সোনাগাজী (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মধ্যে সাতটিতে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন হবে কাল। একটিতে বিএনপির সাবেক চেয়ারম্যান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও বেশির ভাগ ইউপিতে আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ। অন্যান্য দলের মধ্যে জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীক পাঁচটি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখা প্রতীক তিনটিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। শেষ পর্যন্ত একাধিক ইউপির বিদ্রোহী প্রার্থীরা নৌকার প্রার্থীদের সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।
মতিগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা ইসমাইল তাঁর প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় বিনা ভেটে নির্বাচিত হলেন নৌকার প্রার্থী রবিউজ্জামান বাবু। চরমজলিশপুরে নৌকার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা জহিরুল হক রতন। তিনি নৌকা না পেয়ে আনারস প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন। ২৩ ডিসেম্বর নৌকার প্রার্থীকে সমর্থন করে তিনি সরে দাঁড়ালেন। একই দিন নবাবপুর ইউপির শাহাজাহান খান মুছা, চরচান্দিয়া ইউপির সাবেক উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক সৈয়দ দ্বীন মোহাম্মদও নৌকাকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়িয়েছেন।
এর আগে আমিরাবাদ ইউপিতে নৌকার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ফয়েজুল ইসলাম সেলিম ২১ ডিসেম্বর কমান্ডার বাজারে মতবিনিময় সভায় নৌকাকে সমর্থন করে সরে দাঁড়ান।
নৌকাকে সমর্থন করা বিদ্রোহী প্রার্থী ফয়েজ সেলিম বলেন, ‘নৌকার বিরুদ্ধে নির্বাচন করার মানসিকতা নেই। কিন্তু উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম তাঁর মতো করে কমিটি করে ত্যাগীদের মূল্যায়ন না করায় আমি নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি।’
নিজের অবস্থানে অনড় উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অধ্যাপক নাফিজ উদ্দিন জানান, বঙ্গবন্ধুর প্রতীক, স্বাধীনতার প্রতীক নৌকার রিরুদ্ধে নয়, তিনি নির্বাচন করছেন ব্যক্তির বিরুদ্ধে। অযোগ্য ব্যক্তিদের নৌকা দেওয়ার কারণে এটি হয়েছে বলেও জানান তিনি।
উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম খোকন জানান, আওয়ামী লীগ ত্যাগী নেতারা অভিমান করে নির্বাচন করতে মাঠে নেমেছিলেন। তাঁরা শেষ সময়ে হলেও নৌকার পক্ষে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন। আগামী ২৬ ডিসেম্বর মানুষ উন্নয়নের প্রতীক সমর্থন দেবে বলেও জানান তিনি। এ ছাড়া প্রতিটি ইউনিয়নে নৌকার পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে বলে তিনি সব ইউনিয়নে নৌকার জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী বলেও জানান।
ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মধ্যে সাতটিতে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন হবে কাল। একটিতে বিএনপির সাবেক চেয়ারম্যান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও বেশির ভাগ ইউপিতে আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ। অন্যান্য দলের মধ্যে জাতীয় পার্টির লাঙল প্রতীক পাঁচটি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখা প্রতীক তিনটিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। শেষ পর্যন্ত একাধিক ইউপির বিদ্রোহী প্রার্থীরা নৌকার প্রার্থীদের সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।
মতিগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা ইসমাইল তাঁর প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় বিনা ভেটে নির্বাচিত হলেন নৌকার প্রার্থী রবিউজ্জামান বাবু। চরমজলিশপুরে নৌকার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা জহিরুল হক রতন। তিনি নৌকা না পেয়ে আনারস প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন। ২৩ ডিসেম্বর নৌকার প্রার্থীকে সমর্থন করে তিনি সরে দাঁড়ালেন। একই দিন নবাবপুর ইউপির শাহাজাহান খান মুছা, চরচান্দিয়া ইউপির সাবেক উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক সৈয়দ দ্বীন মোহাম্মদও নৌকাকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়িয়েছেন।
এর আগে আমিরাবাদ ইউপিতে নৌকার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ফয়েজুল ইসলাম সেলিম ২১ ডিসেম্বর কমান্ডার বাজারে মতবিনিময় সভায় নৌকাকে সমর্থন করে সরে দাঁড়ান।
নৌকাকে সমর্থন করা বিদ্রোহী প্রার্থী ফয়েজ সেলিম বলেন, ‘নৌকার বিরুদ্ধে নির্বাচন করার মানসিকতা নেই। কিন্তু উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম তাঁর মতো করে কমিটি করে ত্যাগীদের মূল্যায়ন না করায় আমি নির্বাচনে দাঁড়িয়েছি।’
নিজের অবস্থানে অনড় উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অধ্যাপক নাফিজ উদ্দিন জানান, বঙ্গবন্ধুর প্রতীক, স্বাধীনতার প্রতীক নৌকার রিরুদ্ধে নয়, তিনি নির্বাচন করছেন ব্যক্তির বিরুদ্ধে। অযোগ্য ব্যক্তিদের নৌকা দেওয়ার কারণে এটি হয়েছে বলেও জানান তিনি।
উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম খোকন জানান, আওয়ামী লীগ ত্যাগী নেতারা অভিমান করে নির্বাচন করতে মাঠে নেমেছিলেন। তাঁরা শেষ সময়ে হলেও নৌকার পক্ষে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন। আগামী ২৬ ডিসেম্বর মানুষ উন্নয়নের প্রতীক সমর্থন দেবে বলেও জানান তিনি। এ ছাড়া প্রতিটি ইউনিয়নে নৌকার পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে বলে তিনি সব ইউনিয়নে নৌকার জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী বলেও জানান।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪