলে আছে তাই তাদের সেভাবে রেখে অনলাইনে পরীক্ষা চালিয়ে নেওয়া হতে পারে। কেননা বর্তমানে সেমিস্টার ফাইনাল, বর্ষ ফাইনাল চলমান। স্বাস্থ্যবিধি প্রসঙ্গে বলেন, ৩টি হলেই স্বাস্থ্যবিধির খেয়াল রাখা হচ্ছে। ওমিক্রন নিয়ে দুশ্চিন্তা কিছুটা আছে, কিন্তু শিক্ষার্থীদের টিকাও দেওয়া হয়েছে। প্রক্টর অবশ্য ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের কথা উল্লেখ করে বলেন, তাদের আবাসিক হলগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখতে প্রভোস্টদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
আবার করোনা সংক্রমণ বেড়ে গিয়েছে দেশে। তবে এ পরিস্থিতিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের হলগুলোর শিক্ষার্থীরা আছেন সংক্রমণের দুশ্চিন্তায়। বিশেষ করে বরিশালের ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ২০ শিক্ষার্থী করোনা আক্রান্তসহ অন্তত অর্ধশত শিক্ষার্থীর উপসর্গ হওয়ায় এখানকার হলের শিক্ষার্থীদের দুশ্চিন্তা বেশি। এরপরও কলেজ কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্যবিধির ব্যাপারে তেমন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছেন। এমনকি ২৪ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া পরীক্ষা কীভাবে দেবেন, তা নিয়েও ধোঁয়াশায় দুটি হলের ৩ শতাধিক আবাসিক শিক্ষার্থী। এদিকে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ৩টি আবাসিক হলের প্রায় ১২০০ শিক্ষার্থীও দুশ্চিন্তায় আছেন।
ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের একাধিক শিক্ষার্থী শুক্রবার সকালে জানান, গত ১৯ জানুয়ারি তাঁদের সহযোগী অধ্যাপক রফিকুল ইসলামসহ ৩ জন করোনা আক্রান্ত হন। এরপর বৃহস্পতিবার রাতে ১৭ শিক্ষার্থী করোনা আক্রান্ত হন। নতুন করে আরও ৯ জনের নমুনা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ছাত্রাবাসের ৩ শতাধিক শিক্ষার্থীর মধ্যে ৫০-৬০ জনের এ ধরনের উপসর্গ রয়েছে।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ইয়ার লস’ আতঙ্কে এখন আর কেউ করোনা টেস্ট করাচ্ছেন না। কেননা আগামী ২৪ জানুয়ারি থেকে পরীক্ষা শুরু হচ্ছে। এ অবস্থায় অধ্যক্ষের সঙ্গে দেখা করে ছাত্রাবাসের সবাইকে কোভিড টেস্ট, স্বাস্থ্যবিধি জোরদার এবং অনলাইনে পরীক্ষা নেওয়ার অনুরোধ জানান। এমনকি কর্তৃপক্ষকে লিখিতও জানানো হয়েছে। তাঁরা জানিয়ে দিয়েছেন, যাঁরা কোভিড পজিটিভ, তাঁরা পরীক্ষা দিতে পারবেন না। আর যাঁরা পরীক্ষা দেবেন না, তাঁদের ‘ইয়ার লস’ হবে।
ছাত্রাবাসের একাধিক শিক্ষার্থী অভিযোগ করেছেন, সেখানে কোনো স্বাস্থ্যবিধি নেই। ডাইনিংয়ে সবাই একসঙ্গে খান। করোনা পুরো কলেজে ছড়িয়ে পড়েছে। শুক্রবার সকালে অধ্যক্ষের কাছে সমস্যাগুলো তুলে ধরেন।
কলেজের হোস্টেল সুপার আল মামুন বলেন, ‘অনেকেরই কোভিড টেস্ট করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ফলাফল আসেনি।’
কলেজের অফিসার্স ইনচার্জ আতিকুল ইসলাম বায়জিদ বলেন, শিক্ষকদের সভা আছে। এরপর এ বিষয়ে কথা বলবেন। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যবিধি প্রসঙ্গে বলেন, এ বিষয় অধ্যক্ষ দেখবেন।
এ ব্যাপারে বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অধ্যক্ষ প্রকৌশলী খলিল উদ্দিন বলেন, কলেজে ২০ জন আবাসিক শিক্ষার্থী করোনা আক্রান্ত। উপসর্গ আছে ৪০ জনের। তাঁরা শুক্রবার সভা করেছেন। শিক্ষার্থীরাও এসেছিল। কিন্তু পরীক্ষা নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার ক্ষমতা নেই। এটি দেখছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদ। শিক্ষার্থীরা লিখিত আবেদনও করেছে। ছাত্রাবাসের এমন সংকটেও স্বাস্থ্যবিধির ঘাটতি প্রসঙ্গে বলেন, ‘কলেজে এসে দেখে যেতে পারেন।’
এদিকে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩টি ছাত্রাবাস বঙ্গবন্ধু হল, শেরে বাংলা হল ও শেখ হাসিনা হলের ১২ শতাধিক শিক্ষার্থী করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে করোনা ছড়িয়ে পড়ায় আরও উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে সেখান থেকে আট কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ববির অনেক শিক্ষার্থী।
এ প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু হলের প্রভোস্ট আরিফ হোসেন বলেন, তাঁর হলে ৪২৯ শিক্ষার্থী আছে। তাঁরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বলছেন শিক্ষার্থীদের। শেরে বাংলা হলের প্রভোস্ট আবু জাফর মিয়া বলেন, তাঁর ছাত্রবাসে ৪৫০ জন ছাত্র রয়েছে। হলে তাপমাত্রা পরিমাপসহ স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যবস্থা করছেন।
তবে হলগুলোর কয়েকজন আবাসিক ছাত্র জানান, তাঁরা চান না ছাত্রাবাস বন্ধ হোক, পরীক্ষা বন্ধ হোক। তাই বলে ওমিক্রন ঠেকাতে যে ধরনের স্বাস্থ্যবিধি হলে থাকা দরকার, তা নেই। সহপাঠীরা যে কেউ যেকোনো কক্ষে অনায়াসে প্রবেশ করেন। শিক্ষার্থীদের হলের বাইরে যাওয়া ও প্রবেশের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ নেই।
এ প্রসঙ্গে ববি প্রক্টর ড. খোরশেদ আলম বলেন, একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম সম্পর্কে ২-১ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তিনি জানান, এর আগে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা অনেক পিছিয়ে গেছে। যেহেতু ছাত্র-ছাত্রীরা হলে আছে তাই তাদের সেভাবে রেখে অনলাইনে পরীক্ষা চালিয়ে নেওয়া হতে পারে। কেননা বর্তমানে সেমিস্টার ফাইনাল, বর্ষ ফাইনাল চলমান। স্বাস্থ্যবিধি প্রসঙ্গে বলেন, ৩টি হলেই স্বাস্থ্যবিধির খেয়াল রাখা হচ্ছে। ওমিক্রন নিয়ে দুশ্চিন্তা কিছুটা আছে, কিন্তু শিক্ষার্থীদের টিকাও দেওয়া হয়েছে। প্রক্টর অবশ্য ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের কথা উল্লেখ করে বলেন, তাদের আবাসিক হলগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখতে প্রভোস্টদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪