শিমুল চৌধুরী, ভোলা
ভোলার সরকারি বক্ষব্যাধি ক্লিনিকে বাড়ছে সেবার মান। ক্লিনিকে সেবার মান বাড়াতে জেলা সিভিল সার্জন কর্মচারীর সংখ্যা বাড়িয়েছেন। সঙ্গে বাড়ানো হয়েছে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি। বর্তমানে ক্লিনিকের সেবার মানে সন্তুষ্ট রোগীরা। একই সঙ্গে ক্লিনিকের পরিবেশও স্বাস্থ্যসম্মত করেছে কর্তৃপক্ষ।
জানা যায়, ভোলার সরকারি বক্ষব্যাধি ক্লিনিকে কয়েক বছর আগেও দুর্গন্ধে যাওয়া ছিল দায়। নাকে রুমাল চেপে ঢুকতে হতো রোগীদের। সেই ক্লিনিকের মেঝেতে বসানো হয়েছে নতুন টাইলস। দেয়ালে করা হয়েছে রং। ঝকঝকে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ। নেই কোনো দুর্গন্ধ।
এদিকে ক্লিনিকে ছিল না প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি। কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংকট ছিল চরমে। এ সময় রোগী আসত না এই ক্লিনিকে। ফলে ক্লিনিকের অনেক কক্ষই ছিল পরিত্যক্ত ও অব্যবহৃত। বর্তমানে সেই পরিবেশেরও উন্নতি ঘটেছে।
রোগী ও ক্লিনিকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জানান, পুরোনো এ ক্লিনিক নতুন করে রং করা হয়েছে। ক্লিনিকে স্থাপন করা হয়েছে অত্যাধুনিক ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন, অত্যাধুনিক জিন এক্সপার্ট মেশিন, টিভি পরীক্ষা করার জন্য মাইক্রোস্কোপসহ আধুনিক যন্ত্রপাতি। বাড়ানো হয়েছে কর্মকর্তা-কর্মচারীও।
দুই সপ্তাহ আগে ক্লিনিকে সাকিব নামের একজন অ্যান্টিল্যাব ও রাখী নামে একজন রেডিওগ্রাফার নিয়োগ পেয়েছেন। ঢাকার শ্যামলীর এনটিভি থেকে মাসিক চুক্তিতে তাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
কথা হয় ক্লিনিকের হোম ভিজিটর খায়রুন নেছার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে এ ক্লিনিকে কর্মরত রয়েছি। আগে মোজাইক করা মেঝে পরিষ্কার করলেও ময়লা যেত না। তাই দুর্গন্ধ ছড়াত। কিন্তু এখন মেঝেতে টাইলস বসানো হয়েছে। নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হচ্ছে। রোগীর সংখ্যাও আগের চেয়ে বেড়েছে। রোগীরা অনেকটা বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা পাচ্ছে।’
ক্লিনিকের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট অ্যান্ড রেডিওলজি রাখী বলেন, ‘ক্লিনিকে নতুন একটি আধুনিক এক্স-রে মেশিন স্থাপন করা হয়েছে।’
উকিল পাড়ার বাসিন্দা সাইফুন নেছা বলেন, ‘গত বুধবার বক্ষব্যাধি ক্লিনিকে এসে বিনা মূল্যে স্বামীর কফ পরীক্ষা করিয়েছি। ক্লিনিকের পরিবেশ আগের চেয়ে ভালো।’
এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে ক্লিনিকের দায়িত্বপ্রাপ্ত জুনিয়র কনসালট্যান্ট (ভারপ্রাপ্ত) সিফাত বিনতে আলমগীর বলেন, ‘বর্তমান সিভিল সার্জনের সহযোগিতায় ক্লিনিকে সেবার মান বাড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ক্লিনিকের বাইরে কোনো সাইনবোর্ড ছিল না। এখন গণপূর্ত অধিদপ্তরের সহযোগিতায় সাইনবোর্ডের ব্যবস্থা করা হয়েছে। খুব শিগগির ক্লিনিকের সামনে সাইনবোর্ড ঝোলানো হবে। তবে এখনো অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদ শূন্য রয়েছে। সেসব শূন্য পদ পূরণ হলে ক্লিনিকটির পরিবেশ পাল্টে যাবে।
এ ব্যাপারে ভোলার সিভিল সার্জন কে এম শফিকুজ্জামান রোববার সকালে বক্ষব্যাধি ক্লিনিক ও হাসপাতালটি পরিদর্শন করে বলেন, ‘বর্তমানে ক্লিনিকের বাইরের এবং ভেতরের পরিবেশ ভালো। এক্স-রে মেশিন ও জিন এক্সপার্ট মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। রোগী কম এলেও তাঁরা অনেকটা বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা পাচ্ছেন। কিছুসংখ্যক জনবলের দরকার। সেটাও চেষ্টা করা হচ্ছে। তখন এ ক্লিনিকের দৃশ্যপট পাল্টে যাবে।’
ভোলার সরকারি বক্ষব্যাধি ক্লিনিকে বাড়ছে সেবার মান। ক্লিনিকে সেবার মান বাড়াতে জেলা সিভিল সার্জন কর্মচারীর সংখ্যা বাড়িয়েছেন। সঙ্গে বাড়ানো হয়েছে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি। বর্তমানে ক্লিনিকের সেবার মানে সন্তুষ্ট রোগীরা। একই সঙ্গে ক্লিনিকের পরিবেশও স্বাস্থ্যসম্মত করেছে কর্তৃপক্ষ।
জানা যায়, ভোলার সরকারি বক্ষব্যাধি ক্লিনিকে কয়েক বছর আগেও দুর্গন্ধে যাওয়া ছিল দায়। নাকে রুমাল চেপে ঢুকতে হতো রোগীদের। সেই ক্লিনিকের মেঝেতে বসানো হয়েছে নতুন টাইলস। দেয়ালে করা হয়েছে রং। ঝকঝকে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ। নেই কোনো দুর্গন্ধ।
এদিকে ক্লিনিকে ছিল না প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি। কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংকট ছিল চরমে। এ সময় রোগী আসত না এই ক্লিনিকে। ফলে ক্লিনিকের অনেক কক্ষই ছিল পরিত্যক্ত ও অব্যবহৃত। বর্তমানে সেই পরিবেশেরও উন্নতি ঘটেছে।
রোগী ও ক্লিনিকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জানান, পুরোনো এ ক্লিনিক নতুন করে রং করা হয়েছে। ক্লিনিকে স্থাপন করা হয়েছে অত্যাধুনিক ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন, অত্যাধুনিক জিন এক্সপার্ট মেশিন, টিভি পরীক্ষা করার জন্য মাইক্রোস্কোপসহ আধুনিক যন্ত্রপাতি। বাড়ানো হয়েছে কর্মকর্তা-কর্মচারীও।
দুই সপ্তাহ আগে ক্লিনিকে সাকিব নামের একজন অ্যান্টিল্যাব ও রাখী নামে একজন রেডিওগ্রাফার নিয়োগ পেয়েছেন। ঢাকার শ্যামলীর এনটিভি থেকে মাসিক চুক্তিতে তাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
কথা হয় ক্লিনিকের হোম ভিজিটর খায়রুন নেছার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে এ ক্লিনিকে কর্মরত রয়েছি। আগে মোজাইক করা মেঝে পরিষ্কার করলেও ময়লা যেত না। তাই দুর্গন্ধ ছড়াত। কিন্তু এখন মেঝেতে টাইলস বসানো হয়েছে। নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হচ্ছে। রোগীর সংখ্যাও আগের চেয়ে বেড়েছে। রোগীরা অনেকটা বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা পাচ্ছে।’
ক্লিনিকের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট অ্যান্ড রেডিওলজি রাখী বলেন, ‘ক্লিনিকে নতুন একটি আধুনিক এক্স-রে মেশিন স্থাপন করা হয়েছে।’
উকিল পাড়ার বাসিন্দা সাইফুন নেছা বলেন, ‘গত বুধবার বক্ষব্যাধি ক্লিনিকে এসে বিনা মূল্যে স্বামীর কফ পরীক্ষা করিয়েছি। ক্লিনিকের পরিবেশ আগের চেয়ে ভালো।’
এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে ক্লিনিকের দায়িত্বপ্রাপ্ত জুনিয়র কনসালট্যান্ট (ভারপ্রাপ্ত) সিফাত বিনতে আলমগীর বলেন, ‘বর্তমান সিভিল সার্জনের সহযোগিতায় ক্লিনিকে সেবার মান বাড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ক্লিনিকের বাইরে কোনো সাইনবোর্ড ছিল না। এখন গণপূর্ত অধিদপ্তরের সহযোগিতায় সাইনবোর্ডের ব্যবস্থা করা হয়েছে। খুব শিগগির ক্লিনিকের সামনে সাইনবোর্ড ঝোলানো হবে। তবে এখনো অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদ শূন্য রয়েছে। সেসব শূন্য পদ পূরণ হলে ক্লিনিকটির পরিবেশ পাল্টে যাবে।
এ ব্যাপারে ভোলার সিভিল সার্জন কে এম শফিকুজ্জামান রোববার সকালে বক্ষব্যাধি ক্লিনিক ও হাসপাতালটি পরিদর্শন করে বলেন, ‘বর্তমানে ক্লিনিকের বাইরের এবং ভেতরের পরিবেশ ভালো। এক্স-রে মেশিন ও জিন এক্সপার্ট মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। রোগী কম এলেও তাঁরা অনেকটা বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা পাচ্ছেন। কিছুসংখ্যক জনবলের দরকার। সেটাও চেষ্টা করা হচ্ছে। তখন এ ক্লিনিকের দৃশ্যপট পাল্টে যাবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪