পটুয়াখালী প্রতিনিধি
পটুয়াখালী প্রতিনিধিপটুয়াখালী জেলা পরিষদ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণের উদ্যোগ নিলেও ছয় বছরেও সেটি সম্ভব হয়নি। ফলে এখনো ভিত্তিপ্রস্তরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ আছে শহীদ মিনারের নির্মাণকাজ।
পটুয়াখালী জেলা পরিষদ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পটুয়াখালী জেলা পরিষদের মাধ্যমে বড় পরিসরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণের উদ্যোগ নেন তৎকালীন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খান মোশাররফ হোসেন। সে অনুযায়ী পটুয়াখালী শহরের শিল্পকলা একাডেমির পশ্চিম পাশে এবং শিশু একাডেমি ভবনের উত্তর পাশের খালি জায়গায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য স্থান নির্ধারণ করা হয়। সে মোতাবেক ২০১৬ সালের ২ মে ফলক উন্মোচন করে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন পটুয়াখালী ২ আসনের (বাউফল উপজেলা) সাংসদ তৎকালীন চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ। ওই সময় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে আ স ম ফিরোজের বিশেষ বরাদ্দ এনে দেওয়ার কথা ছিল, তবে পরে সেই বরাদ্দ না হওয়ায় শহীদ মিনার নির্মাণকাজ শুরু হয়নি।
পটুয়াখালী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান মোহন বলেন, ‘আমি সে সময় দায়িত্বে ছিলাম না। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর এ বিষয়ে খোঁজখবর নিয়েছি। এ বিষয়ে জেলা পরিষদে কোনো ফাইলও খুঁজে পাইনি। তবে জানতে পেরেছি সাংসদ আ স ম ফিরোজের বিশেষ বরাদ্দ এনে দেওয়ার কথা। পরে সেটি না পাওয়ায় শহীদ মিনার আর নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আ স ম ফিরোজ বলেন, বিষয়টি তাঁর স্মরণে নেই। তাঁকে কেউ এ বিষয়ে অবহিতও করেননি। অবহিত করলে হয়তো এত দিনে কাজ সম্পন্ন করা যেত।
এদিকে পটুয়াখালী সরকারি জুবিলী উচ্চবিদ্যালয় মাঠের উত্তর-পূর্ব পাশে জেলা পরিষদ কর্তৃক একটি শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছিল। তবে পরবর্তীতে আর শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়নি।
এ বিষয়ে জেলা পরিষদের সহকারী প্রকৌশলী মো. শাহজাহান বলেন, ‘জুবিলী স্কুলে শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য তিন লাখ টাকা বরাদ্দ ছিল। কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষ শহীদ মিনারের যে নকশা দিয়েছে তা তিন লাখ টাকায় করা সম্ভব নয়। এ কারণে সেটি করা হয়নি এবং এ বাবদ কোনো অর্থ ব্যয় হয়নি।’
পটুয়াখালী প্রতিনিধিপটুয়াখালী জেলা পরিষদ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণের উদ্যোগ নিলেও ছয় বছরেও সেটি সম্ভব হয়নি। ফলে এখনো ভিত্তিপ্রস্তরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ আছে শহীদ মিনারের নির্মাণকাজ।
পটুয়াখালী জেলা পরিষদ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পটুয়াখালী জেলা পরিষদের মাধ্যমে বড় পরিসরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণের উদ্যোগ নেন তৎকালীন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খান মোশাররফ হোসেন। সে অনুযায়ী পটুয়াখালী শহরের শিল্পকলা একাডেমির পশ্চিম পাশে এবং শিশু একাডেমি ভবনের উত্তর পাশের খালি জায়গায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য স্থান নির্ধারণ করা হয়। সে মোতাবেক ২০১৬ সালের ২ মে ফলক উন্মোচন করে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন পটুয়াখালী ২ আসনের (বাউফল উপজেলা) সাংসদ তৎকালীন চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ। ওই সময় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে আ স ম ফিরোজের বিশেষ বরাদ্দ এনে দেওয়ার কথা ছিল, তবে পরে সেই বরাদ্দ না হওয়ায় শহীদ মিনার নির্মাণকাজ শুরু হয়নি।
পটুয়াখালী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান মোহন বলেন, ‘আমি সে সময় দায়িত্বে ছিলাম না। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর এ বিষয়ে খোঁজখবর নিয়েছি। এ বিষয়ে জেলা পরিষদে কোনো ফাইলও খুঁজে পাইনি। তবে জানতে পেরেছি সাংসদ আ স ম ফিরোজের বিশেষ বরাদ্দ এনে দেওয়ার কথা। পরে সেটি না পাওয়ায় শহীদ মিনার আর নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আ স ম ফিরোজ বলেন, বিষয়টি তাঁর স্মরণে নেই। তাঁকে কেউ এ বিষয়ে অবহিতও করেননি। অবহিত করলে হয়তো এত দিনে কাজ সম্পন্ন করা যেত।
এদিকে পটুয়াখালী সরকারি জুবিলী উচ্চবিদ্যালয় মাঠের উত্তর-পূর্ব পাশে জেলা পরিষদ কর্তৃক একটি শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছিল। তবে পরবর্তীতে আর শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়নি।
এ বিষয়ে জেলা পরিষদের সহকারী প্রকৌশলী মো. শাহজাহান বলেন, ‘জুবিলী স্কুলে শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য তিন লাখ টাকা বরাদ্দ ছিল। কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষ শহীদ মিনারের যে নকশা দিয়েছে তা তিন লাখ টাকায় করা সম্ভব নয়। এ কারণে সেটি করা হয়নি এবং এ বাবদ কোনো অর্থ ব্যয় হয়নি।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২০ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫