সাইফুল মাসুম, ঢাকা
ঢাকা ওয়াটার সাপ্লাই ইমপ্রুভমেন্ট নেটওয়ার্ক প্রজেক্টের আওতায় এরই মধ্যে ৮২৫ কিলোমিটার রাস্তা খুঁড়েছে ঢাকা ওয়াসা। এতে অনেক জায়গায় রাস্তা বেহাল হয়ে পড়েছে। যাতায়াতে জনগণকে নিত্যদিন পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ। এ প্রকল্পের আওতায় ওয়াসা আরও ৭৭৫ কিলোমিটার রাস্তা খুঁড়তে চায়। তবে এতে জনদুর্ভোগ আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তাই রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির অনুমতি দিতে চায় না ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন।
সিটি করপোরেশনের শীর্ষ কর্মকর্তারা বলছেন, ওয়াসার প্রস্তাবিত খোঁড়াখুঁড়ির অনুমতি দিলে ঢাকার রাস্তাগুলোর বড় অংশই ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়বে। শীতের সময় বাড়বে বায়ুদূষণ আর বর্ষায় দেখা দেবে জলাবদ্ধতা। এতে সাধারণ মানুষকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হবে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঢাকা ওয়াসা নির্দিষ্ট সময়ে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি না করে বর্ষাকালে করতে চায়। খোঁড়াখুঁড়ির পর অনেক রাস্তা এখনো মেরামত করা হয়নি। এতে জনগণকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ বলেন, ‘ঢাকা ওয়াসার প্রস্তাবিত রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি যদি অনুমোদন দেওয়া হয়, আগামী দুই বছর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকে ছুটি দিয়ে দিতে হবে। পুরান ঢাকার ৮০ শতাংশ রাস্তা তারা (ওয়াসা) কেটে ফেলবে। যানবাহন চলাচল নির্বিঘ্ন রেখে, মানুষের স্বস্তির বিষয়টা মাথায় রেখে যতটা কাটাকাটির অনুমতি দেওয়া সম্ভব, আমরা সেটা দিচ্ছি।’
ঢাকা ওয়াসার প্রকল্প পরিচালক আব্দুল লতিফ জানিয়েছেন, ‘ঢাকার অনেক জায়গায় ইতিমধ্যে রাস্তা কেটে পানির পাইপলাইন বসানো হয়েছে। যাত্রাবাড়ী, উত্তরা, লালবাগ, বকশীবাজার এলাকায় প্রকল্পের কাজ চলছে।’
প্রকল্পের তথ্যমতে, ২০১৬ সালের ১ এপ্রিল শুরু হওয়া ঢাকা ওয়াসার ওয়াটার সাপ্লাই ইমপ্রুভমেন্ট নেটওয়ার্ক প্রকল্প শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২১ সালের ডিসেম্বরে। বাংলাদেশ সরকারের (জিওবি) এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের সহায়তায় প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয় ৩ হাজার ১৮২ কোটি ৩০ লাখ টাকা। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর করা হয়েছে। প্রকল্পটির প্রধান কাজ হলো ওয়াসার পানি সরবরাহ লাইন সংস্কার, পাম্প স্টেশন নির্মাণ বা সংস্কার, নতুন ওয়াটার মিটারের সংযোগ দেওয়া ইত্যাদি। সংস্থাটি বলছে, এর মাধ্যমে পানি সরবরাহ লাইন শক্তিশালী করা হবে। এতে রাজধানীর স্বল্প আয়ের জনগোষ্ঠী, বস্তিবাসীসহ সব নগরবাসীকে সুপেয় পানি সরবরাহ করা সম্ভব হবে।
ঢাকা ওয়াসার এমডি তাকসিম এ খান বলেন, ‘এই প্রকল্পের ধীরগতির কারণ কিছুটা করোনা আর বাকিটা সময়মতো রোড কাটিংয়ের পারমিশন না পাওয়া। সিটি করপোরেশনের অসহযোগিতার কারণে প্রকল্পটি মাঝখানে মুখ থুবড়ে পড়ে গেছে। তবে আশা করি, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।’
ঢাকা ওয়াটার সাপ্লাই ইমপ্রুভমেন্ট নেটওয়ার্ক প্রজেক্টের আওতায় এরই মধ্যে ৮২৫ কিলোমিটার রাস্তা খুঁড়েছে ঢাকা ওয়াসা। এতে অনেক জায়গায় রাস্তা বেহাল হয়ে পড়েছে। যাতায়াতে জনগণকে নিত্যদিন পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ। এ প্রকল্পের আওতায় ওয়াসা আরও ৭৭৫ কিলোমিটার রাস্তা খুঁড়তে চায়। তবে এতে জনদুর্ভোগ আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তাই রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির অনুমতি দিতে চায় না ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন।
সিটি করপোরেশনের শীর্ষ কর্মকর্তারা বলছেন, ওয়াসার প্রস্তাবিত খোঁড়াখুঁড়ির অনুমতি দিলে ঢাকার রাস্তাগুলোর বড় অংশই ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়বে। শীতের সময় বাড়বে বায়ুদূষণ আর বর্ষায় দেখা দেবে জলাবদ্ধতা। এতে সাধারণ মানুষকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হবে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঢাকা ওয়াসা নির্দিষ্ট সময়ে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি না করে বর্ষাকালে করতে চায়। খোঁড়াখুঁড়ির পর অনেক রাস্তা এখনো মেরামত করা হয়নি। এতে জনগণকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ বলেন, ‘ঢাকা ওয়াসার প্রস্তাবিত রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি যদি অনুমোদন দেওয়া হয়, আগামী দুই বছর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকে ছুটি দিয়ে দিতে হবে। পুরান ঢাকার ৮০ শতাংশ রাস্তা তারা (ওয়াসা) কেটে ফেলবে। যানবাহন চলাচল নির্বিঘ্ন রেখে, মানুষের স্বস্তির বিষয়টা মাথায় রেখে যতটা কাটাকাটির অনুমতি দেওয়া সম্ভব, আমরা সেটা দিচ্ছি।’
ঢাকা ওয়াসার প্রকল্প পরিচালক আব্দুল লতিফ জানিয়েছেন, ‘ঢাকার অনেক জায়গায় ইতিমধ্যে রাস্তা কেটে পানির পাইপলাইন বসানো হয়েছে। যাত্রাবাড়ী, উত্তরা, লালবাগ, বকশীবাজার এলাকায় প্রকল্পের কাজ চলছে।’
প্রকল্পের তথ্যমতে, ২০১৬ সালের ১ এপ্রিল শুরু হওয়া ঢাকা ওয়াসার ওয়াটার সাপ্লাই ইমপ্রুভমেন্ট নেটওয়ার্ক প্রকল্প শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২১ সালের ডিসেম্বরে। বাংলাদেশ সরকারের (জিওবি) এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের সহায়তায় প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয় ৩ হাজার ১৮২ কোটি ৩০ লাখ টাকা। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর করা হয়েছে। প্রকল্পটির প্রধান কাজ হলো ওয়াসার পানি সরবরাহ লাইন সংস্কার, পাম্প স্টেশন নির্মাণ বা সংস্কার, নতুন ওয়াটার মিটারের সংযোগ দেওয়া ইত্যাদি। সংস্থাটি বলছে, এর মাধ্যমে পানি সরবরাহ লাইন শক্তিশালী করা হবে। এতে রাজধানীর স্বল্প আয়ের জনগোষ্ঠী, বস্তিবাসীসহ সব নগরবাসীকে সুপেয় পানি সরবরাহ করা সম্ভব হবে।
ঢাকা ওয়াসার এমডি তাকসিম এ খান বলেন, ‘এই প্রকল্পের ধীরগতির কারণ কিছুটা করোনা আর বাকিটা সময়মতো রোড কাটিংয়ের পারমিশন না পাওয়া। সিটি করপোরেশনের অসহযোগিতার কারণে প্রকল্পটি মাঝখানে মুখ থুবড়ে পড়ে গেছে। তবে আশা করি, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪