নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
রায় ঘোষণার সময় আদালতে ছিলেন আবরার ফাহাদের বাবা মো. বরকত উল্লাহ। আর মা রোকেয়া খাতুন ছিলেন কুষ্টিয়া শহরের বাসায়। ছেলে হত্যার রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন দুজনই। দুজনেরই চাওয়া, দ্রুত রায় কার্যকর হোক। আর এই রায় দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক, ছাত্ররা এভাবে যেন সহপাঠীকে আর খুন করার সাহস না পায়।
ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের হাতে নিহত বুয়েট শিক্ষার্থী আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমরা তখনই পুরোপুরি খুশি হব, যখন এই রায় কার্যকর হবে।’
সরকারের প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করে বরকত উল্লাহ বলেন, তিনি মনে করেন দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিচার সম্পন্ন হয়েছে। এখন সরকার যেন দ্রুততম সময়ে উচ্চ আদালতে এই মামলার শুনানির ব্যবস্থা করেন।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় আবরারকে নির্মমভাবে মারা যেতে হয়েছে মন্তব্য করে তাঁর বাবা বলেন, এভাবে যেন কোনো মায়ের কোল খালি না হয়। এই রায় একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। অন্য কোনো ছাত্র এভাবে সহপাঠীকে আর খুন করার সাহস পাবে না—এটাই তাঁর প্রত্যাশা।
রায় ঘোষণার মুহূর্তে আবরারের মা রোকেয়া বেগম ছিলেন কুষ্টিয়া শহরের পিটিআই রোডের বাসায়। ছিলেন আবরারের ছোট ভাই ফাইয়াজসহ তাঁর কাকা, মামা, চাচি, মামি, খালাতো ভাইও। এ সময় বাড়িতে সাংবাদিকেরা উপস্থিত হলে কান্নায় ভেঙে পড়েন আবরারের মা।
রোকেয়া বেগম বলেন, ‘আদালত যে রায় দিয়েছে, তাতে আমি এবং আমার পরিবার সন্তুষ্ট। তবে বাকি পাঁচজনকে ফাঁসির আদেশ না দেওয়ার বিষয়টি আমরা ঠিক বুঝে উঠতে পারছি না।’
কান্না জড়ানো কণ্ঠে আবরারের মা বলেন, ‘আজ ফাইয়াজের পরীক্ষা ছিল। কিন্তু কেউ ফোন দিয়ে জিজ্ঞাসা করেনি। আবরার থাকলে ঠিকই ফাইয়াজের পরীক্ষার খবর নিত। ওরা আমার সব শেষ করে দিয়েছে। আমি আজ দুই বছর দুই মাস এই মামলার রায়ের অপেক্ষায় ছিলাম।’
আবরারের ছোট ভাই ফাইয়াজ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা রায়ে খুশি। তবে সকলের ফাঁসির আদেশ হলে আমরা আরও খুশি হতাম।’
রায় ঘোষণার সময় আদালতে ছিলেন আবরার ফাহাদের বাবা মো. বরকত উল্লাহ। আর মা রোকেয়া খাতুন ছিলেন কুষ্টিয়া শহরের বাসায়। ছেলে হত্যার রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন দুজনই। দুজনেরই চাওয়া, দ্রুত রায় কার্যকর হোক। আর এই রায় দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক, ছাত্ররা এভাবে যেন সহপাঠীকে আর খুন করার সাহস না পায়।
ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের হাতে নিহত বুয়েট শিক্ষার্থী আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমরা তখনই পুরোপুরি খুশি হব, যখন এই রায় কার্যকর হবে।’
সরকারের প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করে বরকত উল্লাহ বলেন, তিনি মনে করেন দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিচার সম্পন্ন হয়েছে। এখন সরকার যেন দ্রুততম সময়ে উচ্চ আদালতে এই মামলার শুনানির ব্যবস্থা করেন।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় আবরারকে নির্মমভাবে মারা যেতে হয়েছে মন্তব্য করে তাঁর বাবা বলেন, এভাবে যেন কোনো মায়ের কোল খালি না হয়। এই রায় একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। অন্য কোনো ছাত্র এভাবে সহপাঠীকে আর খুন করার সাহস পাবে না—এটাই তাঁর প্রত্যাশা।
রায় ঘোষণার মুহূর্তে আবরারের মা রোকেয়া বেগম ছিলেন কুষ্টিয়া শহরের পিটিআই রোডের বাসায়। ছিলেন আবরারের ছোট ভাই ফাইয়াজসহ তাঁর কাকা, মামা, চাচি, মামি, খালাতো ভাইও। এ সময় বাড়িতে সাংবাদিকেরা উপস্থিত হলে কান্নায় ভেঙে পড়েন আবরারের মা।
রোকেয়া বেগম বলেন, ‘আদালত যে রায় দিয়েছে, তাতে আমি এবং আমার পরিবার সন্তুষ্ট। তবে বাকি পাঁচজনকে ফাঁসির আদেশ না দেওয়ার বিষয়টি আমরা ঠিক বুঝে উঠতে পারছি না।’
কান্না জড়ানো কণ্ঠে আবরারের মা বলেন, ‘আজ ফাইয়াজের পরীক্ষা ছিল। কিন্তু কেউ ফোন দিয়ে জিজ্ঞাসা করেনি। আবরার থাকলে ঠিকই ফাইয়াজের পরীক্ষার খবর নিত। ওরা আমার সব শেষ করে দিয়েছে। আমি আজ দুই বছর দুই মাস এই মামলার রায়ের অপেক্ষায় ছিলাম।’
আবরারের ছোট ভাই ফাইয়াজ সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা রায়ে খুশি। তবে সকলের ফাঁসির আদেশ হলে আমরা আরও খুশি হতাম।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫