তালা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
টানা বৃষ্টিতে সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় বেশির ভাগ এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে জনজীবন। সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছেন এলাকাবাসী। তলিয়ে গেছে মাছের ঘের, ফসলি জমি, সবজি খেত, পানের বরজ, স্কুল, রাস্তা-ঘাট।
গতকাল মঙ্গলবার তালা উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, নিম্নচাপ ও পূর্ণিমার প্রভাবে টানা তিন দিনের বৃষ্টিতে উপজেলায় ৭৫ হেক্টর জমিতে আমন ধান ও ৪২ হেক্টর জমিতে ফসলের আংশিক ক্ষতি হয়েছে।
উপজেলার খলিলনগর ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান প্রণব ঘোষ বাবলু জানান, সংযোগ খাল সংস্কার না করার কারণে খলিলনগর ইউনিয়নের প্রায় অর্ধেক অঞ্চল দাশকাটি, প্রসাদপুর, মাছিয়াড়া, উত্তর নলতা, খলিলনগর, মহান্দী ঘাট এলাকা, কাটবুনিয়া এলাকার বাড়িঘর, ফসলি জমি, কাঁচা ঘরবাড়ি, মাদ্রাসা এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রায় ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে তিনি জানান।
জালালপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এম. মফিদুল হক লিটু জানান, তাঁর ইউনিয়নে ১৩টি গ্রামে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে মৎস্য, কৃষি ও রাস্তাঘাটের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তাঁর ইউনিয়নে প্রায় ২০-২৫টি কাঁচা ঘর ধসে পড়েছে।
তালা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার জাকির হোসেন জানান, তিন দিনের বৃষ্টিতে তার ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের বসত বাড়িতে পানি প্রবেশ করে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে মৎস্য ঘের, ফসলি জমিতে ব্যাপক ক্ষতিসাধন হয়েছে।
তালা উপজেলার পানি কমিটির সাধারণ সম্পাদক, মীর জিল্লুর রহমান জানান, উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের মধ্যে খলিলনগর, ইসলামকাটি, জালালপুর, তালা সদর, খেশরা, মাগুরার বিভিন্ন অঞ্চলের মৎস্য ঘের, সবজি খেত, রাস্তা-ঘাট ও কাঁচা ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়েছে। কপোতাক্ষ ও সালতা নদীর সংযোগ খাল ঠিকমতো খনন করলে এই ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে যেত।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ওবায়দুল হক জানান, তিনি প্রতিটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের কাছে ক্ষতির পরিমানের তালিকা চাওয়া হয়েছে।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা স্নিগ্ধা খাঁ বাবলী জানান, ভারী বর্ষণে উপজেলার অধিকাংশ মৎস্য ঘের পানিতে ভেসে গেছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো জানা সম্ভব হয়নি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ হাজিরা খাতুন জানান, টানা বর্ষণে কৃষি খাতে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে আমরা পটোল, কপি, বেগুন সহ ৪২ হেক্টর ফসলি জমিতে ও আমন ধানের ৭৫ হেক্টর জমিতে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণ করা হচ্ছে। ফসলি জমি থেকে পানি সরার পরেই ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সঠিক ভাবে জানা যাবে।
টানা বৃষ্টিতে সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় বেশির ভাগ এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে জনজীবন। সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছেন এলাকাবাসী। তলিয়ে গেছে মাছের ঘের, ফসলি জমি, সবজি খেত, পানের বরজ, স্কুল, রাস্তা-ঘাট।
গতকাল মঙ্গলবার তালা উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, নিম্নচাপ ও পূর্ণিমার প্রভাবে টানা তিন দিনের বৃষ্টিতে উপজেলায় ৭৫ হেক্টর জমিতে আমন ধান ও ৪২ হেক্টর জমিতে ফসলের আংশিক ক্ষতি হয়েছে।
উপজেলার খলিলনগর ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান প্রণব ঘোষ বাবলু জানান, সংযোগ খাল সংস্কার না করার কারণে খলিলনগর ইউনিয়নের প্রায় অর্ধেক অঞ্চল দাশকাটি, প্রসাদপুর, মাছিয়াড়া, উত্তর নলতা, খলিলনগর, মহান্দী ঘাট এলাকা, কাটবুনিয়া এলাকার বাড়িঘর, ফসলি জমি, কাঁচা ঘরবাড়ি, মাদ্রাসা এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রায় ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে তিনি জানান।
জালালপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এম. মফিদুল হক লিটু জানান, তাঁর ইউনিয়নে ১৩টি গ্রামে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে মৎস্য, কৃষি ও রাস্তাঘাটের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তাঁর ইউনিয়নে প্রায় ২০-২৫টি কাঁচা ঘর ধসে পড়েছে।
তালা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার জাকির হোসেন জানান, তিন দিনের বৃষ্টিতে তার ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের বসত বাড়িতে পানি প্রবেশ করে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে মৎস্য ঘের, ফসলি জমিতে ব্যাপক ক্ষতিসাধন হয়েছে।
তালা উপজেলার পানি কমিটির সাধারণ সম্পাদক, মীর জিল্লুর রহমান জানান, উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের মধ্যে খলিলনগর, ইসলামকাটি, জালালপুর, তালা সদর, খেশরা, মাগুরার বিভিন্ন অঞ্চলের মৎস্য ঘের, সবজি খেত, রাস্তা-ঘাট ও কাঁচা ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়েছে। কপোতাক্ষ ও সালতা নদীর সংযোগ খাল ঠিকমতো খনন করলে এই ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে যেত।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ওবায়দুল হক জানান, তিনি প্রতিটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের কাছে ক্ষতির পরিমানের তালিকা চাওয়া হয়েছে।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা স্নিগ্ধা খাঁ বাবলী জানান, ভারী বর্ষণে উপজেলার অধিকাংশ মৎস্য ঘের পানিতে ভেসে গেছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো জানা সম্ভব হয়নি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ হাজিরা খাতুন জানান, টানা বর্ষণে কৃষি খাতে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে আমরা পটোল, কপি, বেগুন সহ ৪২ হেক্টর ফসলি জমিতে ও আমন ধানের ৭৫ হেক্টর জমিতে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণ করা হচ্ছে। ফসলি জমি থেকে পানি সরার পরেই ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সঠিক ভাবে জানা যাবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪