মো. তারেক রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে একটি অশ্বত্থ গাছেই বাসা বেঁধেছে অর্ধশতাধিক মৌচাক। এমন দৃশ্য চোখে পড়বে কানসাট-ভোলাহাট আঞ্চলিক মহাসড়কের ভোলাহাট উপজেলার সোনাজল এলাকার ফলিমারি বিলের ধারে। একসঙ্গে এত মৌচাক দেখার জন্য প্রতিদিনই
এই গাছটির কাছে ভিড় করছেন উৎসুক জনতা।
জানা যায়, ফলিমারির বিশাল বিলে এখন সরিষার চাষাবাদ করছেন কৃষকেরা। ওই সরিষাখেত থেকে মৌমাছিরা মধু আহরণ করে নিয়ে আসে। ফলে মৌমাছির গুনগুন ধ্বনিতে গাছতলা ও আশপাশ মুখরিত হয় সব সময়। সাধারণ মানুষেরা আতঙ্কে চাক থেকে মধু সংগ্রহ করতে না পারলেও যাঁরা প্রকৃত মৌয়ালি শুধু তাঁরাই কৌশলে মধু সংগ্রহ করেন।
একটি ওষুধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি শাহনেওয়াজ বলেন, ‘প্রতিদিন চাকরির সুবাদে ভোলাহাট বড়গাছী এলাকায় যাতায়াত করতে হয়। গাছটির নিচে গেলেই মৌমাছির গুনগুনানিতে দৃষ্টি আটকে যায়। শীতকালে পাঁচ-ছয় মাসের জন্য এমন চিত্র দেখা যায়।’
কলেজশিক্ষক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘মাঠের মধ্যে এক গাছে অর্ধশত মৌচাক দেখে মন জুড়িয়ে যায়। এই দৃশ্য দেখতে খুবই
ভালো লাগে।’
স্থানীয় কৃষক আসাদুল ইসলাম জানান, রাস্তার পাশে এত মৌমাছি বাসা বাঁধলেও কোনো দিন কারও ক্ষতি করেনি। তবে সাধারণ মানুষ চাক থেকে মধু সংগ্রহ করতে পারে না। যাঁরা প্রকৃত মৌয়ালি শুধু তাঁরাই কৌশলে মধু সংগ্রহ করেন।
রংপুর থেকে আসা মৌয়ালি এহসান আলী বলেন, আগুনের ধোঁয়া দিয়ে বিশেষ কায়দায় মধু সংগ্রহ করতে হয়। এখানকার মৌমাছির
মধুর সুনাম রয়েছে দেশজুড়ে। মৌমাছিগুলো আশ্বিন মাস থেকে চৈত্র মাস পর্যন্ত থেকে চলে যায়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের পরিবেশবাদী সংগঠন ‘সেভ দ্য নেচার’র প্রধান সমন্বয়ক রবিউল হাসান ডলার বলেন, ‘একটি মাত্র গাছে এত মৌচাক সাধারণত খুব কমই দেখা যায়। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় মৌমাছিদের ভূমিকা অপরিসীম।’
ভোলাহাট উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা সুলতান আলী বলেন, ‘রাস্তার ধারের এই গাছটিতে ৫০-৬০টি মৌচাক রয়েছে। যতটুকু জেনেছি, ১৫ বছর ধরে এই গাছে মৌমাছিরা বাসা বাঁধে। ফসলের পরাগায়নে মৌমাছির ভূমিকা রয়েছে। এ ছাড়া উপজেলায় এবার মাঠে ৯০০ মৌ-বক্স বসিয়েছে মৌয়ালরা।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জে একটি অশ্বত্থ গাছেই বাসা বেঁধেছে অর্ধশতাধিক মৌচাক। এমন দৃশ্য চোখে পড়বে কানসাট-ভোলাহাট আঞ্চলিক মহাসড়কের ভোলাহাট উপজেলার সোনাজল এলাকার ফলিমারি বিলের ধারে। একসঙ্গে এত মৌচাক দেখার জন্য প্রতিদিনই
এই গাছটির কাছে ভিড় করছেন উৎসুক জনতা।
জানা যায়, ফলিমারির বিশাল বিলে এখন সরিষার চাষাবাদ করছেন কৃষকেরা। ওই সরিষাখেত থেকে মৌমাছিরা মধু আহরণ করে নিয়ে আসে। ফলে মৌমাছির গুনগুন ধ্বনিতে গাছতলা ও আশপাশ মুখরিত হয় সব সময়। সাধারণ মানুষেরা আতঙ্কে চাক থেকে মধু সংগ্রহ করতে না পারলেও যাঁরা প্রকৃত মৌয়ালি শুধু তাঁরাই কৌশলে মধু সংগ্রহ করেন।
একটি ওষুধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি শাহনেওয়াজ বলেন, ‘প্রতিদিন চাকরির সুবাদে ভোলাহাট বড়গাছী এলাকায় যাতায়াত করতে হয়। গাছটির নিচে গেলেই মৌমাছির গুনগুনানিতে দৃষ্টি আটকে যায়। শীতকালে পাঁচ-ছয় মাসের জন্য এমন চিত্র দেখা যায়।’
কলেজশিক্ষক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘মাঠের মধ্যে এক গাছে অর্ধশত মৌচাক দেখে মন জুড়িয়ে যায়। এই দৃশ্য দেখতে খুবই
ভালো লাগে।’
স্থানীয় কৃষক আসাদুল ইসলাম জানান, রাস্তার পাশে এত মৌমাছি বাসা বাঁধলেও কোনো দিন কারও ক্ষতি করেনি। তবে সাধারণ মানুষ চাক থেকে মধু সংগ্রহ করতে পারে না। যাঁরা প্রকৃত মৌয়ালি শুধু তাঁরাই কৌশলে মধু সংগ্রহ করেন।
রংপুর থেকে আসা মৌয়ালি এহসান আলী বলেন, আগুনের ধোঁয়া দিয়ে বিশেষ কায়দায় মধু সংগ্রহ করতে হয়। এখানকার মৌমাছির
মধুর সুনাম রয়েছে দেশজুড়ে। মৌমাছিগুলো আশ্বিন মাস থেকে চৈত্র মাস পর্যন্ত থেকে চলে যায়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের পরিবেশবাদী সংগঠন ‘সেভ দ্য নেচার’র প্রধান সমন্বয়ক রবিউল হাসান ডলার বলেন, ‘একটি মাত্র গাছে এত মৌচাক সাধারণত খুব কমই দেখা যায়। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় মৌমাছিদের ভূমিকা অপরিসীম।’
ভোলাহাট উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা সুলতান আলী বলেন, ‘রাস্তার ধারের এই গাছটিতে ৫০-৬০টি মৌচাক রয়েছে। যতটুকু জেনেছি, ১৫ বছর ধরে এই গাছে মৌমাছিরা বাসা বাঁধে। ফসলের পরাগায়নে মৌমাছির ভূমিকা রয়েছে। এ ছাড়া উপজেলায় এবার মাঠে ৯০০ মৌ-বক্স বসিয়েছে মৌয়ালরা।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫