মামুনুর রশীদ
একদা মিডিয়া আমাদের দেশে একটা প্রেরণার সৃষ্টি করেছিল। আইয়ুব খান টেলিভিশনকে তাঁর নিজস্ব প্রচারমাধ্যম হিসেবে চালু করেছিলেন বটে, কিন্তু তা আর তাঁর নিয়ন্ত্রণে থাকেনি। সে সময়ের প্রতিভাবান লোকেরা একটা রুচি তৈরির কাজে তা ব্যবহার করেছিলেন। শুধু তা-ই নয়, তখনকার স্বাধিকার আন্দোলনের জন্য একটা ক্ষেত্রও প্রস্তুত করেছিলেন। কেমন করে যেন কলিম শরাফী হয়ে গেলেন ঢাকা কেন্দ্রের ম্যানেজার। তিনি বেছে বেছে প্রতিভাবান লোকদের নিয়ে এলেন। শিল্প নির্দেশনার জন্য নিয়ে এলেন ভাষাসৈনিক শিল্পী ইমদাদ হোসেনকে। চলচ্চিত্র থেকে নিয়ে এলেন মনিরুল আলম ও জামান আলী খানকে। পরবর্তীকালে এলেন আবদুল্লাহ আল-মামুন, আবদুল্লাহ ইউসুফ ইমাম। এরপর তিনি আর টেলিভিশনে থাকলেন না। কিন্তু এলেন আতিকুল হক চৌধুরী, মুস্তাফিজুর রহমান, সৈয়দ সিদ্দিক হোসেন প্রমুখ। সব মানুষই তখন জাতির জন্য একটা বাণী দিতে প্রস্তুত।
আমরা মধ্যবিত্তের জন্য এবং নিম্নবিত্তের জন্য নানা ধরনের নাটক তৈরি করতে থাকলাম। এমনকি শহীদুল্লা কায়সারের ‘সংশপ্তক’ও তৈরি করে ফেললাম। পূর্ব বাংলার কথাসাহিত্যিকদের মূল্যবান সব ছোটগল্পেরও নাট্যরূপ দিয়ে ফেললাম। এসবের পরিণতিতে এল উনসত্তর আর একাত্তর। সেখানেও টেলিভিশন বাঙালি সংস্কৃতির প্রতি অদম্য। সংগীতে, নৃত্যে, নাটকে একাত্তর সালের মার্চ মাস যেন স্বাধীন বাংলাদেশের একটা প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠল।
এরপর বাংলাদেশের টেলিভিশন নানা ধরনের রাজনৈতিক উত্থান-পতনের এক ইতিবৃত্ত হয়ে গেল। টেলিভিশন নাটকে একটা বাণী থাকত তখন। আশির দশকে স্বৈরাচারের সময়ও টেলিভিশন নাটক একটা উজ্জ্বল ভূমিকা রাখল। আমরা যেন একটা স্বাধীনতা পেয়ে গেলাম। স্বৈরাচার এখানে (নাটকে) কোনো নিয়ন্ত্রণ দেয় না। আমার নাটকে একটা দুঃশাসন থাকলেও (সেন্সর করা হতো), অন্য নাটকের ক্ষেত্রে সেটা স্বাধীন ছিল।
নব্বইয়ের দশকে এসে প্রবেশ করল বেসরকারি খাত। বেশ কিছু ভালো নাটক এল। একুশে টিভিতে তো বেশ কিছু ভালো নাটক শুধু নয়, নির্দেশক, অভিনেতা এবং নাট্যকারও এলেন। চলল বেশ কিছু দিন। কিন্তু ঝামেলা শুরু হলো বেসরকারি টেলিভিশনে। নাটক ও অনুষ্ঠানে কেবল নিয়ন্ত্রণের কিছু থাকল না। প্রতিটি অনুষ্ঠানের যে প্রিভিউ হতো তা আর আগের মতো চলল না। একধরনের অসুস্থ প্রতিযোগিতার মধ্যে পড়ে গেল। একটি চ্যানেল চালানোর বিপুল ব্যয়। এই ব্যয় সামাল দিতে গিয়ে বিজ্ঞাপনদাতা বা স্পনসরদের মুখাপেক্ষী হতেই হয়। তাই কখনো তাদের পছন্দমতো অনুষ্ঠান নির্মাণ করতে গিয়ে অনুষ্ঠান পরিকল্পনায় একটা বড় ধরনের ওলট-পালট হয়ে যায়। একুশে টেলিভিশন রাজনৈতিক কারণে একসময় বন্ধ হয়ে যায়। এই সময়ে আবার রাজনৈতিক বিবেচনায় কিছু নতুন চ্যানেল চলে আসে। চ্যানেলের মালিকানা ব্যবসায়ীদের কাছে ভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করে। তাই অনুষ্ঠানের মান তাঁদের কাছে আর বিবেচনার বিষয় রইল না।
বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির কারণে ইউটিউব খুব সহজেই সবার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। যেকোনো বিষয় এখানে প্রচার করা যায়। একধরনের নির্মাতা ইউটিউবে চ্যানেল খুলে নিজেদের ইচ্ছামতো ভালো-মন্দ যেকোনো অনুষ্ঠান প্রচার করে বিপুল অর্থের মালিক বনে যান। ইউটিউবে যেকোনো কিছু দেখলেই তার জন্য টাকা দিতে হয়। টাকাটি দর্শককে নগদ দিতে হয় না। এখানে জনপ্রিয়তার একটা নতুন নিরিখ তৈরি হয়। যার নাম হচ্ছে ‘ভিউ’। এই ‘ভিউ’ই অনুষ্ঠান ক্রয়-বিক্রয়ের একটা মানদণ্ড হয়ে দাঁড়ায়। অনেক ভালো অনুষ্ঠান যে লাখ লাখ ভিউ পায় না, আবার অনেক বাজে অনুষ্ঠান যে কোটি কোটি ভিউ পেয়ে থাকে তার প্রমাণ ইতিমধ্যে পাওয়া গেছে।
এরপর ঘরে বসে বিনোদনের আরেকটা ক্ষেত্র পাওয়া গেল। যার নাম ওটিটি। এটি দর্শককে নগদ টাকা দিয়ে কিনতে হয়। এই প্ল্যাটফর্মটিতে পুরোনো ও নতুন মিলিয়ে অনেক চলচ্চিত্র, ম্যাগাজিন ও দুর্লভ সব সংবাদচিত্র, প্রামাণ্যচিত্র পাওয়া যায়। নতুন সিনেমাও এই মাধ্যমে মুক্তি পায়। তবে বিষয়বস্তুর দিক থেকে মানুষের আদিম প্রবণতাগুলোর মধ্যে প্রশ্রয়ই রয়ে গেছে। সারা বিশ্বেই এই প্ল্যাটফর্মের অনুষ্ঠান, চলচ্চিত্র বা ধারাবাহিকের একই বিষয়—যৌনতা এবং ভায়োলেন্স। নানাভাবে, নানা আঙ্গিকে এ বিষয়গুলোই মুখ্য হয়ে থাকে। একদা টেলিভিশনে ‘ইয়ুথ ভায়োলেন্স’ নিষিদ্ধ ছিল এবং ‘নন-ভায়োলেন্স ওয়ে’তে সিরিজ নির্মাণের জন্য উৎসাহিত করা হতো। যেমন একটি সিরিজের নাম করা যায়—ম্যাকগাইভার।
এসবের আর বালাই নেই। টেলিভিশন চ্যানেল, ইউটিউব, ওটিটি প্ল্যাটফর্ম—সর্বত্রই পাল্লা দিয়ে এখন অশ্লীলতা ও মারামারির একটা হিড়িক পড়ে গেছে। ব্যাপকভাবে তাতে তরুণ সম্প্রদায় প্রভাবিত হচ্ছে। মিডিয়ার এই সর্বব্যাপী মানসিক আক্রমণের বিষয়টি দেখার কেউ নেই। এমনি করেই বছরগুলো পার হয়ে যাচ্ছে আর শিশু-কিশোর-তরুণদের মননে ন্যায়নীতির বিপরীতে অন্যায্যের পলি পড়ে যাচ্ছে। ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠের চিন্তায় এবং মননে বিষয়টি কবে যে জায়গা পাবে,
তা-ই ভাবছি।
মামুনুর রশীদ, নাট্যব্যক্তিত্ব
একদা মিডিয়া আমাদের দেশে একটা প্রেরণার সৃষ্টি করেছিল। আইয়ুব খান টেলিভিশনকে তাঁর নিজস্ব প্রচারমাধ্যম হিসেবে চালু করেছিলেন বটে, কিন্তু তা আর তাঁর নিয়ন্ত্রণে থাকেনি। সে সময়ের প্রতিভাবান লোকেরা একটা রুচি তৈরির কাজে তা ব্যবহার করেছিলেন। শুধু তা-ই নয়, তখনকার স্বাধিকার আন্দোলনের জন্য একটা ক্ষেত্রও প্রস্তুত করেছিলেন। কেমন করে যেন কলিম শরাফী হয়ে গেলেন ঢাকা কেন্দ্রের ম্যানেজার। তিনি বেছে বেছে প্রতিভাবান লোকদের নিয়ে এলেন। শিল্প নির্দেশনার জন্য নিয়ে এলেন ভাষাসৈনিক শিল্পী ইমদাদ হোসেনকে। চলচ্চিত্র থেকে নিয়ে এলেন মনিরুল আলম ও জামান আলী খানকে। পরবর্তীকালে এলেন আবদুল্লাহ আল-মামুন, আবদুল্লাহ ইউসুফ ইমাম। এরপর তিনি আর টেলিভিশনে থাকলেন না। কিন্তু এলেন আতিকুল হক চৌধুরী, মুস্তাফিজুর রহমান, সৈয়দ সিদ্দিক হোসেন প্রমুখ। সব মানুষই তখন জাতির জন্য একটা বাণী দিতে প্রস্তুত।
আমরা মধ্যবিত্তের জন্য এবং নিম্নবিত্তের জন্য নানা ধরনের নাটক তৈরি করতে থাকলাম। এমনকি শহীদুল্লা কায়সারের ‘সংশপ্তক’ও তৈরি করে ফেললাম। পূর্ব বাংলার কথাসাহিত্যিকদের মূল্যবান সব ছোটগল্পেরও নাট্যরূপ দিয়ে ফেললাম। এসবের পরিণতিতে এল উনসত্তর আর একাত্তর। সেখানেও টেলিভিশন বাঙালি সংস্কৃতির প্রতি অদম্য। সংগীতে, নৃত্যে, নাটকে একাত্তর সালের মার্চ মাস যেন স্বাধীন বাংলাদেশের একটা প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠল।
এরপর বাংলাদেশের টেলিভিশন নানা ধরনের রাজনৈতিক উত্থান-পতনের এক ইতিবৃত্ত হয়ে গেল। টেলিভিশন নাটকে একটা বাণী থাকত তখন। আশির দশকে স্বৈরাচারের সময়ও টেলিভিশন নাটক একটা উজ্জ্বল ভূমিকা রাখল। আমরা যেন একটা স্বাধীনতা পেয়ে গেলাম। স্বৈরাচার এখানে (নাটকে) কোনো নিয়ন্ত্রণ দেয় না। আমার নাটকে একটা দুঃশাসন থাকলেও (সেন্সর করা হতো), অন্য নাটকের ক্ষেত্রে সেটা স্বাধীন ছিল।
নব্বইয়ের দশকে এসে প্রবেশ করল বেসরকারি খাত। বেশ কিছু ভালো নাটক এল। একুশে টিভিতে তো বেশ কিছু ভালো নাটক শুধু নয়, নির্দেশক, অভিনেতা এবং নাট্যকারও এলেন। চলল বেশ কিছু দিন। কিন্তু ঝামেলা শুরু হলো বেসরকারি টেলিভিশনে। নাটক ও অনুষ্ঠানে কেবল নিয়ন্ত্রণের কিছু থাকল না। প্রতিটি অনুষ্ঠানের যে প্রিভিউ হতো তা আর আগের মতো চলল না। একধরনের অসুস্থ প্রতিযোগিতার মধ্যে পড়ে গেল। একটি চ্যানেল চালানোর বিপুল ব্যয়। এই ব্যয় সামাল দিতে গিয়ে বিজ্ঞাপনদাতা বা স্পনসরদের মুখাপেক্ষী হতেই হয়। তাই কখনো তাদের পছন্দমতো অনুষ্ঠান নির্মাণ করতে গিয়ে অনুষ্ঠান পরিকল্পনায় একটা বড় ধরনের ওলট-পালট হয়ে যায়। একুশে টেলিভিশন রাজনৈতিক কারণে একসময় বন্ধ হয়ে যায়। এই সময়ে আবার রাজনৈতিক বিবেচনায় কিছু নতুন চ্যানেল চলে আসে। চ্যানেলের মালিকানা ব্যবসায়ীদের কাছে ভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করে। তাই অনুষ্ঠানের মান তাঁদের কাছে আর বিবেচনার বিষয় রইল না।
বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির কারণে ইউটিউব খুব সহজেই সবার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। যেকোনো বিষয় এখানে প্রচার করা যায়। একধরনের নির্মাতা ইউটিউবে চ্যানেল খুলে নিজেদের ইচ্ছামতো ভালো-মন্দ যেকোনো অনুষ্ঠান প্রচার করে বিপুল অর্থের মালিক বনে যান। ইউটিউবে যেকোনো কিছু দেখলেই তার জন্য টাকা দিতে হয়। টাকাটি দর্শককে নগদ দিতে হয় না। এখানে জনপ্রিয়তার একটা নতুন নিরিখ তৈরি হয়। যার নাম হচ্ছে ‘ভিউ’। এই ‘ভিউ’ই অনুষ্ঠান ক্রয়-বিক্রয়ের একটা মানদণ্ড হয়ে দাঁড়ায়। অনেক ভালো অনুষ্ঠান যে লাখ লাখ ভিউ পায় না, আবার অনেক বাজে অনুষ্ঠান যে কোটি কোটি ভিউ পেয়ে থাকে তার প্রমাণ ইতিমধ্যে পাওয়া গেছে।
এরপর ঘরে বসে বিনোদনের আরেকটা ক্ষেত্র পাওয়া গেল। যার নাম ওটিটি। এটি দর্শককে নগদ টাকা দিয়ে কিনতে হয়। এই প্ল্যাটফর্মটিতে পুরোনো ও নতুন মিলিয়ে অনেক চলচ্চিত্র, ম্যাগাজিন ও দুর্লভ সব সংবাদচিত্র, প্রামাণ্যচিত্র পাওয়া যায়। নতুন সিনেমাও এই মাধ্যমে মুক্তি পায়। তবে বিষয়বস্তুর দিক থেকে মানুষের আদিম প্রবণতাগুলোর মধ্যে প্রশ্রয়ই রয়ে গেছে। সারা বিশ্বেই এই প্ল্যাটফর্মের অনুষ্ঠান, চলচ্চিত্র বা ধারাবাহিকের একই বিষয়—যৌনতা এবং ভায়োলেন্স। নানাভাবে, নানা আঙ্গিকে এ বিষয়গুলোই মুখ্য হয়ে থাকে। একদা টেলিভিশনে ‘ইয়ুথ ভায়োলেন্স’ নিষিদ্ধ ছিল এবং ‘নন-ভায়োলেন্স ওয়ে’তে সিরিজ নির্মাণের জন্য উৎসাহিত করা হতো। যেমন একটি সিরিজের নাম করা যায়—ম্যাকগাইভার।
এসবের আর বালাই নেই। টেলিভিশন চ্যানেল, ইউটিউব, ওটিটি প্ল্যাটফর্ম—সর্বত্রই পাল্লা দিয়ে এখন অশ্লীলতা ও মারামারির একটা হিড়িক পড়ে গেছে। ব্যাপকভাবে তাতে তরুণ সম্প্রদায় প্রভাবিত হচ্ছে। মিডিয়ার এই সর্বব্যাপী মানসিক আক্রমণের বিষয়টি দেখার কেউ নেই। এমনি করেই বছরগুলো পার হয়ে যাচ্ছে আর শিশু-কিশোর-তরুণদের মননে ন্যায়নীতির বিপরীতে অন্যায্যের পলি পড়ে যাচ্ছে। ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠের চিন্তায় এবং মননে বিষয়টি কবে যে জায়গা পাবে,
তা-ই ভাবছি।
মামুনুর রশীদ, নাট্যব্যক্তিত্ব
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪