নিজের তৈরি করা বীজ থেকে চারা বানিয়ে ক্যাপসিকাম চাষে সফল হয়েছেন মনজুর আলম নামে এক কৃষক। এতে খরচ বাদ দিয়ে এ বছর অন্তত ১৪ লাখ টাকা লাভ পাওয়ার আশা করছেন মনজুর। পলি শেডে (গ্রিন হাউসে) চাষ করা বিষমুক্ত এ ক্যাপসিকাম বাজারে রয়েছে চাহিদা। মনজুর আলমের বাড়ি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার পটুয়াপাড়া গ্রামে।
মনজুর আলম গত বছর নেদারল্যান্ডসের একটি হাইব্রিড জাতের ক্যাপসিকামের বীজ ভারতীয় একজনের কাছ থেকে সংগ্রহ করে প্রথম চাষ করেছিলেন। সেই গাছের ফলের বীজ থেকে চারা বানিয়ে এবার ক্যাপসিকাম চাষ করেছেন। গত নভেম্বর মাসের মাঝের দিকে তিনি সি-ট্রেতে চারা বানাতে বীজ ফেলেন। চারার বয়স ২০-২২ দিন হলে তা খেতে রোপণ করেন।
মনজুর আলমের পলি শেডের খেতে দুই ধরনের ক্যাপসিকাম রয়েছে। একটি লাল, অন্যটি হলুদ রঙের। ক্যাপসিকামের আকারও অনেক বড় হয়েছে। গত ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে ক্যাপসিকাম ওঠাচ্ছেন মনজুর আলম। দুই সপ্তাহে তিনি এক হাজার কেজি ক্যাপসিকাম বিক্রি করেছেন দুই লাখ টাকায়। খেতে যে পরিমাণ ক্যাপসিকাম রয়েছে, এ বছর তাতে অন্তত ১২ থেকে ১৪ লাখ টাকার ক্যাপসিকাম বিক্রির সম্ভাবনা রয়েছে।
মনজুর আলম বলেন, ‘৩৫ শতাংশ জমিতে ক্যাপসিকাম চাষের জন্য চারা বানানো, খেত পরিচর্যা ও মজুরি বাবদ মোট খরচ হয়েছে দেড় লাখ টাকা মতো। খেতের ক্যাপসিকাম লাল ও হলুদ জাতের হলেও তা পুষ্ট হওয়ার আগেই ওঠাচ্ছি। সাধারণত ক্যাপসিকাম চাষ শুরুর সময়ের ১৫ দিন পরে এটা খেতে লাগিয়েছি। যাতে সামনে রমজান মাসে খেতে পুরোদমে ফল থাকে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাসুদ হোসেন পলাশ বলেন, ‘এনএটিপি প্রকল্পের মাধ্যমে মনজুর আলমকে কৃষি উপকরণ দেওয়া হয়েছে। মনজুর সেই গাছের বীজ থেকে এ বছর চারা তৈরি করে ক্যাপসিকাম চাষে সফল হয়েছেন। স্থানীয় কৃষি কার্যালয়ের সব রকম প্রযুক্তিগত সেবা দিয়েছে মনজুর আলমকে। তিনি নিজে বীজ থেকে চারা তৈরি করে তা চাষ করে উৎপাদনেও সফলতা পেয়েছেন।’
নিজের তৈরি করা বীজ থেকে চারা বানিয়ে ক্যাপসিকাম চাষে সফল হয়েছেন মনজুর আলম নামে এক কৃষক। এতে খরচ বাদ দিয়ে এ বছর অন্তত ১৪ লাখ টাকা লাভ পাওয়ার আশা করছেন মনজুর। পলি শেডে (গ্রিন হাউসে) চাষ করা বিষমুক্ত এ ক্যাপসিকাম বাজারে রয়েছে চাহিদা। মনজুর আলমের বাড়ি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার পটুয়াপাড়া গ্রামে।
মনজুর আলম গত বছর নেদারল্যান্ডসের একটি হাইব্রিড জাতের ক্যাপসিকামের বীজ ভারতীয় একজনের কাছ থেকে সংগ্রহ করে প্রথম চাষ করেছিলেন। সেই গাছের ফলের বীজ থেকে চারা বানিয়ে এবার ক্যাপসিকাম চাষ করেছেন। গত নভেম্বর মাসের মাঝের দিকে তিনি সি-ট্রেতে চারা বানাতে বীজ ফেলেন। চারার বয়স ২০-২২ দিন হলে তা খেতে রোপণ করেন।
মনজুর আলমের পলি শেডের খেতে দুই ধরনের ক্যাপসিকাম রয়েছে। একটি লাল, অন্যটি হলুদ রঙের। ক্যাপসিকামের আকারও অনেক বড় হয়েছে। গত ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে ক্যাপসিকাম ওঠাচ্ছেন মনজুর আলম। দুই সপ্তাহে তিনি এক হাজার কেজি ক্যাপসিকাম বিক্রি করেছেন দুই লাখ টাকায়। খেতে যে পরিমাণ ক্যাপসিকাম রয়েছে, এ বছর তাতে অন্তত ১২ থেকে ১৪ লাখ টাকার ক্যাপসিকাম বিক্রির সম্ভাবনা রয়েছে।
মনজুর আলম বলেন, ‘৩৫ শতাংশ জমিতে ক্যাপসিকাম চাষের জন্য চারা বানানো, খেত পরিচর্যা ও মজুরি বাবদ মোট খরচ হয়েছে দেড় লাখ টাকা মতো। খেতের ক্যাপসিকাম লাল ও হলুদ জাতের হলেও তা পুষ্ট হওয়ার আগেই ওঠাচ্ছি। সাধারণত ক্যাপসিকাম চাষ শুরুর সময়ের ১৫ দিন পরে এটা খেতে লাগিয়েছি। যাতে সামনে রমজান মাসে খেতে পুরোদমে ফল থাকে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাসুদ হোসেন পলাশ বলেন, ‘এনএটিপি প্রকল্পের মাধ্যমে মনজুর আলমকে কৃষি উপকরণ দেওয়া হয়েছে। মনজুর সেই গাছের বীজ থেকে এ বছর চারা তৈরি করে ক্যাপসিকাম চাষে সফল হয়েছেন। স্থানীয় কৃষি কার্যালয়ের সব রকম প্রযুক্তিগত সেবা দিয়েছে মনজুর আলমকে। তিনি নিজে বীজ থেকে চারা তৈরি করে তা চাষ করে উৎপাদনেও সফলতা পেয়েছেন।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪