নাগেশ্বরী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলায় থাকা ৬৯টি করাতকলের মধ্যে ৬৫টিই অবৈধ। বছরের পর বছর কোনো প্রকার কাগজপত্র ছাড়াই অবৈধ উপায়ে চলছে এসব করাতকল। এতে বিপুল পরিমাণে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার, পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণহীনভাবে কাটা পড়ছে গাছ। নষ্ট হচ্ছে পরিবেশের ভারসাম্য।
উপজেলা বন বিভাগের হিসাব অনুযায়ী, একটি পৌরসভা এবং ১৩টি ইউনিয়নে মোট করাতকলের সংখ্যা ৬৯টি। এর মধ্যে পৌরসভা এলাকায় দুটি আর বেরুবাড়ি ইউনিয়নে দুটি ছাড়া অনুমোদন নেই বাকি ৬৫টি করাতকলের। অবৈধ উপায়ে স্থাপিত এসব করাতকলের বিরুদ্ধে চলতি বছরের শুরু থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা চলমান রয়েছে। ইতিমধ্যে ৩১টি করাতকলের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ২ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত আর্থিক জরিমানা করা হয়েছে।
এসব অবৈধ করাতকলের মধ্যে নাগেশ্বরী পৌরসভা এলাকায় রয়েছে ১৩ টি। অন্য ৫২টি রয়েছে উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নে। নদী বিচ্ছিন্ন নারায়ণপুর ইউনিয়নের কোনো হিসাব নেই বন বিভাগের কাছে।
এসব করাতকলের মালিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন থেকে লাইসেন্সের জন্য বন বিভাগে ঘুরেও কোনো লাভ হয়নি। মাঝেমধ্যে তাঁদের মোটা অঙ্কের জরিমানা গুনতে হয়। লাইসেন্স পেলে এই জরিমানা আর গুনতে হবে না।
কেদার ইউনিয়নের কচাকাটা বাজার এলাকায় স্থাপিত তিনটি করাতকলের মালিক লুৎফর রহমান, মাহাবুবুর রহমান ও খালেদুল ইসলাম জানান, চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে তাঁদের করাতকলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা হয়। সেখানে প্রত্যেক কলের মালিককে পাঁচ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। এখন তাঁরা লাইসেন্স জন্য আবেদন করবেন বলে জানান।
সন্তোষপুর ইউনিয়নের পশ্চিম সাপখাওয়া ব্যাপারীহাট এলাকায় স্থাপিত করাতকলের মালিক হযরত আলী জানান, দুই বছর আগে লাইসেন্সের জন্য টাকা পয়সা ও কাগজপত্র জমা দিলেও এখনো লাইসেন্স মেলেনি।
একই অভিযোগ করেন নাগেশ্বরী পৌরসভার হলপাড়া এলাকায় স্থাপিত করাতকলের মালিক রিয়াজুল ইসলাম।
নাগেশ্বরী উপজেলা বন কর্মকর্তা সাদেকুর রহমান শাহীন আজকের পত্রিকাকে জানান, এ পর্যন্ত ৪০ থেকে ৪৫টি করাতকলের আবেদন জমা পড়েছে। এসব আবেদন অসম্পূর্ণ। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেই। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র পেলে লাইসেন্স দেওয়া হবে। লাইসেন্সবিহীন করাতকলের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান ওই কর্মকর্তা।
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলায় থাকা ৬৯টি করাতকলের মধ্যে ৬৫টিই অবৈধ। বছরের পর বছর কোনো প্রকার কাগজপত্র ছাড়াই অবৈধ উপায়ে চলছে এসব করাতকল। এতে বিপুল পরিমাণে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার, পাশাপাশি নিয়ন্ত্রণহীনভাবে কাটা পড়ছে গাছ। নষ্ট হচ্ছে পরিবেশের ভারসাম্য।
উপজেলা বন বিভাগের হিসাব অনুযায়ী, একটি পৌরসভা এবং ১৩টি ইউনিয়নে মোট করাতকলের সংখ্যা ৬৯টি। এর মধ্যে পৌরসভা এলাকায় দুটি আর বেরুবাড়ি ইউনিয়নে দুটি ছাড়া অনুমোদন নেই বাকি ৬৫টি করাতকলের। অবৈধ উপায়ে স্থাপিত এসব করাতকলের বিরুদ্ধে চলতি বছরের শুরু থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা চলমান রয়েছে। ইতিমধ্যে ৩১টি করাতকলের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ২ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত আর্থিক জরিমানা করা হয়েছে।
এসব অবৈধ করাতকলের মধ্যে নাগেশ্বরী পৌরসভা এলাকায় রয়েছে ১৩ টি। অন্য ৫২টি রয়েছে উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নে। নদী বিচ্ছিন্ন নারায়ণপুর ইউনিয়নের কোনো হিসাব নেই বন বিভাগের কাছে।
এসব করাতকলের মালিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন থেকে লাইসেন্সের জন্য বন বিভাগে ঘুরেও কোনো লাভ হয়নি। মাঝেমধ্যে তাঁদের মোটা অঙ্কের জরিমানা গুনতে হয়। লাইসেন্স পেলে এই জরিমানা আর গুনতে হবে না।
কেদার ইউনিয়নের কচাকাটা বাজার এলাকায় স্থাপিত তিনটি করাতকলের মালিক লুৎফর রহমান, মাহাবুবুর রহমান ও খালেদুল ইসলাম জানান, চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে তাঁদের করাতকলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা হয়। সেখানে প্রত্যেক কলের মালিককে পাঁচ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। এখন তাঁরা লাইসেন্স জন্য আবেদন করবেন বলে জানান।
সন্তোষপুর ইউনিয়নের পশ্চিম সাপখাওয়া ব্যাপারীহাট এলাকায় স্থাপিত করাতকলের মালিক হযরত আলী জানান, দুই বছর আগে লাইসেন্সের জন্য টাকা পয়সা ও কাগজপত্র জমা দিলেও এখনো লাইসেন্স মেলেনি।
একই অভিযোগ করেন নাগেশ্বরী পৌরসভার হলপাড়া এলাকায় স্থাপিত করাতকলের মালিক রিয়াজুল ইসলাম।
নাগেশ্বরী উপজেলা বন কর্মকর্তা সাদেকুর রহমান শাহীন আজকের পত্রিকাকে জানান, এ পর্যন্ত ৪০ থেকে ৪৫টি করাতকলের আবেদন জমা পড়েছে। এসব আবেদন অসম্পূর্ণ। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেই। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র পেলে লাইসেন্স দেওয়া হবে। লাইসেন্সবিহীন করাতকলের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান ওই কর্মকর্তা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪