সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে দুই দিনের টানা বৃষ্টিতে আলু, সরিষা, পেঁয়াজ, রসুন ও শাকসবজির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এতে কৃষকের প্রায় ৮ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। বৃষ্টি চলে যাওয়ার ৫ দিন হয়ে গেলেও এখনো বেশির ভাগ জমির পানি শুকায়নি।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, এখনো আলুর জমিগুলো পানির নিচে ডুবে রয়েছে। অনেকেই পাম্প মেশিন লাগিয়ে পানি সরানোর কাজ করছেন। এ ছাড়া অনেক শাকসবজির জমি একেবারেই নষ্ট হয়ে গেছে। এতে করে বেশির ভাগ কৃষকের মনোবল নষ্ট হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। এ ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেছেন তাঁরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এবার ৯ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। যার মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৭ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে আলু রোপণ করা হয়েছে। টানা বৃষ্টিতে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। সরিষা ৭০০ হেক্টর, পেঁয়াজ ৫ হেক্টর, রসুন ৪ হেক্টর, শাকসবজি ১০ হেক্টর ক্ষতি হয়েছে।
কৃষক মো. ইয়াসিন বলেন, ‘আমি এবার ৮৪০ শতাংশ জমিতে আলু রোপণ করেছি। আমার প্রায় ৯ লাখ টাকার ওপরে খরচ হয়েছে। বৃষ্টিতে আমার অনেক জমি পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে আমার প্রায় ৬ লাখ টাকার মতন বীজ নষ্ট হয়ে গেছে। আমি এ বিষয়ে সরকারের সহযোগিতা কামনা করছি।’
স্থানীয় কৃষক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘আমার আলু এবং পেঁয়াজের জমি দুটোই নষ্ট হয়ে গেছে। আবার নতুন করে রোপণ করতে হবে। এতে আমার অনেক টাকা খরচ হয়ে যাবে। এখন সার, আলু বীজ, পেঁয়াজের বীজ অনেক দাম বেড়ে গেছে। এ বিষয়ে প্রশাসনের লক্ষ্য রাখা দরকার। যাতে করে সঠিক দামে বীজ পেতে পারি, এটাই আমাদের চাওয়া। তা না হলে এমনি আমরা মরে গেছি আরও মরে যাব।’
কৃষক জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘কোটি কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হলো। প্রশাসনের লোকজন গুরুত্ব দিয়ে দেখছে না। তাঁরা কৃষকের খোঁজখবর নিচ্ছেন না। এখন সরকারের উচিত আমাদের প্রণোদনা দিয়ে নতুনভাবে যেন রোপণ করতে পারি, সেদিকে দৃষ্টি দেওয়া।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার বলেন, ‘নিম্ন চাপ এবং অসময়ে বৃষ্টির কারণে আলু চাষিদের ক্ষতি হয়েছে। তবে নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে আলু বপন শুরু হয়েছিল। যে সব জমিতে আলুর গাছ বা লতাপাতা গজিয়েছে সেই জমিতে ক্ষতি হওয়ার পরিমাণ কম। আর যে সব কৃষক সপ্তাহখানেকের মধ্যে বীজ লাগিয়েছেন তাঁদের ক্ষতির পরিমাণ বেশি।’
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে দুই দিনের টানা বৃষ্টিতে আলু, সরিষা, পেঁয়াজ, রসুন ও শাকসবজির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এতে কৃষকের প্রায় ৮ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। বৃষ্টি চলে যাওয়ার ৫ দিন হয়ে গেলেও এখনো বেশির ভাগ জমির পানি শুকায়নি।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, এখনো আলুর জমিগুলো পানির নিচে ডুবে রয়েছে। অনেকেই পাম্প মেশিন লাগিয়ে পানি সরানোর কাজ করছেন। এ ছাড়া অনেক শাকসবজির জমি একেবারেই নষ্ট হয়ে গেছে। এতে করে বেশির ভাগ কৃষকের মনোবল নষ্ট হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। এ ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেছেন তাঁরা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এবার ৯ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। যার মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৭ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে আলু রোপণ করা হয়েছে। টানা বৃষ্টিতে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। সরিষা ৭০০ হেক্টর, পেঁয়াজ ৫ হেক্টর, রসুন ৪ হেক্টর, শাকসবজি ১০ হেক্টর ক্ষতি হয়েছে।
কৃষক মো. ইয়াসিন বলেন, ‘আমি এবার ৮৪০ শতাংশ জমিতে আলু রোপণ করেছি। আমার প্রায় ৯ লাখ টাকার ওপরে খরচ হয়েছে। বৃষ্টিতে আমার অনেক জমি পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে আমার প্রায় ৬ লাখ টাকার মতন বীজ নষ্ট হয়ে গেছে। আমি এ বিষয়ে সরকারের সহযোগিতা কামনা করছি।’
স্থানীয় কৃষক আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘আমার আলু এবং পেঁয়াজের জমি দুটোই নষ্ট হয়ে গেছে। আবার নতুন করে রোপণ করতে হবে। এতে আমার অনেক টাকা খরচ হয়ে যাবে। এখন সার, আলু বীজ, পেঁয়াজের বীজ অনেক দাম বেড়ে গেছে। এ বিষয়ে প্রশাসনের লক্ষ্য রাখা দরকার। যাতে করে সঠিক দামে বীজ পেতে পারি, এটাই আমাদের চাওয়া। তা না হলে এমনি আমরা মরে গেছি আরও মরে যাব।’
কৃষক জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘কোটি কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হলো। প্রশাসনের লোকজন গুরুত্ব দিয়ে দেখছে না। তাঁরা কৃষকের খোঁজখবর নিচ্ছেন না। এখন সরকারের উচিত আমাদের প্রণোদনা দিয়ে নতুনভাবে যেন রোপণ করতে পারি, সেদিকে দৃষ্টি দেওয়া।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার বলেন, ‘নিম্ন চাপ এবং অসময়ে বৃষ্টির কারণে আলু চাষিদের ক্ষতি হয়েছে। তবে নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে আলু বপন শুরু হয়েছিল। যে সব জমিতে আলুর গাছ বা লতাপাতা গজিয়েছে সেই জমিতে ক্ষতি হওয়ার পরিমাণ কম। আর যে সব কৃষক সপ্তাহখানেকের মধ্যে বীজ লাগিয়েছেন তাঁদের ক্ষতির পরিমাণ বেশি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪