কামাল হোসেন, কয়রা
বারবার প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিপর্যস্ত কয়রা উপজেলার মানুষ। ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও ইয়াসে ভেসে গেছে এ এলাকার মৎস্য ঘের। নোনা পানিতে ডুবে গেছে ফসলের মাঠ। নদীভাঙনে জোয়ার-ভাটায় নষ্ট হয়েছে মাটির গুণাগুণ। বর্ষাকালের টানা বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আমনখেত। লবণাক্ততা বেড়ে যাওয়ায় ভালো উৎপাদন হয়নি শাকসবজি।
দফায় দফায় লকডাউনের কারণে কৃষিশ্রমিকেরা ধান কাটতে যেতে পারেননি অন্য জেলায়। শহরেও কাজ পাননি দিনমজুরেরা। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে চাকরি হারিয়ে এলাকায় বেকার বেড়েছে। ১০ টাকা কেজি চাল কিনতে পারেনি শত শত পরিবার। সব মিলিয়ে আর্থিক সংকটে পড়েছে কয়রার তিন লাখ মানুষ।
জীবন বাঁচাতে বেশির ভাগ পরিবার আজ দিশেহারা। এক রকম বাধ্য হয়ে মহাজন ও এনজিওর চড়া সুদের ফাঁদে পড়েছে এই এলাকার মানুষ। উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, কয়রার সাতটি ইউনিয়নে প্রায় সাড়ে তিন লাখ মানুষের বসবাস। এখানকার ৮৮ শতাংশ মানুষ কৃষিনির্ভর (শুমারি ২০১১)। লবণাক্ত অঞ্চল হওয়ায় সবজির চাষ তেমন ভালো হয় না। এক ফসলি কৃষিজমিতে বর্ষা মৌসুমে আমন চাষ, কোথাও কোথাও আমন ধান ঘরে তোলার পর তরমুজ চাষ করা হয়। আর বেশির ভাগ মানুষ চিংড়ি চাষের ওপর নির্ভরশীল। বছরের প্রায় ৬ থেকে ৭ মাস দেশের বিভিন্ন স্থানে দিনমজুরের কাজ করে প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠী।
আইলা-আম্পান ও ইয়াসে বিধ্বস্ত হয় কয়রার কৃষি-অর্থনীতি। এলাকা ছেড়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে কাজকর্ম করে ও ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে সেই ক্ষতি পুষিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আপ্রাণ চেষ্টা করছিল ক্ষতিগ্রস্তরা। এ অবস্থায় মহামারি করোনার থাবায় দেশে দফায় দফায় লকডাউনের ফলে এলাকার বাইরে দীর্ঘদিন কাজে যেতে না পারায় ও চাকরি হারিয়ে প্রায় ৬০ শতাংশ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। গ্রামে বেকারের সংখ্যা চরম আকার ধারণ করেছে।
এদিকে চিংড়ি চাষের ওপর নির্ভরশীলেরাও নানা সমস্যায় ক্ষতির মুখে পড়েন। পরিবহন জটিলতায় বেশি দামে পোনা কিনতে হয়। ফলে উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়। অপরদিকে রপ্তানি বন্ধ হওয়ায় বড় মাছের দাম কমে যায়। সাদা মাছের ক্ষেত্রেও একই সমস্যার সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে কাঁকড়ার দাম ৭০-৮০ শতাংশ কমে যায়। কাঁকড়া ব্যবসায়ী সমিতি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এ ছাড়া তরমুজ চাষি, হাঁস-মুরগির খামারি, গবাদিপশুর খামারিসহ অন্যান্য পেশার মানুষও নানাবিধ কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এলাকার দরিদ্র, নিম্নবিত্তসহ মধ্যবিত্ত শ্রেণির লোকজন চরম আর্থিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়।
এমন দুরবস্থার মধ্যে এ বছরের ২৬ মে ইয়াসের তাণ্ডবে নদীর দুর্বল বেড়িবাঁধ ভেঙে নোনা পানিতে প্লাবিত হয় অর্ধশতাধিক গ্রাম। কপোতাক্ষ ও শাকবাড়িয়া নদীর ১২টি স্থান ভেঙে ভেসে যায় সাড়ে পাঁচ হাজার হেক্টর জমির মৎস্য খামার। ধসে পড়ে প্রায় ৯০ শতাংশ কাঁচা ঘর। নষ্ট হয় জমির ফসল।
অভ্যন্তরীণ যোগাযোগব্যবস্থা চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এলাকাবাসীর স্বেচ্ছাশ্রমে ১০টি পয়েন্টের বাঁধ নির্মাণ সম্পন্ন হলেও পানি উন্নয়ন বোর্ডের গাফিলতিতে দশহালিয়া দিয়ে আজও জোয়ার-ভাটা হচ্ছে। ছয় মাস ধরে বৃষ্টি-কাদার মধ্যে রাস্তায় ঝুপড়ি বেঁধে বসবাস করছে শতাধিক পরিবার।
ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের দুই মাস পর অতিবৃষ্টিতে পুনরায় মৎস্য ঘের ভেসে যায় ও জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। নষ্ট হয় আমনের বীজতলা। পানি সরবরাহের ব্যবস্থা না থাকায় আমন রোপণে চরম বেগ পেতে হয় চাষিদের। উৎপাদন খরচ তিন গুণের বেশি বেড়ে যাওয়ায় ও জলাবদ্ধতায় ফসলের ঝুঁকি থাকায় কেউ কেউ এ বছর ধান রোপণ থেকে বিরত থাকেন। যাঁরা করেছেন, তাঁরাও ভালো ফলন নিয়ে চিন্তিত।
দেয়াড়া পশ্চিমপাড়ার আব্দুল হাই বলেন, পাঁচ বিঘা জমিতে ঘের (চিংড়ি চাষ) করেন। ইয়াসে পানিতে ডুবে যায় ঘের। পানি নেমে যাওয়ার পর পুনরায় প্রসেসিং করে পোনা ছাড়লেও বৃষ্টির পানিতে আরও দুবার ভেসে যায়। মহারাজপুর গ্রামের কৃষক আবুল হোসেন সরদার বলেন, এ বছর সাত বিঘা জমিতে আমন ধান চাষ করেছি। কিন্তু জলাবদ্ধতার কারণে সব নষ্ট হয়ে গেছে। ৩ নম্বর কয়রা গ্রামের মনতোষ মণ্ডল বলেন, প্রতিবছর তিন বিঘা জমিতে বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ করি। বারবার নদীভাঙনের ফলে লবণাক্ততা বেড়ে যাওয়ায় এ বছর ভালো সবজি হয়নি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার অনিমেষ বিশ্বাস বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও বারবার নদী ভাঙনে কয়রা উপজেলার প্রায় তিন লাখ মানুষের জীবন জীবিকার সংকট দেখা দিয়েছে। সরকারিভাবে এ সংকট নিরসনে বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে কাজ করা হচ্ছে।
কয়রা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, কয়রার জনগণ আর্থিকভাবে ভালো নেই। আম্পান-ইয়াস-অতিবৃষ্টির কারণে ফসলের ক্ষতিসহ মৎস্য ঘেরেরও ক্ষতি হয়েছে। বাড়িঘর ভেঙে যায়। স্লুইসগেট নষ্ট থাকায় ইয়াসের পরও বৃষ্টির পানিতে দুবার প্লাবিত হয়। তিনি আরও বলেন, ‘যত দিন টেকসই বেড়িবাঁধ না হবে, তত দিন এ অঞ্চলের মানুষের দুর্ভোগ কাটবে বলে আমি মনে করি না।’
বারবার প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিপর্যস্ত কয়রা উপজেলার মানুষ। ঘূর্ণিঝড় আম্পান ও ইয়াসে ভেসে গেছে এ এলাকার মৎস্য ঘের। নোনা পানিতে ডুবে গেছে ফসলের মাঠ। নদীভাঙনে জোয়ার-ভাটায় নষ্ট হয়েছে মাটির গুণাগুণ। বর্ষাকালের টানা বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আমনখেত। লবণাক্ততা বেড়ে যাওয়ায় ভালো উৎপাদন হয়নি শাকসবজি।
দফায় দফায় লকডাউনের কারণে কৃষিশ্রমিকেরা ধান কাটতে যেতে পারেননি অন্য জেলায়। শহরেও কাজ পাননি দিনমজুরেরা। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে চাকরি হারিয়ে এলাকায় বেকার বেড়েছে। ১০ টাকা কেজি চাল কিনতে পারেনি শত শত পরিবার। সব মিলিয়ে আর্থিক সংকটে পড়েছে কয়রার তিন লাখ মানুষ।
জীবন বাঁচাতে বেশির ভাগ পরিবার আজ দিশেহারা। এক রকম বাধ্য হয়ে মহাজন ও এনজিওর চড়া সুদের ফাঁদে পড়েছে এই এলাকার মানুষ। উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, কয়রার সাতটি ইউনিয়নে প্রায় সাড়ে তিন লাখ মানুষের বসবাস। এখানকার ৮৮ শতাংশ মানুষ কৃষিনির্ভর (শুমারি ২০১১)। লবণাক্ত অঞ্চল হওয়ায় সবজির চাষ তেমন ভালো হয় না। এক ফসলি কৃষিজমিতে বর্ষা মৌসুমে আমন চাষ, কোথাও কোথাও আমন ধান ঘরে তোলার পর তরমুজ চাষ করা হয়। আর বেশির ভাগ মানুষ চিংড়ি চাষের ওপর নির্ভরশীল। বছরের প্রায় ৬ থেকে ৭ মাস দেশের বিভিন্ন স্থানে দিনমজুরের কাজ করে প্রায় অর্ধেক জনগোষ্ঠী।
আইলা-আম্পান ও ইয়াসে বিধ্বস্ত হয় কয়রার কৃষি-অর্থনীতি। এলাকা ছেড়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে কাজকর্ম করে ও ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে সেই ক্ষতি পুষিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আপ্রাণ চেষ্টা করছিল ক্ষতিগ্রস্তরা। এ অবস্থায় মহামারি করোনার থাবায় দেশে দফায় দফায় লকডাউনের ফলে এলাকার বাইরে দীর্ঘদিন কাজে যেতে না পারায় ও চাকরি হারিয়ে প্রায় ৬০ শতাংশ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। গ্রামে বেকারের সংখ্যা চরম আকার ধারণ করেছে।
এদিকে চিংড়ি চাষের ওপর নির্ভরশীলেরাও নানা সমস্যায় ক্ষতির মুখে পড়েন। পরিবহন জটিলতায় বেশি দামে পোনা কিনতে হয়। ফলে উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়। অপরদিকে রপ্তানি বন্ধ হওয়ায় বড় মাছের দাম কমে যায়। সাদা মাছের ক্ষেত্রেও একই সমস্যার সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে কাঁকড়ার দাম ৭০-৮০ শতাংশ কমে যায়। কাঁকড়া ব্যবসায়ী সমিতি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এ ছাড়া তরমুজ চাষি, হাঁস-মুরগির খামারি, গবাদিপশুর খামারিসহ অন্যান্য পেশার মানুষও নানাবিধ কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এলাকার দরিদ্র, নিম্নবিত্তসহ মধ্যবিত্ত শ্রেণির লোকজন চরম আর্থিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়।
এমন দুরবস্থার মধ্যে এ বছরের ২৬ মে ইয়াসের তাণ্ডবে নদীর দুর্বল বেড়িবাঁধ ভেঙে নোনা পানিতে প্লাবিত হয় অর্ধশতাধিক গ্রাম। কপোতাক্ষ ও শাকবাড়িয়া নদীর ১২টি স্থান ভেঙে ভেসে যায় সাড়ে পাঁচ হাজার হেক্টর জমির মৎস্য খামার। ধসে পড়ে প্রায় ৯০ শতাংশ কাঁচা ঘর। নষ্ট হয় জমির ফসল।
অভ্যন্তরীণ যোগাযোগব্যবস্থা চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এলাকাবাসীর স্বেচ্ছাশ্রমে ১০টি পয়েন্টের বাঁধ নির্মাণ সম্পন্ন হলেও পানি উন্নয়ন বোর্ডের গাফিলতিতে দশহালিয়া দিয়ে আজও জোয়ার-ভাটা হচ্ছে। ছয় মাস ধরে বৃষ্টি-কাদার মধ্যে রাস্তায় ঝুপড়ি বেঁধে বসবাস করছে শতাধিক পরিবার।
ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের দুই মাস পর অতিবৃষ্টিতে পুনরায় মৎস্য ঘের ভেসে যায় ও জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। নষ্ট হয় আমনের বীজতলা। পানি সরবরাহের ব্যবস্থা না থাকায় আমন রোপণে চরম বেগ পেতে হয় চাষিদের। উৎপাদন খরচ তিন গুণের বেশি বেড়ে যাওয়ায় ও জলাবদ্ধতায় ফসলের ঝুঁকি থাকায় কেউ কেউ এ বছর ধান রোপণ থেকে বিরত থাকেন। যাঁরা করেছেন, তাঁরাও ভালো ফলন নিয়ে চিন্তিত।
দেয়াড়া পশ্চিমপাড়ার আব্দুল হাই বলেন, পাঁচ বিঘা জমিতে ঘের (চিংড়ি চাষ) করেন। ইয়াসে পানিতে ডুবে যায় ঘের। পানি নেমে যাওয়ার পর পুনরায় প্রসেসিং করে পোনা ছাড়লেও বৃষ্টির পানিতে আরও দুবার ভেসে যায়। মহারাজপুর গ্রামের কৃষক আবুল হোসেন সরদার বলেন, এ বছর সাত বিঘা জমিতে আমন ধান চাষ করেছি। কিন্তু জলাবদ্ধতার কারণে সব নষ্ট হয়ে গেছে। ৩ নম্বর কয়রা গ্রামের মনতোষ মণ্ডল বলেন, প্রতিবছর তিন বিঘা জমিতে বিভিন্ন ধরনের সবজি চাষ করি। বারবার নদীভাঙনের ফলে লবণাক্ততা বেড়ে যাওয়ায় এ বছর ভালো সবজি হয়নি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার অনিমেষ বিশ্বাস বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও বারবার নদী ভাঙনে কয়রা উপজেলার প্রায় তিন লাখ মানুষের জীবন জীবিকার সংকট দেখা দিয়েছে। সরকারিভাবে এ সংকট নিরসনে বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে কাজ করা হচ্ছে।
কয়রা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, কয়রার জনগণ আর্থিকভাবে ভালো নেই। আম্পান-ইয়াস-অতিবৃষ্টির কারণে ফসলের ক্ষতিসহ মৎস্য ঘেরেরও ক্ষতি হয়েছে। বাড়িঘর ভেঙে যায়। স্লুইসগেট নষ্ট থাকায় ইয়াসের পরও বৃষ্টির পানিতে দুবার প্লাবিত হয়। তিনি আরও বলেন, ‘যত দিন টেকসই বেড়িবাঁধ না হবে, তত দিন এ অঞ্চলের মানুষের দুর্ভোগ কাটবে বলে আমি মনে করি না।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪