তানোর (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর তানোরে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে শিক্ষা উপকরণের ওপর। হঠাৎ করে বই, খাতা, কলমসহ স্টেশনারি সামগ্রীর দাম প্রায় দেড় গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা।
মুণ্ডুমালা পৌর শহরসহ বেশ কিছু স্থানের কয়েকটি স্টেশনারি দোকান ঘুরে দেখা গেছে, ৩০-৩৫ টাকার ব্যবহারিক খাতা এখন ৫০ টাকা, ৬০ টাকার খাতা ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া ৩০০ পৃষ্ঠার খাতার দাম ৫০ থেকে বেড়ে ৬৫-৭০ টাকা, ১২০ পৃষ্ঠার খাতা ৩০ থেকে বেড়ে ৩৫-৪০ টাকা, কালার পেপার রিমের দাম ৩২০ থেকে বেড়ে ৪০০-৪২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৩০০ পৃষ্ঠার রেজিস্ট্রার খাতা ১২০ থেকে বেড়ে ১৪০-১৫০ টাকা, ৫০০ পৃষ্ঠার ১৮০ থেকে ২০০-২২০ টাকায় কিনতে হচ্ছে। কলমের দাম ডজনপ্রতি বেড়েছে ১০ থেকে ২০ টাকা। এ ছাড়া মার্কার, মিনি ফাইল, জিপার ফাইল, জ্যামিতি বক্স, প্লাস্টিক ও স্টিলের স্কেলসহ ক্যালকুলেটরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।
তানোর সদরের কলেজ গেটের ফটোকপি দোকানি সাইফুল ইসলাম বলেন, কালি ও কাগজের দাম বেড়ে যাওয়ায় ফটোকপির দাম বেড়েছে। আগে প্রতি কপি ফটোকপি করতে এক টাকা নিতেন তিনি। তা এখন দুই থেকে তিন টাকা নিতে হচ্ছে।
ওই ফটোকপি দোকানে কথা হয় অর্কিড স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী সামিমুজ্জামান ও কৌশিকের সঙ্গে। তারা জানায়, পড়াশোনার জন্য বিভিন্ন বই ও নোট ফটোকপি করতে হয়। গত ১৫ দিনে ফটোকপি ব্যয়ও বেড়েছে।
সদরের গোল্লাপাড়া বাজারের তকদীর প্রেসের স্বত্বাধিকারী শফিকুল ইসলাম বলেন, কাগজ ছাড়াও ছাপাখানার সঙ্গে কেমিক্যালসহ সংশ্লিষ্ট সব উপকরণের দাম বেড়েছে। তবে হঠাৎ করে এভাবে দাম বাড়ার নজির নেই।
বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির তানোর উপজেলা শাখার সভাপতি জুবায়ের ইসলাম বলেন, কাগজের দামের প্রভাব বই ও খাতার ওপরে পড়ছে। কাগজের দাম বাড়ার অন্যতম আরেকটি কারণ মিল সিন্ডিকেট। তারা বাজারে সংকট দেখিয়ে দাম বাড়ায়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পংকজ চন্দ্র দেবনাথ বলেন, শিক্ষাসামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধির ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোতে অভিযান চালানো হবে। এটি যদি ব্যবসায়ীদের কারসাজি হয়, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
রাজশাহীর তানোরে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে শিক্ষা উপকরণের ওপর। হঠাৎ করে বই, খাতা, কলমসহ স্টেশনারি সামগ্রীর দাম প্রায় দেড় গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা।
মুণ্ডুমালা পৌর শহরসহ বেশ কিছু স্থানের কয়েকটি স্টেশনারি দোকান ঘুরে দেখা গেছে, ৩০-৩৫ টাকার ব্যবহারিক খাতা এখন ৫০ টাকা, ৬০ টাকার খাতা ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া ৩০০ পৃষ্ঠার খাতার দাম ৫০ থেকে বেড়ে ৬৫-৭০ টাকা, ১২০ পৃষ্ঠার খাতা ৩০ থেকে বেড়ে ৩৫-৪০ টাকা, কালার পেপার রিমের দাম ৩২০ থেকে বেড়ে ৪০০-৪২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৩০০ পৃষ্ঠার রেজিস্ট্রার খাতা ১২০ থেকে বেড়ে ১৪০-১৫০ টাকা, ৫০০ পৃষ্ঠার ১৮০ থেকে ২০০-২২০ টাকায় কিনতে হচ্ছে। কলমের দাম ডজনপ্রতি বেড়েছে ১০ থেকে ২০ টাকা। এ ছাড়া মার্কার, মিনি ফাইল, জিপার ফাইল, জ্যামিতি বক্স, প্লাস্টিক ও স্টিলের স্কেলসহ ক্যালকুলেটরও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।
তানোর সদরের কলেজ গেটের ফটোকপি দোকানি সাইফুল ইসলাম বলেন, কালি ও কাগজের দাম বেড়ে যাওয়ায় ফটোকপির দাম বেড়েছে। আগে প্রতি কপি ফটোকপি করতে এক টাকা নিতেন তিনি। তা এখন দুই থেকে তিন টাকা নিতে হচ্ছে।
ওই ফটোকপি দোকানে কথা হয় অর্কিড স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী সামিমুজ্জামান ও কৌশিকের সঙ্গে। তারা জানায়, পড়াশোনার জন্য বিভিন্ন বই ও নোট ফটোকপি করতে হয়। গত ১৫ দিনে ফটোকপি ব্যয়ও বেড়েছে।
সদরের গোল্লাপাড়া বাজারের তকদীর প্রেসের স্বত্বাধিকারী শফিকুল ইসলাম বলেন, কাগজ ছাড়াও ছাপাখানার সঙ্গে কেমিক্যালসহ সংশ্লিষ্ট সব উপকরণের দাম বেড়েছে। তবে হঠাৎ করে এভাবে দাম বাড়ার নজির নেই।
বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির তানোর উপজেলা শাখার সভাপতি জুবায়ের ইসলাম বলেন, কাগজের দামের প্রভাব বই ও খাতার ওপরে পড়ছে। কাগজের দাম বাড়ার অন্যতম আরেকটি কারণ মিল সিন্ডিকেট। তারা বাজারে সংকট দেখিয়ে দাম বাড়ায়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পংকজ চন্দ্র দেবনাথ বলেন, শিক্ষাসামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধির ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোতে অভিযান চালানো হবে। এটি যদি ব্যবসায়ীদের কারসাজি হয়, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
১ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪