মহম্মদপুর (মাগুরা) প্রতিনিধি
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা পরিষদ অভ্যন্তরে গড়ে তোলা বঙ্গবন্ধু ম্যুরালের সামনের ফাঁকা জায়গা ভরে গেছে ফুলে। বিভিন্ন এলাকার সৌন্দর্যপিপাসু মানুষ রোজ এখানে আসেন এবং ছবি তোলেন।
আগে ওই স্থানে পুরোনো পরিত্যক্ত এক তলা বিশিষ্ট ভবনে সাব-রেজিস্ট্রি অফিস, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, সমাজসেবা অধিদপ্তরের কার্যক্রম চলত। ভবনের এক পাশে পতিত জায়গা পড়ে ছিল। তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিজানুর রহমান ও উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আবু আব্দুল্লাহেল কাফীর প্রচেষ্টায় উপজেলা পরিষদ অভ্যন্তরে গড়ে তোলা হয়েছে বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল ও মনোমুগ্ধকর পানি ফুয়ারা এবং ফুলবাগান।
উপজেলা পরিষদের প্রবেশদ্বারে ২০২০ সালে ১৩ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় উপজেলা পর্যায়ে প্রথম এবং সারা দেশের মধ্যে দ্বিতীয় সর্ব বৃহত্তম বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল। উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এটি নির্মিত হয়। পরিত্যক্ত ভবন ভেঙে এবং ময়লা ও আবর্জনার ভাগাড় সরিয়ে সেখানে নির্মাণ করা হয় ২৫ ফুট উচ্চতার বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল। নির্মাণ করা হয় পানির ফোয়ারা। গত বছরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদতবার্ষিকীতে প্রধান অতিথি থেকে এটির উদ্বোধন করেন মাগুরার জেলা প্রশাসক ড. আশরাফুল আলম। ওই সময় স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মাহবুবুর রহমান, উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আব্দুল্লাহেল কাফি, তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানূর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয় বাসিন্দা আকিদুল ইসলাম বলেন, ‘জায়গাটি দেখার মতো। যেখানে এক সময় কাজ ছাড়া কোনো লোকের সমাগম ছিল না। আমি এখন প্রায়ই এখানে কাজ ছাড়া আসি এবং ছবি তুলি।’
উপজেলার রাহাতপুর থেকে আগত আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ছেলেমেয়েদের নিয়ে প্রতি শুক্রবার এখানে আসি। আমাদের খুব ভালো লাগে। ছেলে মেয়েরাও আনন্দ উপভোগ করে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রামানন্দ পাল বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু ম্যুরালটি খুবই দৃষ্টিনন্দন। এটিকে ঘিরে সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন ফুলগাছ লাগানো হয়। সব ফুলই ফুটে চত্বরটি এখন সত্যিই সুসজ্জিত হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে পানির ফোয়ারা দর্শনার্থীদের কাছে বিশেষ আকর্ষণীয়।’
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা পরিষদ অভ্যন্তরে গড়ে তোলা বঙ্গবন্ধু ম্যুরালের সামনের ফাঁকা জায়গা ভরে গেছে ফুলে। বিভিন্ন এলাকার সৌন্দর্যপিপাসু মানুষ রোজ এখানে আসেন এবং ছবি তোলেন।
আগে ওই স্থানে পুরোনো পরিত্যক্ত এক তলা বিশিষ্ট ভবনে সাব-রেজিস্ট্রি অফিস, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, সমাজসেবা অধিদপ্তরের কার্যক্রম চলত। ভবনের এক পাশে পতিত জায়গা পড়ে ছিল। তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিজানুর রহমান ও উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আবু আব্দুল্লাহেল কাফীর প্রচেষ্টায় উপজেলা পরিষদ অভ্যন্তরে গড়ে তোলা হয়েছে বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল ও মনোমুগ্ধকর পানি ফুয়ারা এবং ফুলবাগান।
উপজেলা পরিষদের প্রবেশদ্বারে ২০২০ সালে ১৩ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় উপজেলা পর্যায়ে প্রথম এবং সারা দেশের মধ্যে দ্বিতীয় সর্ব বৃহত্তম বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল। উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এটি নির্মিত হয়। পরিত্যক্ত ভবন ভেঙে এবং ময়লা ও আবর্জনার ভাগাড় সরিয়ে সেখানে নির্মাণ করা হয় ২৫ ফুট উচ্চতার বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল। নির্মাণ করা হয় পানির ফোয়ারা। গত বছরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদতবার্ষিকীতে প্রধান অতিথি থেকে এটির উদ্বোধন করেন মাগুরার জেলা প্রশাসক ড. আশরাফুল আলম। ওই সময় স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মাহবুবুর রহমান, উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আব্দুল্লাহেল কাফি, তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানূর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয় বাসিন্দা আকিদুল ইসলাম বলেন, ‘জায়গাটি দেখার মতো। যেখানে এক সময় কাজ ছাড়া কোনো লোকের সমাগম ছিল না। আমি এখন প্রায়ই এখানে কাজ ছাড়া আসি এবং ছবি তুলি।’
উপজেলার রাহাতপুর থেকে আগত আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ছেলেমেয়েদের নিয়ে প্রতি শুক্রবার এখানে আসি। আমাদের খুব ভালো লাগে। ছেলে মেয়েরাও আনন্দ উপভোগ করে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রামানন্দ পাল বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু ম্যুরালটি খুবই দৃষ্টিনন্দন। এটিকে ঘিরে সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন ফুলগাছ লাগানো হয়। সব ফুলই ফুটে চত্বরটি এখন সত্যিই সুসজ্জিত হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে পানির ফোয়ারা দর্শনার্থীদের কাছে বিশেষ আকর্ষণীয়।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪