আজকের পত্রিকা ডেস্ক
তিন বিঘা জমি বর্গা নিয়ে ভুট্টা চাষ করেছিলেন কৃষক নিরেন চন্দ্র রায়। সেচ, সার, কীটনাশক সবই নিয়েছিলেন বাকিতে।
ভুট্টা বিক্রি করে সব শোধ দিয়ে হাতে যা থাকবে তা দিয়ে ঘরের কিছু কাজ করবেন—দিন গুনছিলেন এই স্বপ্নে। কিন্তু গত রোববার হঠাৎ আসা ঝড় আর ও শিলাবৃষ্টিতে মাটিতে মিশে গেছে খেতের ফসল। নিরেন রায়ের মাথায় হাত।
নিরেনের বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার বাংলাগড় এলাকায়। গত রোববার দুপুরে উপজেলার রাতোর, বাচোর, নেকমরদ ইউনিয়নে ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ঘরবাড়িসহ ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
এই অবস্থা শুধু ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল নয়, জেলার পীরগঞ্জ ও বালিয়াডাঙ্গী; নীলফামারীর ডোমার ও ডিমলা; ময়মনসিংহের গৌরীপুর ও নান্দাইল; ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল, টাঙ্গাইলের সখীপুর এবং হবিগঞ্জের মাধবপুরে ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে। এতে ক্ষতি হয়েছে ফসলের, নষ্ট হয়েছে বাড়িঘর।
গতকাল সরেজমিনে রাণীশংকৈলের অন্তত ১০টি গ্রামে ঘুরে দেখা যায়, অনেকের ঘরের টিনের চালা শিলার আঘাতে ফুটো হয়ে গেছে। সড়কের আশপাশে গাছের ডালপালা ভেঙে পড়েছে। এ ছাড়া আম, লিচু, মরিচ, বেগুন, কাঁঠালসহ বিভিন্ন ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি নষ্ট হয়েছে ভুট্টা। পাকতে যাওয়া ভুট্টা শিলার আঘাতে গাছ থেকে ঝরে পড়েছে, ভুট্টাসহ গাছ ভেঙে পড়েছে।
কৃষক জবিবর রহমান বলেন, ‘আর কিছুদিন গেলে আমার ভুট্টা তোলা যেত। সেই ভুট্টাগুলো শিলাবৃষ্টির আঘাতে লন্ডভন্ড হয়ে গেল।’
একই দিন শিলাবৃষ্টি হয়েছে ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলার ভোমদরাদহ, খনগাঁও ও কোষারাণীগঞ্জ ইউনিয়নে। প্রায় আধা ঘণ্টার শিলাবৃষ্টির দাপটে আম, তরমুজ, ভুট্টা, বোরো ধান, শাকসবজিসহ উঠতি মৌসুমি ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এতে কয়েক হাজার হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়েছে বলে দাবি কৃষকদের।
ভোমরাদহ ইউনিয়নের আমচাষি দুলাল হক বলেন, ‘তিন একর জমিতে আমবাগান করেছি। শিলাবৃষ্টির আঘাতে আমের মুকুলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। গাছ থেকে প্রচুর পরিমাণে মুকুল ঝরে পড়েছে।’
পীরগঞ্জ উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, শিলাবৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে ভুট্টার।
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় রোববারের শিলাবৃষ্টিতে ২ হাজার ৬৮ হেক্টর জমির ফসলের ক্ষতি হয়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ৪ হাজারের বেশি কৃষক। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভুট্টা ও বোরো ধানের খেত। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুবোধ চন্দ্র রায় গতকাল এসব তথ্য জানিয়েছেন।
বালিয়াডাঙ্গীর কুশলডাঙ্গী এলাকায় ১১ বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করেছিলেন সাদেকুল ইসলাম। তিনি জানান, পুরো জমির তরমুজ ও গাছ শিলাবৃষ্টিতে আক্রান্ত হয়েছে। এসব তরমুজ গাছকে আর ভালো করা সম্ভব হবে না। ফসল হারিয়ে তাঁকে পথে বসতে হবে।
গত রোববার বিকেলে ভারী বৃষ্টিপাত, শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ে নীলফামারীর ডোমার ও ডিমলায় প্রায় ৩ হাজার হেক্টর জমির ফসলের ক্ষতি হয়েছে। এসব ফসলের মধ্যে ধান, ভুট্টা, পাট ও কাঁচা মরিচের খেত রয়েছে বলে স্থানীয় উপজেলা কৃষি অফিস নিশ্চিত করেছে। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তিন সহস্রাধিক বসতঘর ও গাছপালা।
ডিমলার চর কিসামতের ভুট্টাচাষি খোকা মিয়া জানান, আর কয়েক দিন পরে খেত থেকে ভুট্টা ঘরে তুলে বিক্রির স্বপ্ন দেখছিলেন। বিক্রীত ফসলের টাকা দিয়ে ধারদেনা ও ঋণের বোঝা মিটিয়ে স্বস্তির হাসি হাসবেন। ঠিক সে সময়ে ঝড়ে তাঁর এমন ক্ষতি হলো। এখন লাভ তো দূরের কথা, উৎপাদন খরচ ওঠানো নিয়ে তিনি শঙ্কিত।
ময়মনসিংহের গৌরীপুর ও নান্দাইলে ঝড়বৃষ্টি হয় রোববার মাঝরাতে। গৌরীপুরের ১০টি ইউনিয়নের গ্রামে গ্রামে শিলায় ফসলের ক্ষতি হয়েছে ও গাছপালা ভেঙে গেছে। বিদ্যুৎ অফিস জানায়, ভেঙে যাওয়া গাছপালায় অনেক জায়গায় বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে গেছে। নান্দাইলেও শিলাবৃষ্টিতে ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বোরো ধান নষ্ট হয়েছে, গাছের ডালপালা পড়ে ঘর ভেঙে গেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলা ঝড় হয় রাত সাড়ে তিনটার দিকে। ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে পাকা ধান ও ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে উপজেলা অরুয়াইল-পাকশিমুল এলাকায়। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আকরাম জানিয়েছেন, ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ক্ষয়ক্ষতির তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে ঝড়ে আমের মুকুল, লিচু, জমির ইরি-বোরো ধান ও কলাগাছ পড়ে গিয়ে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন কৃষকেরা। কাঁচা-পাকা ঘরও ভেঙে পড়ার খবর পাওয়া গেছে। রোববার ইফতারের পর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় শুরু হয় ঝড় ও শিলাবৃষ্টি।
হবিগঞ্জের মাধবপুরে কালবৈশাখীতে শতাধিক ঘরবাড়ি লন্ডভন্ড হয়েছে। ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রবি ফসলের। বৈদ্যুতিক তারে গাছের ডাল পড়ে এবং ছিঁড়ে বিদ্যুৎ বিপর্যয় ঘটেছে। সোমবার ভোররাতে উপজেলার বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে কালবৈশাখী বয়ে যায়। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আল মামুন হাসান জানান, ঝড়ে উপজেলার ৫ হেক্টর সবজি, ১৫ হেক্টর বোরো ধানের আংশিক ক্ষতি হয়েছে।
তিন বিঘা জমি বর্গা নিয়ে ভুট্টা চাষ করেছিলেন কৃষক নিরেন চন্দ্র রায়। সেচ, সার, কীটনাশক সবই নিয়েছিলেন বাকিতে।
ভুট্টা বিক্রি করে সব শোধ দিয়ে হাতে যা থাকবে তা দিয়ে ঘরের কিছু কাজ করবেন—দিন গুনছিলেন এই স্বপ্নে। কিন্তু গত রোববার হঠাৎ আসা ঝড় আর ও শিলাবৃষ্টিতে মাটিতে মিশে গেছে খেতের ফসল। নিরেন রায়ের মাথায় হাত।
নিরেনের বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার বাংলাগড় এলাকায়। গত রোববার দুপুরে উপজেলার রাতোর, বাচোর, নেকমরদ ইউনিয়নে ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ঘরবাড়িসহ ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
এই অবস্থা শুধু ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল নয়, জেলার পীরগঞ্জ ও বালিয়াডাঙ্গী; নীলফামারীর ডোমার ও ডিমলা; ময়মনসিংহের গৌরীপুর ও নান্দাইল; ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল, টাঙ্গাইলের সখীপুর এবং হবিগঞ্জের মাধবপুরে ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে। এতে ক্ষতি হয়েছে ফসলের, নষ্ট হয়েছে বাড়িঘর।
গতকাল সরেজমিনে রাণীশংকৈলের অন্তত ১০টি গ্রামে ঘুরে দেখা যায়, অনেকের ঘরের টিনের চালা শিলার আঘাতে ফুটো হয়ে গেছে। সড়কের আশপাশে গাছের ডালপালা ভেঙে পড়েছে। এ ছাড়া আম, লিচু, মরিচ, বেগুন, কাঁঠালসহ বিভিন্ন ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি নষ্ট হয়েছে ভুট্টা। পাকতে যাওয়া ভুট্টা শিলার আঘাতে গাছ থেকে ঝরে পড়েছে, ভুট্টাসহ গাছ ভেঙে পড়েছে।
কৃষক জবিবর রহমান বলেন, ‘আর কিছুদিন গেলে আমার ভুট্টা তোলা যেত। সেই ভুট্টাগুলো শিলাবৃষ্টির আঘাতে লন্ডভন্ড হয়ে গেল।’
একই দিন শিলাবৃষ্টি হয়েছে ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলার ভোমদরাদহ, খনগাঁও ও কোষারাণীগঞ্জ ইউনিয়নে। প্রায় আধা ঘণ্টার শিলাবৃষ্টির দাপটে আম, তরমুজ, ভুট্টা, বোরো ধান, শাকসবজিসহ উঠতি মৌসুমি ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এতে কয়েক হাজার হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়েছে বলে দাবি কৃষকদের।
ভোমরাদহ ইউনিয়নের আমচাষি দুলাল হক বলেন, ‘তিন একর জমিতে আমবাগান করেছি। শিলাবৃষ্টির আঘাতে আমের মুকুলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। গাছ থেকে প্রচুর পরিমাণে মুকুল ঝরে পড়েছে।’
পীরগঞ্জ উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, শিলাবৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে ভুট্টার।
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় রোববারের শিলাবৃষ্টিতে ২ হাজার ৬৮ হেক্টর জমির ফসলের ক্ষতি হয়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ৪ হাজারের বেশি কৃষক। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভুট্টা ও বোরো ধানের খেত। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুবোধ চন্দ্র রায় গতকাল এসব তথ্য জানিয়েছেন।
বালিয়াডাঙ্গীর কুশলডাঙ্গী এলাকায় ১১ বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করেছিলেন সাদেকুল ইসলাম। তিনি জানান, পুরো জমির তরমুজ ও গাছ শিলাবৃষ্টিতে আক্রান্ত হয়েছে। এসব তরমুজ গাছকে আর ভালো করা সম্ভব হবে না। ফসল হারিয়ে তাঁকে পথে বসতে হবে।
গত রোববার বিকেলে ভারী বৃষ্টিপাত, শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ে নীলফামারীর ডোমার ও ডিমলায় প্রায় ৩ হাজার হেক্টর জমির ফসলের ক্ষতি হয়েছে। এসব ফসলের মধ্যে ধান, ভুট্টা, পাট ও কাঁচা মরিচের খেত রয়েছে বলে স্থানীয় উপজেলা কৃষি অফিস নিশ্চিত করেছে। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তিন সহস্রাধিক বসতঘর ও গাছপালা।
ডিমলার চর কিসামতের ভুট্টাচাষি খোকা মিয়া জানান, আর কয়েক দিন পরে খেত থেকে ভুট্টা ঘরে তুলে বিক্রির স্বপ্ন দেখছিলেন। বিক্রীত ফসলের টাকা দিয়ে ধারদেনা ও ঋণের বোঝা মিটিয়ে স্বস্তির হাসি হাসবেন। ঠিক সে সময়ে ঝড়ে তাঁর এমন ক্ষতি হলো। এখন লাভ তো দূরের কথা, উৎপাদন খরচ ওঠানো নিয়ে তিনি শঙ্কিত।
ময়মনসিংহের গৌরীপুর ও নান্দাইলে ঝড়বৃষ্টি হয় রোববার মাঝরাতে। গৌরীপুরের ১০টি ইউনিয়নের গ্রামে গ্রামে শিলায় ফসলের ক্ষতি হয়েছে ও গাছপালা ভেঙে গেছে। বিদ্যুৎ অফিস জানায়, ভেঙে যাওয়া গাছপালায় অনেক জায়গায় বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে গেছে। নান্দাইলেও শিলাবৃষ্টিতে ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বোরো ধান নষ্ট হয়েছে, গাছের ডালপালা পড়ে ঘর ভেঙে গেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলা ঝড় হয় রাত সাড়ে তিনটার দিকে। ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে পাকা ধান ও ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে উপজেলা অরুয়াইল-পাকশিমুল এলাকায়। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আকরাম জানিয়েছেন, ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে ক্ষয়ক্ষতির তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে ঝড়ে আমের মুকুল, লিচু, জমির ইরি-বোরো ধান ও কলাগাছ পড়ে গিয়ে ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন কৃষকেরা। কাঁচা-পাকা ঘরও ভেঙে পড়ার খবর পাওয়া গেছে। রোববার ইফতারের পর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় শুরু হয় ঝড় ও শিলাবৃষ্টি।
হবিগঞ্জের মাধবপুরে কালবৈশাখীতে শতাধিক ঘরবাড়ি লন্ডভন্ড হয়েছে। ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রবি ফসলের। বৈদ্যুতিক তারে গাছের ডাল পড়ে এবং ছিঁড়ে বিদ্যুৎ বিপর্যয় ঘটেছে। সোমবার ভোররাতে উপজেলার বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে কালবৈশাখী বয়ে যায়। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আল মামুন হাসান জানান, ঝড়ে উপজেলার ৫ হেক্টর সবজি, ১৫ হেক্টর বোরো ধানের আংশিক ক্ষতি হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪