গাজী আব্দুল কুদ্দুস, ডুমুরিয়া
পৌষ মাষের শুরুতেই তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে ডুমুরিয়ায় বোরো ধানের বীজতলা নষ্ট হচ্ছে। এভাবে একের পর এক বীজতলা নষ্ট হওয়ায় ইরি-বোরো ধানের আবাদ নিয়ে হতাশার মধ্যে পড়েছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানা যায়, এ মৌসুমে উপজেলায় প্রায় সাড়ে ৮ হাজার হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা পূরণের জন্য প্রায় ৭০ হেক্টর জমিতে বীজতলা তৈরি করা হয়েছে।
কিন্তু গত কয়েক দিনের তীব্র শীত আর ঘন কুয়াশায় ডুমুরিয়ায় সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর উফশি ও ৫ হাজার হেক্টর জমিতে হাইব্রিডসহ প্রায় ৭০ হেক্টর জমির বোরো ধানের বীজতলার অধিকাংশ চারাই লালচে হলুদ হয়ে গেছে। লালচে হওয়ার পর আস্তে আস্তে পাতার আগা শুকিয়ে যাচ্ছে। অল্প দিনের মধ্যে পাতা গুলো মরে যাচ্ছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, কোথাও কোথাও বীজতলায় ইরি বোরো ধানের চারাগুলো ইতিমধ্যে নষ্ট হয়ে রোপণের অযোগ্য হয়ে পড়েছে।
উপজেলার টিপনা, চুকনগর, চাকুন্দিয়া, মালতিয়া এলাকার একটি বোরো বীজতলায় গিয়ে দেখা যায়, সেখানকার বেশির ভাগ চারা হলুদ হয়ে গেছে। এ বীজতলার চারা এখন রোপণের অযোগ্য হয়ে গেছে।
চুকনগর গ্রামের কৃষক ইব্রাহিম হোসেন ও রেজাউল করিম বলেন, ‘এক সপ্তাহ আগে যে পাতা কালো ছিল। তা বৈরী আবহাওয়া, তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে মরে যাচ্ছে। এ কারণে এবার আমরা সময়মতো ধানের চারা বীজতলা থেকে তুলে জমিতে রোপণ করতে পারব না।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মোসাদ্দেক হোসেন বলেন, বীজতলা নষ্ট হওয়ার মূল কারণ তীব্র শীত। এজন্য রাতের বেলায় বীজতলায় পানি রাখতে হবে এবং দিনের বেলায় পানিটা সরিয়ে ফেলতে হবে।
তাহলে এটি থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। এসব বোরো ধানের বীজতলা রক্ষার জন্য ইউরিয়া ও জিপসাম সার প্রয়োগের পাশাপাশি প্রতিদিন বীজতলার কুয়াশা ঝেড়ে দিতে হবে। চারা গুলোকে পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখারও পরামর্শ দেন তিনি।
পৌষ মাষের শুরুতেই তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে ডুমুরিয়ায় বোরো ধানের বীজতলা নষ্ট হচ্ছে। এভাবে একের পর এক বীজতলা নষ্ট হওয়ায় ইরি-বোরো ধানের আবাদ নিয়ে হতাশার মধ্যে পড়েছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানা যায়, এ মৌসুমে উপজেলায় প্রায় সাড়ে ৮ হাজার হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা পূরণের জন্য প্রায় ৭০ হেক্টর জমিতে বীজতলা তৈরি করা হয়েছে।
কিন্তু গত কয়েক দিনের তীব্র শীত আর ঘন কুয়াশায় ডুমুরিয়ায় সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর উফশি ও ৫ হাজার হেক্টর জমিতে হাইব্রিডসহ প্রায় ৭০ হেক্টর জমির বোরো ধানের বীজতলার অধিকাংশ চারাই লালচে হলুদ হয়ে গেছে। লালচে হওয়ার পর আস্তে আস্তে পাতার আগা শুকিয়ে যাচ্ছে। অল্প দিনের মধ্যে পাতা গুলো মরে যাচ্ছে।
সরেজমিন দেখা গেছে, কোথাও কোথাও বীজতলায় ইরি বোরো ধানের চারাগুলো ইতিমধ্যে নষ্ট হয়ে রোপণের অযোগ্য হয়ে পড়েছে।
উপজেলার টিপনা, চুকনগর, চাকুন্দিয়া, মালতিয়া এলাকার একটি বোরো বীজতলায় গিয়ে দেখা যায়, সেখানকার বেশির ভাগ চারা হলুদ হয়ে গেছে। এ বীজতলার চারা এখন রোপণের অযোগ্য হয়ে গেছে।
চুকনগর গ্রামের কৃষক ইব্রাহিম হোসেন ও রেজাউল করিম বলেন, ‘এক সপ্তাহ আগে যে পাতা কালো ছিল। তা বৈরী আবহাওয়া, তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে মরে যাচ্ছে। এ কারণে এবার আমরা সময়মতো ধানের চারা বীজতলা থেকে তুলে জমিতে রোপণ করতে পারব না।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মোসাদ্দেক হোসেন বলেন, বীজতলা নষ্ট হওয়ার মূল কারণ তীব্র শীত। এজন্য রাতের বেলায় বীজতলায় পানি রাখতে হবে এবং দিনের বেলায় পানিটা সরিয়ে ফেলতে হবে।
তাহলে এটি থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। এসব বোরো ধানের বীজতলা রক্ষার জন্য ইউরিয়া ও জিপসাম সার প্রয়োগের পাশাপাশি প্রতিদিন বীজতলার কুয়াশা ঝেড়ে দিতে হবে। চারা গুলোকে পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখারও পরামর্শ দেন তিনি।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫