নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
আগামী ৩ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে বিএনপির রাজশাহী বিভাগের সমাবেশ। এই সমাবেশের আগে নেতাদের নিজেদের মধ্যকার দ্বন্দ্ব-বিভেদ ভুলে যাওয়ার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন শীর্ষ নেতৃত্ব। সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে সমাবেশ সফল করারও নির্দেশনা এসেছে।
রাজশাহীর বিএনপি নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। তাঁরা জানিয়েছেন, চট্টগ্রাম, খুলনা ও ময়মনসিংহের সমাবেশে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। এসব সমাবেশের চেয়েও রাজশাহীতে বড় সমাবেশ করার জন্য কেন্দ্র থেকে নির্দেশনা এসেছে। এ জন্য দ্বন্দ্ব-বিভেদ ভুলে নেতাদের এক হয়ে কাজ করতে বলা হয়েছে।
রাজশাহী জেলা ও মহানগর বিএনপির মধ্যে নেতায় নেতায় দ্বন্দ্বের কারণে নগর কমিটি এখন বেহাল। গত বছরের ডিসেম্বরে নগর বিএনপির নতুন আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়। এই কমিটিতে আহ্বায়ক করা হয় আইনজীবী এরশাদ আলী ঈসাকে, আর সদস্যসচিব করা হয় মামুনুর রশীদকে। এই কমিটি দেওয়ার পর রাজশাহী বিএনপির শীর্ষ তিন নেতা মিজানুর রহমান মিনু, মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল ও শফিকুল হক মিলন নগরের নতুন নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ এক রকম বন্ধই করে দেন। আবার নতুন আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের মধ্যেও দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয় যে, সদস্যসচিব মামুনুর রশীদকে অব্যাহতি দিতে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে সম্প্রতি সুপারিশ করা হয়। তবে ওই সুপারিশের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।
দলের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিভাগীয় সমাবেশের আগে দায়িত্বশীল কোনো নেতাকে অব্যাহতি দেওয়ার মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি দলটির শীর্ষ নেতৃত্ব। এখন সবাইকে মিলেমিশে কাজ করে সমাবেশ সফল করতে বলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতারা রাজশাহীর নেতাদের সঙ্গে দফায় দফায় কথা বলে সবকিছু ঠিক করছেন।
আগামী ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে সমাবেশ করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এর আগে একাধিকবার মাদ্রাসা ময়দানে সমাবেশ করার অনুমতি না পেলেও এবার বিএনপির স্থানীয় নেতারা মনে করছেন, পুলিশ তাঁদের মাদ্রাসা ময়দানেই সমাবেশ করার অনুমতি দেবে। আট জেলা থেকে নেতা-কর্মীদের এনে তাঁরা মাদ্রাসা ময়দান ভরাতে পারবেন।
রাজশাহী মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এরশাদ আলী ঈসা বলেন, খুলনা, ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রামে যে সমাবেশ হয়েছে, রাজশাহীতে তার চেয়েও বড় হবে। এ জন্য প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। কী রকম প্রস্তুতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের নিজেদের মধ্যে একজনের সঙ্গে আরেকজনের খানিকটা দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল। সেগুলো কাটিয়ে উঠছি। কেন্দ্রই মিটিং করে এ সিদ্ধান্ত নিয়ে বলে দিয়েছে। সে অনুযায়ী কাজ হচ্ছে।’
নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি দেওয়ার পর থেকেই কোনো কর্মসূচিতে অংশ নিতে দেখা যায় না দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলকে। তবে সমাবেশের আগে উল্টো সুর শোনা গেল তাঁর কথায়।
বুলবুল বলেন, ‘আমাদের মধ্যে কোনো বিভেদ নেই। এখন স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে আমাদের (মিনু, বুলবুল ও মিলন) মাপলে তো হবে না। আমরা তো আমাদের মতো কাজ করেই যাচ্ছি। এখন বিভাগীয় সমাবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছি। এখানে বড় সমাবেশ হবে।’
আগামী ৩ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে বিএনপির রাজশাহী বিভাগের সমাবেশ। এই সমাবেশের আগে নেতাদের নিজেদের মধ্যকার দ্বন্দ্ব-বিভেদ ভুলে যাওয়ার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন শীর্ষ নেতৃত্ব। সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে সমাবেশ সফল করারও নির্দেশনা এসেছে।
রাজশাহীর বিএনপি নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। তাঁরা জানিয়েছেন, চট্টগ্রাম, খুলনা ও ময়মনসিংহের সমাবেশে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। এসব সমাবেশের চেয়েও রাজশাহীতে বড় সমাবেশ করার জন্য কেন্দ্র থেকে নির্দেশনা এসেছে। এ জন্য দ্বন্দ্ব-বিভেদ ভুলে নেতাদের এক হয়ে কাজ করতে বলা হয়েছে।
রাজশাহী জেলা ও মহানগর বিএনপির মধ্যে নেতায় নেতায় দ্বন্দ্বের কারণে নগর কমিটি এখন বেহাল। গত বছরের ডিসেম্বরে নগর বিএনপির নতুন আহ্বায়ক কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়। এই কমিটিতে আহ্বায়ক করা হয় আইনজীবী এরশাদ আলী ঈসাকে, আর সদস্যসচিব করা হয় মামুনুর রশীদকে। এই কমিটি দেওয়ার পর রাজশাহী বিএনপির শীর্ষ তিন নেতা মিজানুর রহমান মিনু, মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল ও শফিকুল হক মিলন নগরের নতুন নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ এক রকম বন্ধই করে দেন। আবার নতুন আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের মধ্যেও দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয় যে, সদস্যসচিব মামুনুর রশীদকে অব্যাহতি দিতে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে সম্প্রতি সুপারিশ করা হয়। তবে ওই সুপারিশের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।
দলের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিভাগীয় সমাবেশের আগে দায়িত্বশীল কোনো নেতাকে অব্যাহতি দেওয়ার মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি দলটির শীর্ষ নেতৃত্ব। এখন সবাইকে মিলেমিশে কাজ করে সমাবেশ সফল করতে বলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতারা রাজশাহীর নেতাদের সঙ্গে দফায় দফায় কথা বলে সবকিছু ঠিক করছেন।
আগামী ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে সমাবেশ করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। এর আগে একাধিকবার মাদ্রাসা ময়দানে সমাবেশ করার অনুমতি না পেলেও এবার বিএনপির স্থানীয় নেতারা মনে করছেন, পুলিশ তাঁদের মাদ্রাসা ময়দানেই সমাবেশ করার অনুমতি দেবে। আট জেলা থেকে নেতা-কর্মীদের এনে তাঁরা মাদ্রাসা ময়দান ভরাতে পারবেন।
রাজশাহী মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এরশাদ আলী ঈসা বলেন, খুলনা, ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রামে যে সমাবেশ হয়েছে, রাজশাহীতে তার চেয়েও বড় হবে। এ জন্য প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। কী রকম প্রস্তুতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের নিজেদের মধ্যে একজনের সঙ্গে আরেকজনের খানিকটা দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল। সেগুলো কাটিয়ে উঠছি। কেন্দ্রই মিটিং করে এ সিদ্ধান্ত নিয়ে বলে দিয়েছে। সে অনুযায়ী কাজ হচ্ছে।’
নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি দেওয়ার পর থেকেই কোনো কর্মসূচিতে অংশ নিতে দেখা যায় না দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলকে। তবে সমাবেশের আগে উল্টো সুর শোনা গেল তাঁর কথায়।
বুলবুল বলেন, ‘আমাদের মধ্যে কোনো বিভেদ নেই। এখন স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে আমাদের (মিনু, বুলবুল ও মিলন) মাপলে তো হবে না। আমরা তো আমাদের মতো কাজ করেই যাচ্ছি। এখন বিভাগীয় সমাবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছি। এখানে বড় সমাবেশ হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪