মোহাম্মদ উজ্জ্বল, মহম্মদপুর (মাগুরা)
নানা আয়াজনে সেজেছে মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা সদরের বড়রিয়া গ্রাম। প্রতি বছর পৌষের ২৮ তারিখ ওই গ্রামে অনুষ্ঠিত হয় খুলনাঞ্চলের সর্ববৃহৎ শতবর্ষী ঘৌড়দৌড় মেলা। গতকাল বুধবার শুরু হয়েছে এ মেলা। এ উপলক্ষে বড়রিয়া গ্রামসহ আশপাশের অনন্ত ২০ গ্রামে শুরু হয়েছে উৎসব-আনন্দ। এরই মধ্যে জাঁকজমকপূর্ণ ভাবে মেলা বসেছে। মেলায় দূরদূরান্ত থেকে এসে বিভিন্ন পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছেন ব্যবসায়ীরা।
গতকাল বুধবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সারিবদ্ধ ট্রাক থেকে বাহারি সব ফার্নিচার নামিয়ে সাজানো হচ্ছে স্টলে। রাস্তার দুই পাশে ছোট বড় বিভিন্ন এক হাজারের বেশি দোকান বসেছে। নানা ধরনের খেলনা সামগ্রী ও প্রসাধনীর দোকান সাজিয়েছেন বিক্রেতারা। মিষ্টি-মিঠাই, মাছ, মাংস বিক্রির ধুম পড়েছে। বসেছে বাহারি রঙের নাগরদালা।
মেলার মূল আনুষ্ঠানিকতা অর্থাৎ ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা শেষ হওয়ার পরও মেলা চলে আরও প্রায় সপ্তাহ খানেক। মেলার পর দুই দিন নারীদের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠে মেলা স্টল। ওই দুই দিনের মেলা ‘নারী মেলা’ হিসেবে খ্যাতি লাভ করেছে। ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা ও উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্যে দিয়ে দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের বৃহৎ এ মেলাটি উদ্যাপিত হচ্ছে।
মেলা কমিটির সভাপতি সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম ফকির বলেন, ‘প্রায় ১০০ বছরের বেশি সময় ধরে এ মেলার আয়োজন হয়ে আসছে। যেখানে মূল আকর্ষণ ঘোড়দৌড়। তবে ঘোড়দৌড়ের আগে ও পরে এক সপ্তাহ করে মেলা চলে। মেলায় ঘোড়দৌড় আয়োজনেরও কথা রয়েছে। কিন্তু করোনার কারণে এবার জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এক দিনের জন্য মেলা আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।’
জানতে চাইলে বড়রিয়া মেলার আয়োজক কমিটির সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান সরদার বলেন, ‘মেলাকে সফল করত সকল প্রকার প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। আর এই মেলা ঘিরে পুরো উপজেলায় উৎসবের আমেজ তৈরি হয়। তবে মেলা চত্বরে দুই থেকে চার দিন আগে থেকেই দোকান বসিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।’
জানতে চাইলে মাগুরার জেলা প্রশাসক আশরাফুল আলম বলেন, ‘মেলাটি মাগুরার ঐতিহ্য। তবে মেলা আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হয়নি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। জনস্বাস্থ্যের বিষয়ে জেলা প্রশাসন কোনো ঝুঁকি নিতে পারবে না।’
মহম্মদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রামানন্দ পাল বলেন, মেলাটি মাগুরা জেলার ঐতিহ্য। মেলায় সকল প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিরোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক টিম মেলা প্রাঙ্গনে কাজ করবে।
নানা আয়াজনে সেজেছে মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা সদরের বড়রিয়া গ্রাম। প্রতি বছর পৌষের ২৮ তারিখ ওই গ্রামে অনুষ্ঠিত হয় খুলনাঞ্চলের সর্ববৃহৎ শতবর্ষী ঘৌড়দৌড় মেলা। গতকাল বুধবার শুরু হয়েছে এ মেলা। এ উপলক্ষে বড়রিয়া গ্রামসহ আশপাশের অনন্ত ২০ গ্রামে শুরু হয়েছে উৎসব-আনন্দ। এরই মধ্যে জাঁকজমকপূর্ণ ভাবে মেলা বসেছে। মেলায় দূরদূরান্ত থেকে এসে বিভিন্ন পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছেন ব্যবসায়ীরা।
গতকাল বুধবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সারিবদ্ধ ট্রাক থেকে বাহারি সব ফার্নিচার নামিয়ে সাজানো হচ্ছে স্টলে। রাস্তার দুই পাশে ছোট বড় বিভিন্ন এক হাজারের বেশি দোকান বসেছে। নানা ধরনের খেলনা সামগ্রী ও প্রসাধনীর দোকান সাজিয়েছেন বিক্রেতারা। মিষ্টি-মিঠাই, মাছ, মাংস বিক্রির ধুম পড়েছে। বসেছে বাহারি রঙের নাগরদালা।
মেলার মূল আনুষ্ঠানিকতা অর্থাৎ ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা শেষ হওয়ার পরও মেলা চলে আরও প্রায় সপ্তাহ খানেক। মেলার পর দুই দিন নারীদের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠে মেলা স্টল। ওই দুই দিনের মেলা ‘নারী মেলা’ হিসেবে খ্যাতি লাভ করেছে। ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা ও উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্যে দিয়ে দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের বৃহৎ এ মেলাটি উদ্যাপিত হচ্ছে।
মেলা কমিটির সভাপতি সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম ফকির বলেন, ‘প্রায় ১০০ বছরের বেশি সময় ধরে এ মেলার আয়োজন হয়ে আসছে। যেখানে মূল আকর্ষণ ঘোড়দৌড়। তবে ঘোড়দৌড়ের আগে ও পরে এক সপ্তাহ করে মেলা চলে। মেলায় ঘোড়দৌড় আয়োজনেরও কথা রয়েছে। কিন্তু করোনার কারণে এবার জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এক দিনের জন্য মেলা আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।’
জানতে চাইলে বড়রিয়া মেলার আয়োজক কমিটির সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান সরদার বলেন, ‘মেলাকে সফল করত সকল প্রকার প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। আর এই মেলা ঘিরে পুরো উপজেলায় উৎসবের আমেজ তৈরি হয়। তবে মেলা চত্বরে দুই থেকে চার দিন আগে থেকেই দোকান বসিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।’
জানতে চাইলে মাগুরার জেলা প্রশাসক আশরাফুল আলম বলেন, ‘মেলাটি মাগুরার ঐতিহ্য। তবে মেলা আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হয়নি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। জনস্বাস্থ্যের বিষয়ে জেলা প্রশাসন কোনো ঝুঁকি নিতে পারবে না।’
মহম্মদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রামানন্দ পাল বলেন, মেলাটি মাগুরা জেলার ঐতিহ্য। মেলায় সকল প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিরোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক টিম মেলা প্রাঙ্গনে কাজ করবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪