গঙ্গাচড়া প্রতিনিধি
করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী ও মৃতের সংখ্যা প্রতিদিন ক্রমাগত বাড়ছে। সংক্রমণ ঠেকাতে সরকার নতুন করে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। তবে গঙ্গাচড়ায় স্মার্ট কার্ড বিতরণে উপেক্ষা করা হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি।
গতকাল মঙ্গলবার সদর ইউনিয়নের হাজী দেলোওয়ার হোসেন উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা গেলে এমন চিত্র। সেখানে পরিচয়পত্র নিতে আসা ব্যক্তিদের অধিকাংশের মুখে মাস্ক ছিল না। তাঁরা গাদাগাদি করে লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন। সেই সঙ্গে বিতরণ কক্ষে ছিল প্রচণ্ড ভিড়।
স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করেন, মহামারিকালে নির্বাচন অফিসের অবহেলার কারণেই দুই দিন ধরে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা চাইলেই কার্ড নিতে আসা লোকজনকে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে পারতেন।
কার্ড নিতে আসা চাকরিজীবী শান্তা ইসলাম জানান, নির্বাচন অফিসের হেঁয়ালির কারণেই কেউ স্বাস্থ্যবিধি মানেননি। যে যাঁর মতো স্মার্ট কার্ড নিতে ভিড় জমান। অধিকাংশের মুখে ছিল না মাস্ক।
নাজনীন নামে একজন বলেন, ‘বুথে দায়িত্বরত লোকজনকে স্বাস্থ্যবিধি না মানার বিষয় বললে তাঁরা বলেন, আপনি কার্ড পাইছেন, আপনি চলে যান।’
কার্ড নেওয়া বৃষ্টি আক্তার বলেন, ‘এখানে তো স্মার্ট কার্ড বিতরণ হচ্ছে না, এখানে করোনাভাইরাস চাষ হচ্ছে। দু-একজনের মুখে শুধু মাস্ক। বাকি কারও মুখে মাস্ক নেই। এমনকি যাঁরা কার্ড বিতরণ করছেন তাঁদের অনেকের মুখে নেই কোনো মাস্ক। এটি বলায় তাঁরা বলেন, আপনাকে স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে জ্ঞান দিতে হবে না।’
গতকাল কার্ড বিতরণের বুথের ভেতরের ছবি তুলতে গেলে এই প্রতিনিধিকে বাধা দেন দায়িত্বরত মোজাহিদুল ইসলাম জীবন। তিনি মিঠাপুকুর উপজেলার নির্বাচন অফিসের অফিস সহকারী। তিনি বলেন, ‘সাংবাদিক আর যাই হোন, এখানে ছবি তোলা যাবে না। এখানে ছবি তোলার কোনো পারমিশন নেই।’
কার্ড বিতরণে স্বাস্থ্যবিধি না মানার বিষয়ে জানতে চাইলে মোজাহিদুল বলেন, ‘লোকজন স্বাস্থ্যবিধি মানবে কি না এ ব্যাপারে কি আপনাকে কৈফিয়ত দিতে হবে? আপনি যা বলার এখানকার প্রধানকে বলেন।’
বুথের দায়িত্বপ্রাপ্ত টিম লিডার রুয়েন আহমেদের সঙ্গে স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে কথা হলে তিনি বলেন, ‘আমরা স্মার্ট কার্ড বিতরণের আগে প্রচার চালিয়েছি। বুথের বিভিন্ন জায়গায় ফেস্টুন টাঙিয়ে দিয়েছি। এরপরেও যদি তাঁরা স্বাস্থ্যবিধি না মানেন আমরা জীবন দেব?’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্বে) মো. আইনুল হক বলেন, ‘আমরা স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়টি প্রচারের মাধ্যমে লোকজনকে অবহিত করেছি। এখন যদি কেউ স্বাস্থ্যবিধি না মানে তাহলে আমাদের কী করার আছে?’
বুথে দায়িত্বরত অফিস সহকারী মোজাহিদুলের উচ্ছৃঙ্খল আচরণের বিষয়ে নির্বাচন কর্মকর্তা বলেন, ‘হয়তো অনেক লোকজন ছিল। অনেক লোকজনের ভিড় ছিল। তাই সে রাগ হয়ে কিছু বলেছে।’
করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগী ও মৃতের সংখ্যা প্রতিদিন ক্রমাগত বাড়ছে। সংক্রমণ ঠেকাতে সরকার নতুন করে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। তবে গঙ্গাচড়ায় স্মার্ট কার্ড বিতরণে উপেক্ষা করা হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি।
গতকাল মঙ্গলবার সদর ইউনিয়নের হাজী দেলোওয়ার হোসেন উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা গেলে এমন চিত্র। সেখানে পরিচয়পত্র নিতে আসা ব্যক্তিদের অধিকাংশের মুখে মাস্ক ছিল না। তাঁরা গাদাগাদি করে লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন। সেই সঙ্গে বিতরণ কক্ষে ছিল প্রচণ্ড ভিড়।
স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করেন, মহামারিকালে নির্বাচন অফিসের অবহেলার কারণেই দুই দিন ধরে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা চাইলেই কার্ড নিতে আসা লোকজনকে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে পারতেন।
কার্ড নিতে আসা চাকরিজীবী শান্তা ইসলাম জানান, নির্বাচন অফিসের হেঁয়ালির কারণেই কেউ স্বাস্থ্যবিধি মানেননি। যে যাঁর মতো স্মার্ট কার্ড নিতে ভিড় জমান। অধিকাংশের মুখে ছিল না মাস্ক।
নাজনীন নামে একজন বলেন, ‘বুথে দায়িত্বরত লোকজনকে স্বাস্থ্যবিধি না মানার বিষয় বললে তাঁরা বলেন, আপনি কার্ড পাইছেন, আপনি চলে যান।’
কার্ড নেওয়া বৃষ্টি আক্তার বলেন, ‘এখানে তো স্মার্ট কার্ড বিতরণ হচ্ছে না, এখানে করোনাভাইরাস চাষ হচ্ছে। দু-একজনের মুখে শুধু মাস্ক। বাকি কারও মুখে মাস্ক নেই। এমনকি যাঁরা কার্ড বিতরণ করছেন তাঁদের অনেকের মুখে নেই কোনো মাস্ক। এটি বলায় তাঁরা বলেন, আপনাকে স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে জ্ঞান দিতে হবে না।’
গতকাল কার্ড বিতরণের বুথের ভেতরের ছবি তুলতে গেলে এই প্রতিনিধিকে বাধা দেন দায়িত্বরত মোজাহিদুল ইসলাম জীবন। তিনি মিঠাপুকুর উপজেলার নির্বাচন অফিসের অফিস সহকারী। তিনি বলেন, ‘সাংবাদিক আর যাই হোন, এখানে ছবি তোলা যাবে না। এখানে ছবি তোলার কোনো পারমিশন নেই।’
কার্ড বিতরণে স্বাস্থ্যবিধি না মানার বিষয়ে জানতে চাইলে মোজাহিদুল বলেন, ‘লোকজন স্বাস্থ্যবিধি মানবে কি না এ ব্যাপারে কি আপনাকে কৈফিয়ত দিতে হবে? আপনি যা বলার এখানকার প্রধানকে বলেন।’
বুথের দায়িত্বপ্রাপ্ত টিম লিডার রুয়েন আহমেদের সঙ্গে স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে কথা হলে তিনি বলেন, ‘আমরা স্মার্ট কার্ড বিতরণের আগে প্রচার চালিয়েছি। বুথের বিভিন্ন জায়গায় ফেস্টুন টাঙিয়ে দিয়েছি। এরপরেও যদি তাঁরা স্বাস্থ্যবিধি না মানেন আমরা জীবন দেব?’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্বে) মো. আইনুল হক বলেন, ‘আমরা স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়টি প্রচারের মাধ্যমে লোকজনকে অবহিত করেছি। এখন যদি কেউ স্বাস্থ্যবিধি না মানে তাহলে আমাদের কী করার আছে?’
বুথে দায়িত্বরত অফিস সহকারী মোজাহিদুলের উচ্ছৃঙ্খল আচরণের বিষয়ে নির্বাচন কর্মকর্তা বলেন, ‘হয়তো অনেক লোকজন ছিল। অনেক লোকজনের ভিড় ছিল। তাই সে রাগ হয়ে কিছু বলেছে।’
গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে সর্বশেষ (৫৪ তম) সাক্ষীর জেরা শুরু হয়েছে। এই মামলাটির বিচার চলছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ।
১০ দিন আগে‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫