ফুলছড়ি (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে নিত্যপণ্যের দাম লাগামহীনভাবে বেড়েই চলেছে। পণ্যের দাম বাড়লেও আয় না বাড়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষ। তাঁদের মতে, ব্যয় এতই বেড়েছে যে সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ঘুরে জানা গেছে, খোলা সয়াবিন বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ থেকে ১৮০ টাকা লিটার। পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায়। সুপার পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ থেকে ১৭০ টাকায়। তবে বোতলজাত সয়াবিন বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ থেকে ১৮০ টাকায়। চিনির দাম ৭৫ থেকে ৮০ টাকা। খোলা ময়দা বিক্রি হচ্ছে ৩২ থেকে ৩৫ টাকা, প্যাকেট ময়দা ৪০ টাকা। সরু চালের দাম ৭০ থেকে ৭৫ টাকা। মোটা চালের দাম এখন ৬০ থেকে ৬৫ টাকায়। মসুর ডালের দামও বেড়েছে। মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকায়। তা ছাড়া কাঁচাবাজারে পেঁয়াজের দাম ৫০ থেকে ৬০ টাকা, রসুন ৫০ টাকা, আলু ১৮ থেকে ২৫ টাকা, বেগুন ৩০ থেকে ৪০ টাকা, ফুলকপি ৩৫ টাকা, পাতাকপি ২০ টাকা, করলা ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা, শিম ৪০ থেকে ৬০ টাকা, টমেটো ৪০ টাকা, গাজর ৩০ টাকা, আদা ১২০ টাকা, মাংস ৬০০ টাকা, মিষ্টিকুমড়া ৩০ টাকা, পটোল ১০০ টাকা, ক্ষীরা ৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। একটি মাঝারি আকারের লাউ ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। এ ছাড়া খুচরা পর্যায়ে শুকনা মরিচ, দারুচিনি, লবঙ্গ, এলাচি, ধনে, জিরা, আদা ও তেজপাতার দামও বেড়েছে।
বাজারে আসা ক্রেতারা জানান, বাজারে ৫ লিটার আর ৩ লিটার সয়াবিন তেলের বোতল পাওয়া যাচ্ছে না। তাঁরা পাঁচ লিটার সয়াবিন কিনতে গেলে দুই লিটার এবং এক লিটারের বোতল দিচ্ছেন দোকানিরা। এতে তাঁদের বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে। এদিকে রোজার আগেই পেঁয়াজের বাজার অস্থির হয়ে উঠছে। সাধারণ মানুষের সক্ষমতা বিবেচনায় নিয়ে সরকারের সার্বিক বাজার পরিস্থিতির ওপর গুরুত্ব দেওয়ার দাবি জানান ক্রেতারা।
লিমন সরকার নামের এক ক্রেতা বলেন, বাজারে এলেই মাথা গরম হয়ে যায়। কাঁচাবাজার থেকে শুরু করে তেল, চাল, ডাল—কোনোটার দামই কম নয়। যেভাবে দাম বাড়ছে, তাতে নিম্নমধ্যবিত্তদের বাজার করা কঠিন হয়ে পড়েছে।
মোজাম্মেল হক নামের আরেক ক্রেতা বলেন, সাধারণ মানুষের সক্ষমতা বিবেচনা করে সরকারকে সার্বিক বাজার পরিস্থিতির ওপর গুরুত্বারোপ করতে হবে।
কালিরবাজারের খুচরা বিক্রেতা রায়হান মিয়া বলেন, ‘আমাদের পাইকারি বাজার থেকে বেশি দামে পণ্য কিনে আনতে হচ্ছে। সে জন্য বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে নিত্যপণ্যের দাম লাগামহীনভাবে বেড়েই চলেছে। পণ্যের দাম বাড়লেও আয় না বাড়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষ। তাঁদের মতে, ব্যয় এতই বেড়েছে যে সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে।
উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ঘুরে জানা গেছে, খোলা সয়াবিন বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ থেকে ১৮০ টাকা লিটার। পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায়। সুপার পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ থেকে ১৭০ টাকায়। তবে বোতলজাত সয়াবিন বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ থেকে ১৮০ টাকায়। চিনির দাম ৭৫ থেকে ৮০ টাকা। খোলা ময়দা বিক্রি হচ্ছে ৩২ থেকে ৩৫ টাকা, প্যাকেট ময়দা ৪০ টাকা। সরু চালের দাম ৭০ থেকে ৭৫ টাকা। মোটা চালের দাম এখন ৬০ থেকে ৬৫ টাকায়। মসুর ডালের দামও বেড়েছে। মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকায়। তা ছাড়া কাঁচাবাজারে পেঁয়াজের দাম ৫০ থেকে ৬০ টাকা, রসুন ৫০ টাকা, আলু ১৮ থেকে ২৫ টাকা, বেগুন ৩০ থেকে ৪০ টাকা, ফুলকপি ৩৫ টাকা, পাতাকপি ২০ টাকা, করলা ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা, শিম ৪০ থেকে ৬০ টাকা, টমেটো ৪০ টাকা, গাজর ৩০ টাকা, আদা ১২০ টাকা, মাংস ৬০০ টাকা, মিষ্টিকুমড়া ৩০ টাকা, পটোল ১০০ টাকা, ক্ষীরা ৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। একটি মাঝারি আকারের লাউ ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। এ ছাড়া খুচরা পর্যায়ে শুকনা মরিচ, দারুচিনি, লবঙ্গ, এলাচি, ধনে, জিরা, আদা ও তেজপাতার দামও বেড়েছে।
বাজারে আসা ক্রেতারা জানান, বাজারে ৫ লিটার আর ৩ লিটার সয়াবিন তেলের বোতল পাওয়া যাচ্ছে না। তাঁরা পাঁচ লিটার সয়াবিন কিনতে গেলে দুই লিটার এবং এক লিটারের বোতল দিচ্ছেন দোকানিরা। এতে তাঁদের বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে। এদিকে রোজার আগেই পেঁয়াজের বাজার অস্থির হয়ে উঠছে। সাধারণ মানুষের সক্ষমতা বিবেচনায় নিয়ে সরকারের সার্বিক বাজার পরিস্থিতির ওপর গুরুত্ব দেওয়ার দাবি জানান ক্রেতারা।
লিমন সরকার নামের এক ক্রেতা বলেন, বাজারে এলেই মাথা গরম হয়ে যায়। কাঁচাবাজার থেকে শুরু করে তেল, চাল, ডাল—কোনোটার দামই কম নয়। যেভাবে দাম বাড়ছে, তাতে নিম্নমধ্যবিত্তদের বাজার করা কঠিন হয়ে পড়েছে।
মোজাম্মেল হক নামের আরেক ক্রেতা বলেন, সাধারণ মানুষের সক্ষমতা বিবেচনা করে সরকারকে সার্বিক বাজার পরিস্থিতির ওপর গুরুত্বারোপ করতে হবে।
কালিরবাজারের খুচরা বিক্রেতা রায়হান মিয়া বলেন, ‘আমাদের পাইকারি বাজার থেকে বেশি দামে পণ্য কিনে আনতে হচ্ছে। সে জন্য বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪