Ajker Patrika

১২ চেয়ারম্যান প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত

ফুলপুর প্রতিনিধি
আপডেট : ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ১১: ২৭
Thumbnail image

ষষ্ঠ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ফুলপুরের ১০ ইউপিতে ৫২ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে আট ইউপির ১২ জন চেয়ারম্যান প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। গত ৩১ জানুয়ারি এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা-২০১০ অনুযায়ী, নির্বাচনে ভোটারদের দেওয়া মোট বৈধ ভোটের আট ভাগের এক ভাগ না পেলে প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়।

উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় থেকে পাওয়া ফলাফল থেকে দেখা গেছে, ছন্দরা ও সিংহেশ্বর ইউপির কোনো চেয়ারম্যান প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়নি। রামভদ্রপুর ইউপিতে ১৫ হাজার ৯৯৭ ভোট পড়েছে। ওই ইউপিতে ইব্রাহিম রব্বানী চশমা প্রতীকে ২৪১ ভোট এবং এস কে পলাশ সরকার মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৮১ ভোট পেয়ে জামানত হারান।

ভাইটকান্দি ইউপিতে ১৫ হাজার ১৭৩টি ভোট পড়ে। ওই ইউপিতে মোহাম্মদ মন্নাছ আলী আনারস প্রতীকে ১৩৮ ভোট পেয়ে জামানত হারান। ফুলপুর ইউপিতে ১৪ হাজার ২৭৮ ভোট পড়েছে। ইউপিতে আলতাফ হোসেন হাতপাখা প্রতীক ১৭৪ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন।

পয়ারী ইউপিতে ১৪ হাজার ১৯৪টি ভোট পড়ে। এর মধ্যে আবদুল হাকিম সরকার টেলিফোন প্রতীকে ৭৮২ ভোট পেয়ে জামানত হারান। রহিমগঞ্জে ১৭ হাজার ৮৩৫টি ভোট পড়ে। এর মধ্যে আব্দুল আজিজ ফকির আনারস প্রতীকে ৪৫২ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন।

রূপসী ইউপিতে ১৭ হাজার ৫৯৩টি ভোটের মধ্যে ফজলুল করিম চশমা প্রতীকে ৮২৭ ভোট এবং মুস্তাফিজুর রহমান মোটরসাইকেল প্রতীকে ৬১২ ভোট পেয়ে জামানত হারান। বালিয়ায় ১২ হাজার ৮৫৩ ভোটের মধ্যে মিজানুর রহমান চশমা প্রতীকে ১২৬ ভোট, নুরুল্লাহ পাঠান আনারস প্রতীকে ১৮৯ ভোট এবং শরিফুল ইসলাম হাতপাখা প্রতীকে ২৯২ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন।

বওলা ইউপিতে ভোট পড়েছে ১৫ হাজার ৭১২টি। এর মধ্যে গোলাম মৌওলা ঘোড়া প্রতীকে এক হাজার ৩২ ভোট পেয়ে জামানত হারান। প্রত্যেক চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনের জন্য পাঁচ হাজার টাকা জামানত দিয়েছিলেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত