শেখ শাহিনুর ইসলাম শাহিন, মোল্লাহাট (বাগেরহাট)
বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলার একমাত্র শিশুপার্কটি অযত্নে পড়ে আছে। সংস্কারের অভাবে খেলাধুলা ও চিত্তবিনোদন থেকে বঞ্চিত হচ্ছে উপজেলার কোমলমতি শিশুরা। শিশুদের বিনোদন ও খেলাধুলার জন্য মোল্লাহাটে পার্কটি নির্মাণ করা হলেও পরে অযত্নে আর অবহেলায় বেহাল হয়ে যায় পার্কটি।
আশির দশকে মোল্লাহাটে ১২ শতক জমির ওপর পার্কটি নির্মাণ করে সরকার। কয়েক বছর তা ঠিকঠাকভাবে চললেও অযত্নে আর অবহেলায় খেলাধুলার সম্পূর্ণ অনুপযোগী হয়ে পড়েছে এটি।
সরেজমিন দেখা গেছে, পার্কটি অনেক বছর ধরে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকায় দোলনা, সিঁড়ি, মই ও মাঠের ভেতরের বেঞ্চ নষ্ট হয়ে গেছে। দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় পার্কে স্থাপিত লোহা ও প্লেন শিটে মরিচা ধরেছে। এগুলো সংস্কার না করায় কয়েক যুগ ধরে পার্কটি ব্যবহৃত হচ্ছে না। সংস্কার করার কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় ধীরে ধীরে খেলনাগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে পার্কটি গোচারণভূমিতে পরিণত হয়েছে।
স্থানীয় শিশু মেহরাজ বলে, ‘খেলাধুলা করব কী, পার্কের জিনিসপত্র তো সব মরিচা পড়ে নষ্ট হয়ে গেছে। সেখানে স্লিপারে স্লিপ খেতে গেলে আমাদের প্যান্ট ছিঁড়ে যায়, শরীর কেটে যায়। এখন সরকার পার্কটি সংস্কার করে দিলে আমরা খুশি হতাম এবং ভালোভাবে খেলাধুলা করতে পারতাম।’
উপজেলার শিশু কিশোর-কিশোরী কার্যালয়ের শিক্ষক সজীব কুমার সরকার বলেন, ‘সেই ছোটবেলা থেকে আমরা এখানে খেলাধুলা করে বড় হয়েছি। কিন্তু আমাদের শিশুরা খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত। এখানকার শিশুপার্কটির মালামাল ব্যবহারের অনুপযোগী। এখানে খেলাধুলা করলে প্রতিনিয়ত শিশুরা আহত হয়, কেটে-ছিঁড়ে যায়। আমি কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি, যাতে দ্রুত পার্কটি সংস্কার করে শিশুদের ব্যবহার উপযোগী করা হয়।’
স্থানীয় সাজ্জাদ আল-ইসলাম মঈন বলেন, আশির দশকে পার্কটি নির্মাণের পর নব্বইয়ের দশকে একবার সংস্কার করা হয়েছিল। কিন্তু এর পর থেকে পার্কটি আর সংস্কার করা হয়নি। পার্কটির দেখভাল করার জন্য তেমন কেউ নেই। বর্তমানে পার্কটি গোচারণভূমিতে পরিণত হয়েছে। পার্কটির খেলার উপকরণগুলো অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এবং এখানে আগের মতো খেলাধুলা করার পরিবেশ নেই। তাই পার্কটি সংস্কার বা নতুন করে নির্মাণ করে খেলাধুলার উপযোগী করার দাবি জানান তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ওয়াহিদ হোসেন বলেন, মোল্লাহাটে একটি শিশুপার্ক আছে, যেটি আশির দশকে করা হয়েছিল। বর্তমানে পার্কটির অবস্থা খুবই খারাপ। তিনি ইতিমধ্যে পার্কটি পরিদর্শন করেছেন। কে বা কারা পার্কটি করেছিল, তা খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করেছেন। পার্কটি সংস্কার অথবা নতুন একটি পার্ক স্থাপনের পরিকল্পনা করছেন, যাতে মোল্লাহাটের শিশুদের বিনোদনের ব্যবস্থা হয়।
বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলার একমাত্র শিশুপার্কটি অযত্নে পড়ে আছে। সংস্কারের অভাবে খেলাধুলা ও চিত্তবিনোদন থেকে বঞ্চিত হচ্ছে উপজেলার কোমলমতি শিশুরা। শিশুদের বিনোদন ও খেলাধুলার জন্য মোল্লাহাটে পার্কটি নির্মাণ করা হলেও পরে অযত্নে আর অবহেলায় বেহাল হয়ে যায় পার্কটি।
আশির দশকে মোল্লাহাটে ১২ শতক জমির ওপর পার্কটি নির্মাণ করে সরকার। কয়েক বছর তা ঠিকঠাকভাবে চললেও অযত্নে আর অবহেলায় খেলাধুলার সম্পূর্ণ অনুপযোগী হয়ে পড়েছে এটি।
সরেজমিন দেখা গেছে, পার্কটি অনেক বছর ধরে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকায় দোলনা, সিঁড়ি, মই ও মাঠের ভেতরের বেঞ্চ নষ্ট হয়ে গেছে। দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় পার্কে স্থাপিত লোহা ও প্লেন শিটে মরিচা ধরেছে। এগুলো সংস্কার না করায় কয়েক যুগ ধরে পার্কটি ব্যবহৃত হচ্ছে না। সংস্কার করার কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় ধীরে ধীরে খেলনাগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে পার্কটি গোচারণভূমিতে পরিণত হয়েছে।
স্থানীয় শিশু মেহরাজ বলে, ‘খেলাধুলা করব কী, পার্কের জিনিসপত্র তো সব মরিচা পড়ে নষ্ট হয়ে গেছে। সেখানে স্লিপারে স্লিপ খেতে গেলে আমাদের প্যান্ট ছিঁড়ে যায়, শরীর কেটে যায়। এখন সরকার পার্কটি সংস্কার করে দিলে আমরা খুশি হতাম এবং ভালোভাবে খেলাধুলা করতে পারতাম।’
উপজেলার শিশু কিশোর-কিশোরী কার্যালয়ের শিক্ষক সজীব কুমার সরকার বলেন, ‘সেই ছোটবেলা থেকে আমরা এখানে খেলাধুলা করে বড় হয়েছি। কিন্তু আমাদের শিশুরা খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত। এখানকার শিশুপার্কটির মালামাল ব্যবহারের অনুপযোগী। এখানে খেলাধুলা করলে প্রতিনিয়ত শিশুরা আহত হয়, কেটে-ছিঁড়ে যায়। আমি কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি, যাতে দ্রুত পার্কটি সংস্কার করে শিশুদের ব্যবহার উপযোগী করা হয়।’
স্থানীয় সাজ্জাদ আল-ইসলাম মঈন বলেন, আশির দশকে পার্কটি নির্মাণের পর নব্বইয়ের দশকে একবার সংস্কার করা হয়েছিল। কিন্তু এর পর থেকে পার্কটি আর সংস্কার করা হয়নি। পার্কটির দেখভাল করার জন্য তেমন কেউ নেই। বর্তমানে পার্কটি গোচারণভূমিতে পরিণত হয়েছে। পার্কটির খেলার উপকরণগুলো অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এবং এখানে আগের মতো খেলাধুলা করার পরিবেশ নেই। তাই পার্কটি সংস্কার বা নতুন করে নির্মাণ করে খেলাধুলার উপযোগী করার দাবি জানান তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ওয়াহিদ হোসেন বলেন, মোল্লাহাটে একটি শিশুপার্ক আছে, যেটি আশির দশকে করা হয়েছিল। বর্তমানে পার্কটির অবস্থা খুবই খারাপ। তিনি ইতিমধ্যে পার্কটি পরিদর্শন করেছেন। কে বা কারা পার্কটি করেছিল, তা খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করেছেন। পার্কটি সংস্কার অথবা নতুন একটি পার্ক স্থাপনের পরিকল্পনা করছেন, যাতে মোল্লাহাটের শিশুদের বিনোদনের ব্যবস্থা হয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪