শেখ আবু হাসান, খুলনা
খুলনা শহরের জিরোপয়েন্ট থেকে শেরেবাংলা রোডের ময়লাপোতা মোড় পর্যন্ত সড়কটি চার লেনে উন্নীত করার কাজ নির্ধারিত দুই বছরের মধ্যে শেষ হয়নি। এতে দুর্ভোগ বেড়েছে নগরবাসীর। চার কিলোমিটারের এই সড়কটির কাজ ২০২০ সালের এপ্রিলে শুরু হয়ে ২০২২ সালের ৩০ জুনের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা ছিল।
অভিযোগ উঠেছে, শেরেবাংলা রোডের একটি অভিজাত হোটেলের সামনের অংশে সড়ক ও নালার নকশা পরিবর্তন করার কারণে কাজ থেমে আছে। এর সঙ্গে জড়িত রয়েছেন স্থানীয় কয়েকজন প্রভাবশালী।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছর এই সড়কে ফেলা ইট, খোয়া ও বালুর ওপর দিয়ে বাস-ট্রাক চলাচল করায় বিভিন্ন স্থানে উঁচু-নিচু ও গর্তের সৃষ্টি হয়। এতে দুর্ভোগে পড়তে হয় নগরবাসীকে। সেই দুর্ভোগ শেষ হয়নি এ বছরও।
গত রোববার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, নগরীর জিরোপয়েন্ট থেকে গল্লামারি ব্রিজ হয়ে শেরেবাংলা রোডের প্রায় পৌনে চার কিলোমিটার সড়কে কার্পেটিংয়ের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। সে সঙ্গে জিরোপয়েন্ট থেকে জোহরা খাতুন স্কুল পর্যন্ত সড়কের ডিভাইডারের ঢালাইয়ের কাজও শেষ হয়েছে।
তবে শেরেবাংলা রোডের অভিজাত হোটেল, সোনাপোতা স্কুল ও ময়লাপোতা সন্ধ্যা বাজার থেকে ব্যস্ততম ময়লাপোতা মোড় পর্যন্ত সড়কে কার্পেটিং (পিচ ঢালাই) হয়নি। এ ছাড়া এই অংশের নালার নির্মাণকাজও ফেলে রাখা হয়েছে। এতে এ এলাকার সড়কে সৃষ্টি হয়েছে উঁচু-নিচু ঢেউ ও ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত। ফলে জনসাধারণকে প্রচণ্ড কষ্ট করতে হচ্ছে।
খুলনা সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ) সূত্রে জানা গেছে, তীব্র যানজট নিরসনের লক্ষ্যে সড়কটি চার লেনের উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সে অনুযায়ী খুলনা সওজ বিভাগ ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে ঠিকাদার নিয়োগ দিয়ে কাজ শুরু করে। টেন্ডারে কাজটি পায় মেসার্স মাহাবুব ব্রাদার্স নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
সড়কের কাজের ধীরগতির বিষয়ে জানতে চাইলে খুলনা সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আনিসুজ্জামান মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভারী বর্ষণ ও সড়কের দুই পাশের বৈদ্যুতিক খুঁটি অপসারণ করতে গিয়ে কাজের গতি কিছুটা মন্থর হয়েছে। কিছুদিন কাজ বন্ধ রাখতে হয়েছিল। তবে বর্তমানে কাজের গতি বাড়ানো হয়েছে। ইতিমধ্যে ৭০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে; কিন্তু বর্তমানে ড্রেন ও ডিভাইডারের ডিজাইন পরিবর্তন হওয়ায় কাজ কিছুটা মন্থর হয়েছে।
কিছু প্রভাবশালীর সুবিধার্থে ময়লাপোতা এলাকার সড়কের প্রশস্ততা কমিয়ে ফেলা হয়েছে এমন অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, ‘সড়কের প্রশস্ততা কমানোর প্রশ্নই ওঠে না। সড়কের নকশা অনুযায়ী ফোর লেনের কাজ চলছে। এই অংশে ৮০ ফুট থেকে ৮০ ফুট প্লাস সড়কের প্রশস্ততা রয়েছে। সোনাপোতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনের অংশ ভেঙে নালা সোজা করার কাজ বন্ধ রয়েছে। তবে শিগগিরই এই অংশের কাজ শুরু হবে।’
খুলনা শহরের জিরোপয়েন্ট থেকে শেরেবাংলা রোডের ময়লাপোতা মোড় পর্যন্ত সড়কটি চার লেনে উন্নীত করার কাজ নির্ধারিত দুই বছরের মধ্যে শেষ হয়নি। এতে দুর্ভোগ বেড়েছে নগরবাসীর। চার কিলোমিটারের এই সড়কটির কাজ ২০২০ সালের এপ্রিলে শুরু হয়ে ২০২২ সালের ৩০ জুনের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা ছিল।
অভিযোগ উঠেছে, শেরেবাংলা রোডের একটি অভিজাত হোটেলের সামনের অংশে সড়ক ও নালার নকশা পরিবর্তন করার কারণে কাজ থেমে আছে। এর সঙ্গে জড়িত রয়েছেন স্থানীয় কয়েকজন প্রভাবশালী।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছর এই সড়কে ফেলা ইট, খোয়া ও বালুর ওপর দিয়ে বাস-ট্রাক চলাচল করায় বিভিন্ন স্থানে উঁচু-নিচু ও গর্তের সৃষ্টি হয়। এতে দুর্ভোগে পড়তে হয় নগরবাসীকে। সেই দুর্ভোগ শেষ হয়নি এ বছরও।
গত রোববার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, নগরীর জিরোপয়েন্ট থেকে গল্লামারি ব্রিজ হয়ে শেরেবাংলা রোডের প্রায় পৌনে চার কিলোমিটার সড়কে কার্পেটিংয়ের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। সে সঙ্গে জিরোপয়েন্ট থেকে জোহরা খাতুন স্কুল পর্যন্ত সড়কের ডিভাইডারের ঢালাইয়ের কাজও শেষ হয়েছে।
তবে শেরেবাংলা রোডের অভিজাত হোটেল, সোনাপোতা স্কুল ও ময়লাপোতা সন্ধ্যা বাজার থেকে ব্যস্ততম ময়লাপোতা মোড় পর্যন্ত সড়কে কার্পেটিং (পিচ ঢালাই) হয়নি। এ ছাড়া এই অংশের নালার নির্মাণকাজও ফেলে রাখা হয়েছে। এতে এ এলাকার সড়কে সৃষ্টি হয়েছে উঁচু-নিচু ঢেউ ও ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত। ফলে জনসাধারণকে প্রচণ্ড কষ্ট করতে হচ্ছে।
খুলনা সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ) সূত্রে জানা গেছে, তীব্র যানজট নিরসনের লক্ষ্যে সড়কটি চার লেনের উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সে অনুযায়ী খুলনা সওজ বিভাগ ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে ঠিকাদার নিয়োগ দিয়ে কাজ শুরু করে। টেন্ডারে কাজটি পায় মেসার্স মাহাবুব ব্রাদার্স নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
সড়কের কাজের ধীরগতির বিষয়ে জানতে চাইলে খুলনা সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আনিসুজ্জামান মাসুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভারী বর্ষণ ও সড়কের দুই পাশের বৈদ্যুতিক খুঁটি অপসারণ করতে গিয়ে কাজের গতি কিছুটা মন্থর হয়েছে। কিছুদিন কাজ বন্ধ রাখতে হয়েছিল। তবে বর্তমানে কাজের গতি বাড়ানো হয়েছে। ইতিমধ্যে ৭০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে; কিন্তু বর্তমানে ড্রেন ও ডিভাইডারের ডিজাইন পরিবর্তন হওয়ায় কাজ কিছুটা মন্থর হয়েছে।
কিছু প্রভাবশালীর সুবিধার্থে ময়লাপোতা এলাকার সড়কের প্রশস্ততা কমিয়ে ফেলা হয়েছে এমন অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, ‘সড়কের প্রশস্ততা কমানোর প্রশ্নই ওঠে না। সড়কের নকশা অনুযায়ী ফোর লেনের কাজ চলছে। এই অংশে ৮০ ফুট থেকে ৮০ ফুট প্লাস সড়কের প্রশস্ততা রয়েছে। সোনাপোতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনের অংশ ভেঙে নালা সোজা করার কাজ বন্ধ রয়েছে। তবে শিগগিরই এই অংশের কাজ শুরু হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪