নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছায়ানট মিলনায়তন গতকাল সেজেছিল গ্রামীণ আবহে। পেছনে নীল আকাশের ক্যানভাস। সামনে সারি সারি কলাগাছ। নিচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে গ্রামীণ জীবনযাপনের অনুষঙ্গ। তারই সামনে পরিবেশিত হলো গ্রামবাংলার নানা পরিবেশনা। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের আঞ্চলিক গান আর পালায় কাটল দিনটি।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট সংস্কৃতি-ভবন মিলনায়তনে সকালে দেশঘরের গানের উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট লোকসংগীতশিল্পী কাননবালা সরকার। পরে তিনি লোকসংগীত পরিবেশন করেন। উদ্বোধনী আয়োজনে তিনি বলেন, ‘ছায়ানট থেকে আমাকে যে সম্মান জানানো হয়েছে, যত দিন বেঁচে থাকব, তত দিন মনে রাখব। আপনারা সবাই গানের সাথে থাকবেন, গান শুনবেন।’
স্বাগত বক্তব্যে ছায়ানটের যুগ্ম সম্পাদক জয়ন্ত রায় বলেন, ‘দেশঘরের গান সংগীতগুণী সংগঠক ওয়াহিদুল হককে উৎসর্গ করে নেওয়া হয়েছে। ওয়াহিদুল হক মানুষ হওয়ার লক্ষ্যে অনেকগুলো বিষয়ের মধ্যে দেশজ শিক্ষা এবং সংগীতের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছেন। এই দুইয়ের যথাযথ চর্চায় আমাদের সংস্কৃতির যে শিকড়, সেখানে আমরা যেতে পারব। প্রান্তিক মানুষদের সঙ্গে নানা কারণে আমাদের বিচ্ছিন্নতা তৈরি হয়েছে।
এর জন্য আমরাই দায়ী। ফলে তাদের যে অসামান্য সংগীত সম্পদ, তার সঙ্গে আমাদের যোগসূত্র স্থায়ী হচ্ছে না। এতে আমাদের যে যৌথ আমি, এটিকে যথাযথভাবে শনাক্ত করা যাচ্ছে না।’
ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে ছায়ানটের সাধারণ সম্পাদক লাইসা আহমদ লিসা বলেন, ‘শ্রদ্ধেয় ওয়াহিদুল হক দেশজুড়ে যেমন গানের চর্চা করেছেন, তেমনি ছেলেমেয়েদেরও তৈরি করেছেন। তিনি সব ধরনের গানের চর্চা করতেন। কোনখানে কোন গুণী কী গান করছেন, তাঁদের তিনি জানতেন। ব্যক্তিগতভাবে চিনতেন। কাজেই তাঁর জন্মদিনে ছায়ানট দেশঘরের গানের আয়োজন করে থাকে।’
সংগীত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছায়ানটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সংগীতজ্ঞ ওয়াহিদুল হক দেশের ঐতিহ্যবাহী লোকসংগীতের পরিচর্যায় বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তাঁর স্মরণেই ছায়ানট বিভিন্ন অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী লোকসংগীত নিয়ে বিশেষ এ আয়োজন করে থাকে।
আলোচনার পর ছিল আঞ্চলিক গানের পরিবেশনা। খুলনা অঞ্চলের গান শোনান গুরুপদ গুপ্ত, পটুয়াখালীর গান পরিবেশন করেন বাদল রহমান, ময়মনসিংহের গান করেছেন জয়িতা অর্পা, হবিগঞ্জের গান গেয়েছেন বিমলেন্দু দাশ।
দেশঘরের গানের বিশেষ আকর্ষণ ছিল কিচ্ছা-পালা। এটি পরিবেশন করেন জামালপুরের ইদু বয়াতি ও তাঁর দল। সবশেষে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শেষ হয় এই আয়োজন।
ছায়ানট মিলনায়তন গতকাল সেজেছিল গ্রামীণ আবহে। পেছনে নীল আকাশের ক্যানভাস। সামনে সারি সারি কলাগাছ। নিচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে গ্রামীণ জীবনযাপনের অনুষঙ্গ। তারই সামনে পরিবেশিত হলো গ্রামবাংলার নানা পরিবেশনা। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের আঞ্চলিক গান আর পালায় কাটল দিনটি।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট সংস্কৃতি-ভবন মিলনায়তনে সকালে দেশঘরের গানের উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট লোকসংগীতশিল্পী কাননবালা সরকার। পরে তিনি লোকসংগীত পরিবেশন করেন। উদ্বোধনী আয়োজনে তিনি বলেন, ‘ছায়ানট থেকে আমাকে যে সম্মান জানানো হয়েছে, যত দিন বেঁচে থাকব, তত দিন মনে রাখব। আপনারা সবাই গানের সাথে থাকবেন, গান শুনবেন।’
স্বাগত বক্তব্যে ছায়ানটের যুগ্ম সম্পাদক জয়ন্ত রায় বলেন, ‘দেশঘরের গান সংগীতগুণী সংগঠক ওয়াহিদুল হককে উৎসর্গ করে নেওয়া হয়েছে। ওয়াহিদুল হক মানুষ হওয়ার লক্ষ্যে অনেকগুলো বিষয়ের মধ্যে দেশজ শিক্ষা এবং সংগীতের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেছেন। এই দুইয়ের যথাযথ চর্চায় আমাদের সংস্কৃতির যে শিকড়, সেখানে আমরা যেতে পারব। প্রান্তিক মানুষদের সঙ্গে নানা কারণে আমাদের বিচ্ছিন্নতা তৈরি হয়েছে।
এর জন্য আমরাই দায়ী। ফলে তাদের যে অসামান্য সংগীত সম্পদ, তার সঙ্গে আমাদের যোগসূত্র স্থায়ী হচ্ছে না। এতে আমাদের যে যৌথ আমি, এটিকে যথাযথভাবে শনাক্ত করা যাচ্ছে না।’
ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে ছায়ানটের সাধারণ সম্পাদক লাইসা আহমদ লিসা বলেন, ‘শ্রদ্ধেয় ওয়াহিদুল হক দেশজুড়ে যেমন গানের চর্চা করেছেন, তেমনি ছেলেমেয়েদেরও তৈরি করেছেন। তিনি সব ধরনের গানের চর্চা করতেন। কোনখানে কোন গুণী কী গান করছেন, তাঁদের তিনি জানতেন। ব্যক্তিগতভাবে চিনতেন। কাজেই তাঁর জন্মদিনে ছায়ানট দেশঘরের গানের আয়োজন করে থাকে।’
সংগীত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছায়ানটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সংগীতজ্ঞ ওয়াহিদুল হক দেশের ঐতিহ্যবাহী লোকসংগীতের পরিচর্যায় বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তাঁর স্মরণেই ছায়ানট বিভিন্ন অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী লোকসংগীত নিয়ে বিশেষ এ আয়োজন করে থাকে।
আলোচনার পর ছিল আঞ্চলিক গানের পরিবেশনা। খুলনা অঞ্চলের গান শোনান গুরুপদ গুপ্ত, পটুয়াখালীর গান পরিবেশন করেন বাদল রহমান, ময়মনসিংহের গান করেছেন জয়িতা অর্পা, হবিগঞ্জের গান গেয়েছেন বিমলেন্দু দাশ।
দেশঘরের গানের বিশেষ আকর্ষণ ছিল কিচ্ছা-পালা। এটি পরিবেশন করেন জামালপুরের ইদু বয়াতি ও তাঁর দল। সবশেষে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শেষ হয় এই আয়োজন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪