কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলায় কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে অটোরিকশা চলাচল অব্যাহত আছে। একই সঙ্গে মহাসড়কের বিভিন্ন বাসস্ট্যান্ডের পাশে করা হয়েছে অটোরিকশার স্ট্যান্ড।
এতে একদিকে যেমন যানজট বেড়েছে, অন্যদিকে মহাসড়কের পাশে যাত্রী ওঠানামায় দুর্ঘটনার ঝুঁকিও বেড়েছে। সমস্যা সমাধানে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কসবায় কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের পাশে সারিবদ্ধভাবে রাখা হয়েছে অসংখ্য অটোরিকশা। এ ছাড়া মহাসড়কে হঠাৎ এসব অটোরিকশা থামিয়ে যাত্রী ওঠানামা করছেন চালকেরা। এতে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের প্রাণহানির মতো দুর্ঘটনা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলা পৌরশহরের কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের ওপর অবস্থিত কুটি-চৌমুহনী বাসস্ট্যান্ড, কাঠেরপুল বাসস্ট্যান্ড, খাড়েরা বাসস্ট্যান্ড, মনকাশাইর বাসস্ট্যান্ড, সৈয়দাবাদ বাসস্ট্যান্ড এবং তিনলাখপীর বাসস্ট্যান্ডে মহাসড়কের ওপর সারিবদ্ধ করে রাখা হয় অটোরিকশা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি রয়েছে কুটি চৌমুহনী বাসস্ট্যান্ড, খাড়েরা বাসস্ট্যান্ড এবং তিনলাখপীর বাসস্ট্যান্ডে। এই তিন স্ট্যান্ডে বেপরোয়াভাবে চলাচল করে বাস। এর মধ্যে অটোরিকশা রাখার কারণে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বেড়েছে।
প্রতি ঘণ্টায় চৌমুহনীর এই বাসস্ট্যান্ডের ওপর দিয়ে আসা-যাওয়া করছে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটগামী শত শত বাস, ট্রাকসহ বিভিন্ন ভারী যানবাহন। এই বাসস্ট্যান্ড থেকেও প্রতিদিন ঢাকা, চট্টগ্রাম ও কুমিল্লায় যাতায়াত করছে শতাধিক গাড়ি। কিন্তু বর্তমানে এই বাসস্ট্যান্ডে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ইজিবাইক সড়কের ওপর রাখার কারণে অধিকাংশ সময় যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। ঘটছে দুর্ঘটনা।
কুটি-চৌমুহনীর ব্যবসায়ী আকবর হোসেন বলেন, উপজেলার চৌমুহনী বাসস্ট্যান্ডটি কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের ওপর অবস্থিত। এটি একটি পুরোনো বাসস্ট্যান্ড। আগে এত অটোরিকশা ছিল না। কয়েক বছর ধরে বেড়েছে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। ফলে প্রায়ই যানজটে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে। মহাসড়কের ওপর অটোরিকশা রাখা এবং চালানোর বিষয়ে প্রশাসনের কঠোর নজরদারি প্রয়োজন।
তিনলাখপীরের বাসিন্দা নোয়াজিস ভুইয়া জানান, উপজেলার প্রতিটি গ্রামে রয়েছে ২০-২৫টি করে অটোরিকশা। বিশেষ করে করোনার প্রভাবে উপজেলার শত শত প্রবাসী কর্মহীন হয়ে দেশে চলে আসেন। বেকারত্বের চাপ বাড়ায় এসব প্রবাসফেরত যুবক জীবিকার তাগিদে বাধ্য হয়ে অটোরিকশা চালাচ্ছেন। এ জন্য সারা দেশের মতো এই উপজেলায়ও বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে অটোরিকশা মহাসড়কসহ সারা এলাকায় চলাচল করছে। এসব অনুমোদনহীন অটোরিকশাচালকের প্রায় আশি ভাগই রাস্তায় গাড়ি চালানোর আইনকানুন জানেন না।
এ প্রসঙ্গে অটোরিকশাচালক সোহেল মিয়া বলেন, ‘পেটের দায়ে গাড়ি চালাই। পার্কিংয়ের জায়গা না থাকায় নিরুপায় হয়ে ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়কের ওপরই গাড়ি রাখতে হয়।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাসুদ উল আলম বলেন, ‘মহাসড়কে তিন চাকার এসব যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। জনভোগান্তি লাঘবে শিগগির উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলায় কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে অটোরিকশা চলাচল অব্যাহত আছে। একই সঙ্গে মহাসড়কের বিভিন্ন বাসস্ট্যান্ডের পাশে করা হয়েছে অটোরিকশার স্ট্যান্ড।
এতে একদিকে যেমন যানজট বেড়েছে, অন্যদিকে মহাসড়কের পাশে যাত্রী ওঠানামায় দুর্ঘটনার ঝুঁকিও বেড়েছে। সমস্যা সমাধানে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কসবায় কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের পাশে সারিবদ্ধভাবে রাখা হয়েছে অসংখ্য অটোরিকশা। এ ছাড়া মহাসড়কে হঠাৎ এসব অটোরিকশা থামিয়ে যাত্রী ওঠানামা করছেন চালকেরা। এতে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের প্রাণহানির মতো দুর্ঘটনা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলা পৌরশহরের কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের ওপর অবস্থিত কুটি-চৌমুহনী বাসস্ট্যান্ড, কাঠেরপুল বাসস্ট্যান্ড, খাড়েরা বাসস্ট্যান্ড, মনকাশাইর বাসস্ট্যান্ড, সৈয়দাবাদ বাসস্ট্যান্ড এবং তিনলাখপীর বাসস্ট্যান্ডে মহাসড়কের ওপর সারিবদ্ধ করে রাখা হয় অটোরিকশা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি রয়েছে কুটি চৌমুহনী বাসস্ট্যান্ড, খাড়েরা বাসস্ট্যান্ড এবং তিনলাখপীর বাসস্ট্যান্ডে। এই তিন স্ট্যান্ডে বেপরোয়াভাবে চলাচল করে বাস। এর মধ্যে অটোরিকশা রাখার কারণে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বেড়েছে।
প্রতি ঘণ্টায় চৌমুহনীর এই বাসস্ট্যান্ডের ওপর দিয়ে আসা-যাওয়া করছে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটগামী শত শত বাস, ট্রাকসহ বিভিন্ন ভারী যানবাহন। এই বাসস্ট্যান্ড থেকেও প্রতিদিন ঢাকা, চট্টগ্রাম ও কুমিল্লায় যাতায়াত করছে শতাধিক গাড়ি। কিন্তু বর্তমানে এই বাসস্ট্যান্ডে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও ইজিবাইক সড়কের ওপর রাখার কারণে অধিকাংশ সময় যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। ঘটছে দুর্ঘটনা।
কুটি-চৌমুহনীর ব্যবসায়ী আকবর হোসেন বলেন, উপজেলার চৌমুহনী বাসস্ট্যান্ডটি কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের ওপর অবস্থিত। এটি একটি পুরোনো বাসস্ট্যান্ড। আগে এত অটোরিকশা ছিল না। কয়েক বছর ধরে বেড়েছে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। ফলে প্রায়ই যানজটে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে। মহাসড়কের ওপর অটোরিকশা রাখা এবং চালানোর বিষয়ে প্রশাসনের কঠোর নজরদারি প্রয়োজন।
তিনলাখপীরের বাসিন্দা নোয়াজিস ভুইয়া জানান, উপজেলার প্রতিটি গ্রামে রয়েছে ২০-২৫টি করে অটোরিকশা। বিশেষ করে করোনার প্রভাবে উপজেলার শত শত প্রবাসী কর্মহীন হয়ে দেশে চলে আসেন। বেকারত্বের চাপ বাড়ায় এসব প্রবাসফেরত যুবক জীবিকার তাগিদে বাধ্য হয়ে অটোরিকশা চালাচ্ছেন। এ জন্য সারা দেশের মতো এই উপজেলায়ও বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে অটোরিকশা মহাসড়কসহ সারা এলাকায় চলাচল করছে। এসব অনুমোদনহীন অটোরিকশাচালকের প্রায় আশি ভাগই রাস্তায় গাড়ি চালানোর আইনকানুন জানেন না।
এ প্রসঙ্গে অটোরিকশাচালক সোহেল মিয়া বলেন, ‘পেটের দায়ে গাড়ি চালাই। পার্কিংয়ের জায়গা না থাকায় নিরুপায় হয়ে ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়কের ওপরই গাড়ি রাখতে হয়।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাসুদ উল আলম বলেন, ‘মহাসড়কে তিন চাকার এসব যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। জনভোগান্তি লাঘবে শিগগির উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪