আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ছেলেবেলায় ইঁদুর দেখলেই তাড়া করতেন। তাড়া খেয়ে ইঁদুর দৌড়ে পালাতে চাইত। একসময় কোনো এক কোনায় গিয়ে পালানোর কোনো পথ খুঁজে পেত না। অনেকটা কোণঠাসা হয়ে তখন নিজেকে রক্ষার জন্য উল্টো আক্রমণ করত। এরপর তাঁকেই সরে যেতে হতো। ইঁদুর তাড়া করার এই গল্পটি বলতে শোনা গেছে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে। ইঁদুরের মতো পুতিনও কি নিজেকে কোণঠাসা মনে করেন বা করে আসছেন?
জটিল এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজে চলেছেন পশ্চিমারা। বছরের পর বছর ধরে পুতিনের মনের ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করছেন পশ্চিমা গুপ্তচরেরা। তাঁর উদ্দেশ্যগুলো ভালোভাবে বুঝতে চাইছেন। ইউক্রেনের বর্তমান পরিস্থিতিতে পুতিন কী কী করতে পারেন, চাপের মধ্যে তিনি কী ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখাবেন—এসব জানা এখন প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। তাঁর মনের অবস্থা বুঝতে পারলেই কেবল সংকটকে আরও বিপজ্জনকের দিকে যাওয়া থেকে আটকানো যাবে। কিন্তু পুতিনের মন বোঝা কী এতই সহজ!
সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিমা গুপ্তচরেরা বিশ্বাস করেন, পুতিন তাঁর নিজের তৈরি একটি ‘বদ্ধ জগতে’ আটকা পড়েছেন। এটি নিয়ে তাঁরা বেশ উদ্বিগ্ন। কিছুদিন আগে খবর রটে গিয়েছিল, রুশ প্রেসিডেন্ট অসুস্থ। তবে অনেক বিশ্লেষক বলছেন, তিনি অসুস্থ না হলেও আসলে অনেকটাই বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন। এমনকি নিজের অনেক কাছের মানুষের থেকেও। ঠিক এ কারণেই হয়তো বিকল্প মতামতগুলো তাঁর কাছে গিয়ে পৌঁছায় না।
তিনি যখন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর সঙ্গে বৈঠক করছিলেন তখন একটি লম্বা টেবিলের দুই প্রান্তে ছিলেন দুজন। যুদ্ধের আগে পুতিনের নিজস্ব জাতীয় নিরাপত্তা দলের সঙ্গে বৈঠকেও একই চিত্র।
এর কারণ হিসেবে পশ্চিমা গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ব্যাখ্যা, একজন কেজিবি অফিসার যেভাবে পরিকল্পনা সাজান, পুতিন তাঁর প্রাথমিক সামরিক পরিকল্পনা ঠিক সেভাবেই সাজিয়েছেন। তাঁর মনে কী খেলা করে—তা কাছের মানুষেরাও জানে না। ইউক্রেন আক্রমণের সময়কার ছোট্ট এক ঘটনাই এর প্রমাণ। তখন রুশ সামরিক কমান্ডারদের অনেকেই অপ্রস্তুত ছিলেন। কী করছেন—তা না জেনেই সীমান্তে চলে যান সেনারা।
একসময় মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএয়ের রাশিয়া অপারেশন পরিচালক জন সিফার বলেন, ‘ক্রেমলিনের চাল বোঝার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো, মস্কোতে পুতিনই একক সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী।’ ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই সিক্স-এর সাবেক প্রধান স্যার জন সাওয়ারসের মতে, ‘নেতার (পুতিন) মাথার ভেতরে কী ঘটছে সে সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা রাশিয়ার মতো সুরক্ষিত সিস্টেমে অত্যন্ত কঠিন। বিশেষ করে যখন তাঁর নিজের অনেক লোক জানে না, কী ঘটছে।’
ছেলেবেলায় ইঁদুর দেখলেই তাড়া করতেন। তাড়া খেয়ে ইঁদুর দৌড়ে পালাতে চাইত। একসময় কোনো এক কোনায় গিয়ে পালানোর কোনো পথ খুঁজে পেত না। অনেকটা কোণঠাসা হয়ে তখন নিজেকে রক্ষার জন্য উল্টো আক্রমণ করত। এরপর তাঁকেই সরে যেতে হতো। ইঁদুর তাড়া করার এই গল্পটি বলতে শোনা গেছে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে। ইঁদুরের মতো পুতিনও কি নিজেকে কোণঠাসা মনে করেন বা করে আসছেন?
জটিল এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজে চলেছেন পশ্চিমারা। বছরের পর বছর ধরে পুতিনের মনের ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করছেন পশ্চিমা গুপ্তচরেরা। তাঁর উদ্দেশ্যগুলো ভালোভাবে বুঝতে চাইছেন। ইউক্রেনের বর্তমান পরিস্থিতিতে পুতিন কী কী করতে পারেন, চাপের মধ্যে তিনি কী ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখাবেন—এসব জানা এখন প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। তাঁর মনের অবস্থা বুঝতে পারলেই কেবল সংকটকে আরও বিপজ্জনকের দিকে যাওয়া থেকে আটকানো যাবে। কিন্তু পুতিনের মন বোঝা কী এতই সহজ!
সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিমা গুপ্তচরেরা বিশ্বাস করেন, পুতিন তাঁর নিজের তৈরি একটি ‘বদ্ধ জগতে’ আটকা পড়েছেন। এটি নিয়ে তাঁরা বেশ উদ্বিগ্ন। কিছুদিন আগে খবর রটে গিয়েছিল, রুশ প্রেসিডেন্ট অসুস্থ। তবে অনেক বিশ্লেষক বলছেন, তিনি অসুস্থ না হলেও আসলে অনেকটাই বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন। এমনকি নিজের অনেক কাছের মানুষের থেকেও। ঠিক এ কারণেই হয়তো বিকল্প মতামতগুলো তাঁর কাছে গিয়ে পৌঁছায় না।
তিনি যখন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর সঙ্গে বৈঠক করছিলেন তখন একটি লম্বা টেবিলের দুই প্রান্তে ছিলেন দুজন। যুদ্ধের আগে পুতিনের নিজস্ব জাতীয় নিরাপত্তা দলের সঙ্গে বৈঠকেও একই চিত্র।
এর কারণ হিসেবে পশ্চিমা গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ব্যাখ্যা, একজন কেজিবি অফিসার যেভাবে পরিকল্পনা সাজান, পুতিন তাঁর প্রাথমিক সামরিক পরিকল্পনা ঠিক সেভাবেই সাজিয়েছেন। তাঁর মনে কী খেলা করে—তা কাছের মানুষেরাও জানে না। ইউক্রেন আক্রমণের সময়কার ছোট্ট এক ঘটনাই এর প্রমাণ। তখন রুশ সামরিক কমান্ডারদের অনেকেই অপ্রস্তুত ছিলেন। কী করছেন—তা না জেনেই সীমান্তে চলে যান সেনারা।
একসময় মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএয়ের রাশিয়া অপারেশন পরিচালক জন সিফার বলেন, ‘ক্রেমলিনের চাল বোঝার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো, মস্কোতে পুতিনই একক সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী।’ ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই সিক্স-এর সাবেক প্রধান স্যার জন সাওয়ারসের মতে, ‘নেতার (পুতিন) মাথার ভেতরে কী ঘটছে সে সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা রাশিয়ার মতো সুরক্ষিত সিস্টেমে অত্যন্ত কঠিন। বিশেষ করে যখন তাঁর নিজের অনেক লোক জানে না, কী ঘটছে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৯ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৯ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৯ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫