সুমেল সারাফাত, মোংলা (বাগেরহাট)
পদ্মা সেতুর পর মোংলা বন্দরের গতি বাড়াতে যোগ হতে চলেছে মোংলা-খুলনা রেল সংযোগ। ২০২০ সালে এ প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনো এ প্রকল্পের কাজ শেষ হয়নি।
রেল প্রকল্পের কর্মকর্তারা বলছেন, চলতি বছরের ডিসেম্বরে কাজ শেষ করে উদ্বোধন হওয়ার কথা রয়েছে। আমদানি-রপ্তানিকারক ও বন্দর ব্যবহারকারীরা আশা করছেন, এবার নির্ধারিত সময়ে এই রেলপথ চালু হবে, আর এ প্রকল্প বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে মোংলা বন্দরের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্পৃক্তদের দীর্ঘদিনের দাবির অবসান ঘটবে।
বন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, মোংলা বন্দরের পণ্য আনা-নেওয়া করতে সড়কপথ ও নৌপথসহ রেলপথের সংযোগ জরুরি; কিন্তু মোংলা বন্দরের সঙ্গে রেল সংযোগ না থাকায় এ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ব্যবহারকারীরা। এ সংকট সমাধানে এবং মোংলা বন্দরকে আরও গতিশীল করতে ২০১৬ সালে ৩ হাজার ৮০১ কোটি টাকা ব্যয়ে মোংলা-খুলনা রেল সংযোগ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এই প্রকল্প ২০২০ সালের মে মাসে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও চলতি বছরেও শেষ হয়নি কাজ।
এরই মধ্যে প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ২৬০ কোটি টাকায়। তবে রেল কর্তৃপক্ষ বলছে, চলতি বছরের ডিসেম্বরে এই প্রকল্প শেষ হবে। এরই মধ্যে এ প্রকল্পের ৯৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। মোংলা-খুলনা রেলপথ প্রকল্পের প্রধান প্রকৌশলী ও উপপ্রকল্প পরিচালক আহম্মেদ হোসেন মামুন বলেন, ‘অপ্রত্যাশিত পরিবেশের কারণে এই প্রকল্পের ব্যয় বেড়েছে। এ ছাড়া এই প্রকল্পে কিছু পরিবর্তন আনার কারণেও ব্যয় বেড়েছে।’
মোংলা প্রকল্পে ৬৫ কিলোমিটার রেললাইন, ছোট-বড় ৩২টি ব্রিজ ও ১০৬টি কালভার্টসহ আটটি স্টেশন নির্মাণ করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ‘এ প্রকল্পের কাজ শেষের পথে।’
এ প্রসঙ্গে মোংলা বন্দর ব্যবহারকারী সমন্বয় কমিটির মহাসচিব অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘ব্যবসায়ী ও বন্দর ব্যবহারকারীদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল মোংলা বন্দরের সঙ্গে খুলনাসহ সারা দেশের রেল সংযোগ চালুর। এই রেল সংযোগ প্রকল্প উদ্বোধন হতে যত দেরি হচ্ছে, ততই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে আরও ব্যাপক জায়গা তৈরি হওয়ার দরকার ছিল। নৌপথের পাশাপাশি রেলপথটিকে প্রধান পথ হিসেবে আমরা বেছে নিয়েছিলাম; কিন্তু এখন পর্যন্ত রেলপথটি চালু হয়নি।’
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোংলা বন্দরের সঙ্গে খুলনার রেল সংযোগ এই বন্দরকে যেমন গতিশীল করবে, সে সঙ্গে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলসহ দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করবে।’ রেলপথ চালু হলে এ অঞ্চলের অর্থনীতি, কর্মসংস্থান, আয়-বিনিয়োগের ক্ষেত্রে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে বলেও জানান তিনি।
পদ্মা সেতুর পর মোংলা বন্দরের গতি বাড়াতে যোগ হতে চলেছে মোংলা-খুলনা রেল সংযোগ। ২০২০ সালে এ প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এখনো এ প্রকল্পের কাজ শেষ হয়নি।
রেল প্রকল্পের কর্মকর্তারা বলছেন, চলতি বছরের ডিসেম্বরে কাজ শেষ করে উদ্বোধন হওয়ার কথা রয়েছে। আমদানি-রপ্তানিকারক ও বন্দর ব্যবহারকারীরা আশা করছেন, এবার নির্ধারিত সময়ে এই রেলপথ চালু হবে, আর এ প্রকল্প বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে মোংলা বন্দরের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্পৃক্তদের দীর্ঘদিনের দাবির অবসান ঘটবে।
বন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, মোংলা বন্দরের পণ্য আনা-নেওয়া করতে সড়কপথ ও নৌপথসহ রেলপথের সংযোগ জরুরি; কিন্তু মোংলা বন্দরের সঙ্গে রেল সংযোগ না থাকায় এ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ব্যবহারকারীরা। এ সংকট সমাধানে এবং মোংলা বন্দরকে আরও গতিশীল করতে ২০১৬ সালে ৩ হাজার ৮০১ কোটি টাকা ব্যয়ে মোংলা-খুলনা রেল সংযোগ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এই প্রকল্প ২০২০ সালের মে মাসে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও চলতি বছরেও শেষ হয়নি কাজ।
এরই মধ্যে প্রকল্পের ব্যয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ২৬০ কোটি টাকায়। তবে রেল কর্তৃপক্ষ বলছে, চলতি বছরের ডিসেম্বরে এই প্রকল্প শেষ হবে। এরই মধ্যে এ প্রকল্পের ৯৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। মোংলা-খুলনা রেলপথ প্রকল্পের প্রধান প্রকৌশলী ও উপপ্রকল্প পরিচালক আহম্মেদ হোসেন মামুন বলেন, ‘অপ্রত্যাশিত পরিবেশের কারণে এই প্রকল্পের ব্যয় বেড়েছে। এ ছাড়া এই প্রকল্পে কিছু পরিবর্তন আনার কারণেও ব্যয় বেড়েছে।’
মোংলা প্রকল্পে ৬৫ কিলোমিটার রেললাইন, ছোট-বড় ৩২টি ব্রিজ ও ১০৬টি কালভার্টসহ আটটি স্টেশন নির্মাণ করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ‘এ প্রকল্পের কাজ শেষের পথে।’
এ প্রসঙ্গে মোংলা বন্দর ব্যবহারকারী সমন্বয় কমিটির মহাসচিব অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘ব্যবসায়ী ও বন্দর ব্যবহারকারীদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল মোংলা বন্দরের সঙ্গে খুলনাসহ সারা দেশের রেল সংযোগ চালুর। এই রেল সংযোগ প্রকল্প উদ্বোধন হতে যত দেরি হচ্ছে, ততই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে আরও ব্যাপক জায়গা তৈরি হওয়ার দরকার ছিল। নৌপথের পাশাপাশি রেলপথটিকে প্রধান পথ হিসেবে আমরা বেছে নিয়েছিলাম; কিন্তু এখন পর্যন্ত রেলপথটি চালু হয়নি।’
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোংলা বন্দরের সঙ্গে খুলনার রেল সংযোগ এই বন্দরকে যেমন গতিশীল করবে, সে সঙ্গে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলসহ দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করবে।’ রেলপথ চালু হলে এ অঞ্চলের অর্থনীতি, কর্মসংস্থান, আয়-বিনিয়োগের ক্ষেত্রে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে বলেও জানান তিনি।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১৮ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪