কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
কমলগঞ্জের শমশেরনগর ইউনিয়নের সতিজির গ্রামে পরীক্ষামূলক ২০০ ব্রকলির চারা রোপণ করে ভালো ফলন পেয়েছে অলি আহমেদ ও আলিফা দম্পতি।
কৃষক দম্পতির কাছ থেকে জানা যায়, কমলগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও সূচনা প্রকল্পের যৌথ সমন্বয়ে ৩ শতাংশ জায়গায় পরীক্ষামূলক এ ব্রকলি এবং জমির অবশিষ্ট অংশে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি চাষ করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রকলি উত্তোলন করা হয়।
আলিফা বেগম ও অলি আহমেদ জানান, সূচনা প্রকল্প ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মাধ্যমে প্রশিক্ষণসহ ব্রকলির চারা পেয়েছেন। চারা রোপণের পর আশানুরূপ সাফল্য পেয়েছেন তাঁরা। নতুন সবজি হওয়ায় অনেকেই আগ্রহী হয়ে তা কিনছেন।
প্রতি পিস ব্রকলি ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি করছেন। দাম ভালো থাকলে ৭-৮ হাজার টাকার ব্রকলি বিক্রি করতে পারবেন। আগামী বছর ১ হাজার ব্রকলির চারা লাগাবেন বলেও জানায় এ দম্পতি।
সূচনা প্রকল্পের কারিগরি সহায়তাকারী কামরুল ইসলাম বলেন, ‘সূচনা প্রকল্প পুষ্টি উন্নয়নে কাজ করে। তাই পুষ্টিসমৃদ্ধ শাকসবজি চাষে সূচনার সদস্য ও স্থানীয় কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হয়। একদিকে পুষ্টি চাহিদা পূরণ হবে, অন্যদিকে আর্থিকভাবে লাভবান হবেন চাষি। এই চিন্তা থেকেই ওই দম্পতিকে প্রথমবারের মতো ব্রকলি চাষে উদ্বুদ্ধ করি।’ ব্রকলির পাশাপাশি জমিতে সমন্বিত একাধিক সবজি চাষ করার পরামর্শ করেন বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে শমশেরনগর ইউনিয়নের দায়িত্বরত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা রিপন কুমার দাস জানান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও সূচনা প্রকল্পের যৌথ সমন্বয়ে ব্রোকলি চাষের প্রদর্শনী প্লট করা হয়েছে। যাতে এই প্রদর্শনী প্লট দেখে সূচনার সদস্যসহ স্থানীয় কৃষকেরা ব্রকলি চাষে উদ্বুদ্ধ হন। ব্রকলি ক্যানসার প্রতিরোধী। বাজারে দাম বেশি, তাই এটি চাষ করে কৃষক লাভবান হবেন।
কমলগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও সূচনা প্রকল্প যৌথভাবে শমশেরনগর গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রান্তিক চাষিদের বিভিন্ন কারিগরি সহায়তা করে। জলবায়ুসহিষ্ণু বস্তা, উঁচু মাদা ও টাওয়ার পদ্ধতিতে সবজি চাষের পরামর্শ দেয়, যাতে কৃষকেরা ঝুঁকিমুক্ত ও বাধাহীনভাবে ফসল চাষ করতে পারেন।
কমলগঞ্জের শমশেরনগর ইউনিয়নের সতিজির গ্রামে পরীক্ষামূলক ২০০ ব্রকলির চারা রোপণ করে ভালো ফলন পেয়েছে অলি আহমেদ ও আলিফা দম্পতি।
কৃষক দম্পতির কাছ থেকে জানা যায়, কমলগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও সূচনা প্রকল্পের যৌথ সমন্বয়ে ৩ শতাংশ জায়গায় পরীক্ষামূলক এ ব্রকলি এবং জমির অবশিষ্ট অংশে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি চাষ করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রকলি উত্তোলন করা হয়।
আলিফা বেগম ও অলি আহমেদ জানান, সূচনা প্রকল্প ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মাধ্যমে প্রশিক্ষণসহ ব্রকলির চারা পেয়েছেন। চারা রোপণের পর আশানুরূপ সাফল্য পেয়েছেন তাঁরা। নতুন সবজি হওয়ায় অনেকেই আগ্রহী হয়ে তা কিনছেন।
প্রতি পিস ব্রকলি ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি করছেন। দাম ভালো থাকলে ৭-৮ হাজার টাকার ব্রকলি বিক্রি করতে পারবেন। আগামী বছর ১ হাজার ব্রকলির চারা লাগাবেন বলেও জানায় এ দম্পতি।
সূচনা প্রকল্পের কারিগরি সহায়তাকারী কামরুল ইসলাম বলেন, ‘সূচনা প্রকল্প পুষ্টি উন্নয়নে কাজ করে। তাই পুষ্টিসমৃদ্ধ শাকসবজি চাষে সূচনার সদস্য ও স্থানীয় কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হয়। একদিকে পুষ্টি চাহিদা পূরণ হবে, অন্যদিকে আর্থিকভাবে লাভবান হবেন চাষি। এই চিন্তা থেকেই ওই দম্পতিকে প্রথমবারের মতো ব্রকলি চাষে উদ্বুদ্ধ করি।’ ব্রকলির পাশাপাশি জমিতে সমন্বিত একাধিক সবজি চাষ করার পরামর্শ করেন বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে শমশেরনগর ইউনিয়নের দায়িত্বরত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা রিপন কুমার দাস জানান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও সূচনা প্রকল্পের যৌথ সমন্বয়ে ব্রোকলি চাষের প্রদর্শনী প্লট করা হয়েছে। যাতে এই প্রদর্শনী প্লট দেখে সূচনার সদস্যসহ স্থানীয় কৃষকেরা ব্রকলি চাষে উদ্বুদ্ধ হন। ব্রকলি ক্যানসার প্রতিরোধী। বাজারে দাম বেশি, তাই এটি চাষ করে কৃষক লাভবান হবেন।
কমলগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও সূচনা প্রকল্প যৌথভাবে শমশেরনগর গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রান্তিক চাষিদের বিভিন্ন কারিগরি সহায়তা করে। জলবায়ুসহিষ্ণু বস্তা, উঁচু মাদা ও টাওয়ার পদ্ধতিতে সবজি চাষের পরামর্শ দেয়, যাতে কৃষকেরা ঝুঁকিমুক্ত ও বাধাহীনভাবে ফসল চাষ করতে পারেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৯ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪