টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলে এ পর্যন্ত ২৮ লাখ ৬৬ হাজার ২৭৩ জন মানুষ করোনার টিকা পেয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে জেলার ৬৭ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনা হয়েছে। জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এদিকে আর মাত্র ৩ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়া হলে জেলার ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা কার্যক্রমের আওতায় আনা যাবে। এর মাধ্যমে সরকারের টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে।
এদিকে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে গণটিকার আওতায় শুরুর দিকে টাঙ্গাইলে সাধারণ মানুষের টিকা নেওয়ার আগ্রহ কম থাকলেও বর্তমানে টিকা নেওয়ার আগ্রহ বেড়েছে। এর ফলে টিকাকেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড় দেখা যাচ্ছে। এতে হঠাৎ করেই এত বেশি মানুষের চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে স্বাস্থ্য বিভাগকে। সিভিল সার্জন বলছেন, টিকা নেওয়ার এ ধারা অব্যাহত থাকলে খুব দ্রুতই লক্ষ্য অর্জিত হবে।
সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্র জানায়, জেলায় মোট জনসংখ্যা রয়েছে ৪২ লাখ ৬৩ হাজার ৩৫৯ জন। ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জেলায় প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ২৮ লাখ ৬৬ হাজার ২৭৩ জনকে। সে হিসাবে ৬৭ দশমিক ২৩ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। আর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ১৮ লাখ ২৪ হাজার ৪১১ জনকে, যার হার ৪২ দশমিক ৮ শতাংশ। অপর দিকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে ৬৬ হাজার ৭৮৩ জনকে।
জেলায় চার ধরনের টিকা দেওয়া হয়েছে। এগুলো হলো সিনোফার্ম, সিনোভ্যাক, ফাইজার ও কোভিশিল্ড। জেলায় এখনো প্রায় ২ লাখ সিনোভ্যাক ও ৫০ হাজার টিকা মজুত রয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
এদিকে প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত জেলার প্রতিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিকা দেওয়া হচ্ছে। গত শনি, রবি ও সোমবার বিশেষ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে টাঙ্গাইলে একযোগে ৩৬৬টি ইউনিয়ন এবং ৩টি পৌরসভার ২৪টি কেন্দ্রে ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৮৬৩ জনকে গণটিকা দেওয়া হয়। এর মধ্যে ২৬ তারিখেই জেলায় ১ দিনে ২ লাখ ৮২ হাজার ৫২২ জন টিকা নিয়েছেন।
গণটিকা নিতে আসা সাধারণ মানুষ জানান, অনেকেই বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত এবং জন্মসনদ ও ভোটার আইডি কার্ডে সমস্যা থাকার কারণে টিকা দিতে পারেননি। গণটিকার বিশেষ ক্যাম্পেইনে তাঁরা টিকা নিতে পেরেছেন। এতে তাঁরা খুশি।
সার্বিক বিষয়ে সিভিল সার্জন ডা. আবুল ফজল মো. সাহাবুদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা শতভাগ মানুষকে টিকার আওতায় আনার চেষ্টা করছি। এখন পর্যন্ত ৬৭ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনা হয়েছে। জেলায় ১২ বছরের নিচে জনসংখ্যা রয়েছে প্রায় ৮ লাখ এবং প্রায় সাড়ে ৪ লাখ মানুষ বিদেশে রয়েছেন। এ হিসাবে আরও প্রায় এক লাখ মানুষকে টিকার আওতায় আনা হলে আমাদের ৭০ ভাগ মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্য অর্জিত হবে। সবাইকে টিকা দিলে করোনার সংক্রমণ কমে আসবে বলে আমরা মনে করছি।’ যাঁরা এখনো টিকা নেননি, তাঁদের টিকা নেওয়ার আহ্বান জানান।
সিভিল সার্জন আরও বলেন, বর্তমানে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে কাউকেই ফাইজারের টিকা দেওয়া হচ্ছে না। শুধু যাঁরা শিক্ষার্থী রয়েছেন, তাঁদের ফাইজার দেওয়া হচ্ছে। যাঁরা বিদেশগামী রয়েছেন, তাঁরা ফাইজার, কোভিশিল্ড ও সিনোভ্যাকের টিকা নিয়ে বিদেশে যেতে পারবেন। মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ এবং সবার সহযোগিতায় সুষ্ঠুভাবে টিকা কর্মসূচি বাস্তবায়ন হচ্ছে বলে তিনি জানান।
টাঙ্গাইলে এ পর্যন্ত ২৮ লাখ ৬৬ হাজার ২৭৩ জন মানুষ করোনার টিকা পেয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে জেলার ৬৭ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনা হয়েছে। জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এদিকে আর মাত্র ৩ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়া হলে জেলার ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা কার্যক্রমের আওতায় আনা যাবে। এর মাধ্যমে সরকারের টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে।
এদিকে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে গণটিকার আওতায় শুরুর দিকে টাঙ্গাইলে সাধারণ মানুষের টিকা নেওয়ার আগ্রহ কম থাকলেও বর্তমানে টিকা নেওয়ার আগ্রহ বেড়েছে। এর ফলে টিকাকেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড় দেখা যাচ্ছে। এতে হঠাৎ করেই এত বেশি মানুষের চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে স্বাস্থ্য বিভাগকে। সিভিল সার্জন বলছেন, টিকা নেওয়ার এ ধারা অব্যাহত থাকলে খুব দ্রুতই লক্ষ্য অর্জিত হবে।
সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্র জানায়, জেলায় মোট জনসংখ্যা রয়েছে ৪২ লাখ ৬৩ হাজার ৩৫৯ জন। ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জেলায় প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ২৮ লাখ ৬৬ হাজার ২৭৩ জনকে। সে হিসাবে ৬৭ দশমিক ২৩ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। আর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ১৮ লাখ ২৪ হাজার ৪১১ জনকে, যার হার ৪২ দশমিক ৮ শতাংশ। অপর দিকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে ৬৬ হাজার ৭৮৩ জনকে।
জেলায় চার ধরনের টিকা দেওয়া হয়েছে। এগুলো হলো সিনোফার্ম, সিনোভ্যাক, ফাইজার ও কোভিশিল্ড। জেলায় এখনো প্রায় ২ লাখ সিনোভ্যাক ও ৫০ হাজার টিকা মজুত রয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
এদিকে প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত জেলার প্রতিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিকা দেওয়া হচ্ছে। গত শনি, রবি ও সোমবার বিশেষ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে টাঙ্গাইলে একযোগে ৩৬৬টি ইউনিয়ন এবং ৩টি পৌরসভার ২৪টি কেন্দ্রে ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৮৬৩ জনকে গণটিকা দেওয়া হয়। এর মধ্যে ২৬ তারিখেই জেলায় ১ দিনে ২ লাখ ৮২ হাজার ৫২২ জন টিকা নিয়েছেন।
গণটিকা নিতে আসা সাধারণ মানুষ জানান, অনেকেই বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত এবং জন্মসনদ ও ভোটার আইডি কার্ডে সমস্যা থাকার কারণে টিকা দিতে পারেননি। গণটিকার বিশেষ ক্যাম্পেইনে তাঁরা টিকা নিতে পেরেছেন। এতে তাঁরা খুশি।
সার্বিক বিষয়ে সিভিল সার্জন ডা. আবুল ফজল মো. সাহাবুদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা শতভাগ মানুষকে টিকার আওতায় আনার চেষ্টা করছি। এখন পর্যন্ত ৬৭ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনা হয়েছে। জেলায় ১২ বছরের নিচে জনসংখ্যা রয়েছে প্রায় ৮ লাখ এবং প্রায় সাড়ে ৪ লাখ মানুষ বিদেশে রয়েছেন। এ হিসাবে আরও প্রায় এক লাখ মানুষকে টিকার আওতায় আনা হলে আমাদের ৭০ ভাগ মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্য অর্জিত হবে। সবাইকে টিকা দিলে করোনার সংক্রমণ কমে আসবে বলে আমরা মনে করছি।’ যাঁরা এখনো টিকা নেননি, তাঁদের টিকা নেওয়ার আহ্বান জানান।
সিভিল সার্জন আরও বলেন, বর্তমানে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে কাউকেই ফাইজারের টিকা দেওয়া হচ্ছে না। শুধু যাঁরা শিক্ষার্থী রয়েছেন, তাঁদের ফাইজার দেওয়া হচ্ছে। যাঁরা বিদেশগামী রয়েছেন, তাঁরা ফাইজার, কোভিশিল্ড ও সিনোভ্যাকের টিকা নিয়ে বিদেশে যেতে পারবেন। মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ এবং সবার সহযোগিতায় সুষ্ঠুভাবে টিকা কর্মসূচি বাস্তবায়ন হচ্ছে বলে তিনি জানান।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
২১ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫