সিলেট প্রতিনিধি
ব্যাপক সমালোচনা আর বিক্ষোভের মুখে অবশেষে পানির বর্ধিত বিল প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিলেট সিটি করপোরেশন। জরুরি সাধারণ সভা ডেকে আলোচনার মাধ্যমে বিল সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসা হবে বলে জানিয়েছেন মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী।
মেয়র বলেন, গত এক যুগেরও বেশি সময়ে কোনো ধরনের সেবার মূল্যই বাড়ানো হয়নি। কিন্তু এই সময়ে বিদ্যুতের দাম কয়েক দফা বেড়েছে। এতে পানির উৎপাদন খরচ বেড়েছে। অন্যান্য সিটি করপোরেশন এবং ওয়াসাও পানির বিল বাড়িয়েছে। ব্যয় সমন্বয় করতেই পানির বিল বাড়ানো হয়।
তিনি বলেন, ‘যেহেতু এই সিদ্ধান্তে নগরবাসীর মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে, তাই এই মাসেই অতি জরুরি ভিত্তিতে সাধারণ সভা ডেকে পুনর্বিবেচনা করা হবে। পানির দাম সহনশীল মাত্রায় নিয়ে আসার ব্যাপারে আমরা আলোচনা করব। তবে যাঁরা বিল বছরের পর বছর ধরে পরিশোধ করছেন না এবং অবৈধ লাইন ব্যবহার করছেন তাঁদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।’
গত ২১ জুন সিটি সাধারণ সভায় মাসিক পানির বিল বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়। গণশুনানি ছাড়াই একলাফে পানির বিল দ্বিগুণ করা হয়। ১ জুলাই থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকরের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরপর ২ সেপ্টেম্বর সিটি করপোরেশন গণবিজ্ঞপ্তি দিয়ে বিষয়টি জানায়। গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর অক্টোবর থেকে গ্রাহকদের বর্ধিত বিল প্রদান করতে শুরু করে সিসিক।
সিটি করপোরেশন মাসিক সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রতি মাসে আধা ইঞ্চি ব্যাসের লাইনের ক্ষেত্রে আবাসিক গ্রাহকদের ২০০ টাকার পরিবর্তে ৫০০ টাকা এবং বাণিজ্যিক, প্রাতিষ্ঠানিক ও সরকারি গ্রাহকদের ক্ষেত্রে ৪০০ টাকার পরিবর্তে ৮০০ টাকা বিল নির্ধারণ করা হয়। পৌনে এক ইঞ্চি ব্যাসের লাইনের ক্ষেত্রে আবাসিক গ্রাহকদের ৪০০ টাকার পরিবর্তে ৮০০ টাকা এবং বাণিজ্যিক, প্রাতিষ্ঠানিক ও সরকারি গ্রাহকদের ৭০০ টাকার পরিবর্তে ১ হাজার ২০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর এক ইঞ্চি ব্যাসের লাইনের ক্ষেত্রে আবাসিক ও সরকারি গ্রাহকদের জন্য ১ হাজার টাকার পরিবর্তে দেড় হাজার টাকা দিতে হবে। অন্যদিকে বাণিজ্যিক গ্রাহকদের দেড় হাজার টাকার পরিবর্তে ২ হাজার ২০০ টাকা, প্রাতিষ্ঠানিক গ্রাহকদের ২ হাজার টাকার পরিবর্তে ৩ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সিসিকের এই সিদ্ধান্তে নগরীর সওদাগরটুলা, কাজীটুলা, চারাদিঘীরপাড়সহ বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা প্রতিবাদ শুরু করেন। মানববন্ধন, প্রতিবাদ সভা, গণস্বাক্ষর অভিযান শুরু হয়। পানির বিল না বাড়াতে সিসিক বরাবর স্মারকলিপিও পেশ করা হয়। এ নিয়ে প্রতিদিনই সিলেট নগরের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছেন তাঁরা।
সিসিকের পানি শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী আলী আকবর বলেন, প্রতি মাসে পানি উৎপাদন বাবদ সিটি করপোরেশনের গড়ে ১ কোটি ৮ লাখ টাকা খরচ হয়। এর বিপরীতে গ্রাহকদের কাছ থেকে গড়ে প্রতি মাসে ৪৮ থেকে ৪৯ লাখ টাকা আদায় হয়। আর পানি বাবদ বকেয়া পড়ে আছে ১২ থেকে ১৩ কোটি টাকা।
ব্যাপক সমালোচনা আর বিক্ষোভের মুখে অবশেষে পানির বর্ধিত বিল প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিলেট সিটি করপোরেশন। জরুরি সাধারণ সভা ডেকে আলোচনার মাধ্যমে বিল সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসা হবে বলে জানিয়েছেন মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী।
মেয়র বলেন, গত এক যুগেরও বেশি সময়ে কোনো ধরনের সেবার মূল্যই বাড়ানো হয়নি। কিন্তু এই সময়ে বিদ্যুতের দাম কয়েক দফা বেড়েছে। এতে পানির উৎপাদন খরচ বেড়েছে। অন্যান্য সিটি করপোরেশন এবং ওয়াসাও পানির বিল বাড়িয়েছে। ব্যয় সমন্বয় করতেই পানির বিল বাড়ানো হয়।
তিনি বলেন, ‘যেহেতু এই সিদ্ধান্তে নগরবাসীর মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে, তাই এই মাসেই অতি জরুরি ভিত্তিতে সাধারণ সভা ডেকে পুনর্বিবেচনা করা হবে। পানির দাম সহনশীল মাত্রায় নিয়ে আসার ব্যাপারে আমরা আলোচনা করব। তবে যাঁরা বিল বছরের পর বছর ধরে পরিশোধ করছেন না এবং অবৈধ লাইন ব্যবহার করছেন তাঁদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।’
গত ২১ জুন সিটি সাধারণ সভায় মাসিক পানির বিল বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়। গণশুনানি ছাড়াই একলাফে পানির বিল দ্বিগুণ করা হয়। ১ জুলাই থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকরের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরপর ২ সেপ্টেম্বর সিটি করপোরেশন গণবিজ্ঞপ্তি দিয়ে বিষয়টি জানায়। গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর অক্টোবর থেকে গ্রাহকদের বর্ধিত বিল প্রদান করতে শুরু করে সিসিক।
সিটি করপোরেশন মাসিক সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রতি মাসে আধা ইঞ্চি ব্যাসের লাইনের ক্ষেত্রে আবাসিক গ্রাহকদের ২০০ টাকার পরিবর্তে ৫০০ টাকা এবং বাণিজ্যিক, প্রাতিষ্ঠানিক ও সরকারি গ্রাহকদের ক্ষেত্রে ৪০০ টাকার পরিবর্তে ৮০০ টাকা বিল নির্ধারণ করা হয়। পৌনে এক ইঞ্চি ব্যাসের লাইনের ক্ষেত্রে আবাসিক গ্রাহকদের ৪০০ টাকার পরিবর্তে ৮০০ টাকা এবং বাণিজ্যিক, প্রাতিষ্ঠানিক ও সরকারি গ্রাহকদের ৭০০ টাকার পরিবর্তে ১ হাজার ২০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর এক ইঞ্চি ব্যাসের লাইনের ক্ষেত্রে আবাসিক ও সরকারি গ্রাহকদের জন্য ১ হাজার টাকার পরিবর্তে দেড় হাজার টাকা দিতে হবে। অন্যদিকে বাণিজ্যিক গ্রাহকদের দেড় হাজার টাকার পরিবর্তে ২ হাজার ২০০ টাকা, প্রাতিষ্ঠানিক গ্রাহকদের ২ হাজার টাকার পরিবর্তে ৩ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সিসিকের এই সিদ্ধান্তে নগরীর সওদাগরটুলা, কাজীটুলা, চারাদিঘীরপাড়সহ বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা প্রতিবাদ শুরু করেন। মানববন্ধন, প্রতিবাদ সভা, গণস্বাক্ষর অভিযান শুরু হয়। পানির বিল না বাড়াতে সিসিক বরাবর স্মারকলিপিও পেশ করা হয়। এ নিয়ে প্রতিদিনই সিলেট নগরের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছেন তাঁরা।
সিসিকের পানি শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী আলী আকবর বলেন, প্রতি মাসে পানি উৎপাদন বাবদ সিটি করপোরেশনের গড়ে ১ কোটি ৮ লাখ টাকা খরচ হয়। এর বিপরীতে গ্রাহকদের কাছ থেকে গড়ে প্রতি মাসে ৪৮ থেকে ৪৯ লাখ টাকা আদায় হয়। আর পানি বাবদ বকেয়া পড়ে আছে ১২ থেকে ১৩ কোটি টাকা।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫