শিমুল চৌধুরী, ভোলা
আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ভোলায় উচ্চমাত্রায় জ্বর, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। এর মধ্যে নিউমোনিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যাই বেশি। সদর হাসপাতাল সূত্র থেকে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জন নিউমোনিয়া রোগী ভর্তি হয়েছে। এক সপ্তাহে ভর্তি হয়েছে ২৩৭ জন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, ভোলা সদর হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে যেন ঠাঁই নেই। শয্যা-সংকটে এক শয্যায় তিন-চারটি শিশুকে রেখেও চিকিৎসা দিতে দেখা গেছে। শিশু বিভাগে সব মিলিয়ে শয্যাসংখ্যা রয়েছে মাত্র ২৫। কিন্তু এ বিভাগে ভর্তি শিশু রোগীর সংখ্যা বর্তমানে ১২৩। শয্যার তুলনায় প্রায় পাঁচ গুণ বেশি শিশু রোগী ভর্তি আছে এ বিভাগে।
এক সপ্তাহ ধরেই মোটামুটি এ অবস্থা চলছে।
শিশু ওয়ার্ডের চিকিৎসক ও নার্সরা বলছেন, রোগীর চাপ বাড়ায় শয্যা-সংকট প্রকট হয়েছে শিশু বিভাগে। শয্যা না পেয়ে হাসপাতালের মেঝেতে ও বারান্দায় শিশুসন্তানদের চিকিৎসা নিচ্ছেন রোগীর স্বজনেরা।
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক মু. মনিরুল ইসলাম বলেন, ওয়ার্ডে শ্বাসকষ্টের জটিলতায় আক্রান্ত শিশুদের জন্য নেবুলাইজার মেশিনের সংকট নেই। তবে, বেডের সংকট রয়েছে। এক শয্যায় তিন-চারটি শিশুকে রেখে চিকিৎসা দিতে হচ্ছে।
ভোলা সদর হাসপাতাল সূত্র থেকে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জন নিউমোনিয়া রোগী ভর্তি হয়েছে। এক সপ্তাহে ভর্তি হয়েছে ২৩৭ জন। ১৫ দিনে ভর্তি হয়েছে ৩৫১ জন। এক মাসে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৬৫ জন। এক মাসে মৃত্যু হয়েছে চারজনের। এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২৪ জনের।
শহরের মুসলিমপাড়ার দুই বছর দুই মাস বয়সী শিশু ইমতিয়াজের মা সোনিয়া বেগম জানান, তাঁর সন্তানের নিউমোনিয়া হওয়ায় ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসেন। কিন্তু হাসপাতালে বেড না পেয়ে বাধ্য হয়ে মেঝেতে থেকে চিকিৎসা করাচ্ছেন।
ভোলা সদর হাসপাতালের চিকিৎসা কর্মকর্তা এবং নবজাতক ও শিশু চিকিৎসক আবদুল মজিদ শাকিল জানান, হালকা শীতে নিউমোনিয়া আক্রান্ত শিশুদের সংখ্যা বাড়ছে। প্রতিদিনই শতাধিক নিউমোনিয়া আক্রান্ত শিশু হাসপাতালে আসছে। কেউ ভর্তি হয়, কেউ বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছে।
ভোলা সিভিল সার্জন কে এম শফিকুজ্জামান বলেন, ‘শীতের মৌসুম শুরু হওয়ার আগেই নিউমোনিয়া আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা বেড়ে গেছে। তবে আমরা শিশুদের মা, বাবা ও স্বজনকে শিশুদের গরম পোশাক পরিয়ে রাখা ও ঠান্ডা খাবার না খাওয়াতে পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি।’
আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ভোলায় উচ্চমাত্রায় জ্বর, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। এর মধ্যে নিউমোনিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যাই বেশি। সদর হাসপাতাল সূত্র থেকে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জন নিউমোনিয়া রোগী ভর্তি হয়েছে। এক সপ্তাহে ভর্তি হয়েছে ২৩৭ জন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, ভোলা সদর হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে যেন ঠাঁই নেই। শয্যা-সংকটে এক শয্যায় তিন-চারটি শিশুকে রেখেও চিকিৎসা দিতে দেখা গেছে। শিশু বিভাগে সব মিলিয়ে শয্যাসংখ্যা রয়েছে মাত্র ২৫। কিন্তু এ বিভাগে ভর্তি শিশু রোগীর সংখ্যা বর্তমানে ১২৩। শয্যার তুলনায় প্রায় পাঁচ গুণ বেশি শিশু রোগী ভর্তি আছে এ বিভাগে।
এক সপ্তাহ ধরেই মোটামুটি এ অবস্থা চলছে।
শিশু ওয়ার্ডের চিকিৎসক ও নার্সরা বলছেন, রোগীর চাপ বাড়ায় শয্যা-সংকট প্রকট হয়েছে শিশু বিভাগে। শয্যা না পেয়ে হাসপাতালের মেঝেতে ও বারান্দায় শিশুসন্তানদের চিকিৎসা নিচ্ছেন রোগীর স্বজনেরা।
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক মু. মনিরুল ইসলাম বলেন, ওয়ার্ডে শ্বাসকষ্টের জটিলতায় আক্রান্ত শিশুদের জন্য নেবুলাইজার মেশিনের সংকট নেই। তবে, বেডের সংকট রয়েছে। এক শয্যায় তিন-চারটি শিশুকে রেখে চিকিৎসা দিতে হচ্ছে।
ভোলা সদর হাসপাতাল সূত্র থেকে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জন নিউমোনিয়া রোগী ভর্তি হয়েছে। এক সপ্তাহে ভর্তি হয়েছে ২৩৭ জন। ১৫ দিনে ভর্তি হয়েছে ৩৫১ জন। এক মাসে ভর্তি হয়েছে ১ হাজার ৬৫ জন। এক মাসে মৃত্যু হয়েছে চারজনের। এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২৪ জনের।
শহরের মুসলিমপাড়ার দুই বছর দুই মাস বয়সী শিশু ইমতিয়াজের মা সোনিয়া বেগম জানান, তাঁর সন্তানের নিউমোনিয়া হওয়ায় ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসেন। কিন্তু হাসপাতালে বেড না পেয়ে বাধ্য হয়ে মেঝেতে থেকে চিকিৎসা করাচ্ছেন।
ভোলা সদর হাসপাতালের চিকিৎসা কর্মকর্তা এবং নবজাতক ও শিশু চিকিৎসক আবদুল মজিদ শাকিল জানান, হালকা শীতে নিউমোনিয়া আক্রান্ত শিশুদের সংখ্যা বাড়ছে। প্রতিদিনই শতাধিক নিউমোনিয়া আক্রান্ত শিশু হাসপাতালে আসছে। কেউ ভর্তি হয়, কেউ বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছে।
ভোলা সিভিল সার্জন কে এম শফিকুজ্জামান বলেন, ‘শীতের মৌসুম শুরু হওয়ার আগেই নিউমোনিয়া আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা বেড়ে গেছে। তবে আমরা শিশুদের মা, বাবা ও স্বজনকে শিশুদের গরম পোশাক পরিয়ে রাখা ও ঠান্ডা খাবার না খাওয়াতে পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪