রাজশাহী প্রতিনিধি
ক্যানসারের চিকিৎসা বিকেন্দ্রীকরণ করতে দেশের আট বিভাগীয় শহরে ক্যানসার সেন্টার নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ২০১৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রকল্প পাস হয়। এরপর দুই বছরে রাজশাহীর ক্যানসার সেন্টার নির্মাণের মাত্র ৮ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
গত ৯ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের আট বিভাগীয় শহরের ক্যানসার সেন্টারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের উদ্বোধন করেন। এর আগেই রাজশাহীর ক্যানসার সেন্টারটির নির্মাণকাজ শুরু হয়। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের জমিতে এটি নির্মাণ করা হচ্ছে। গত নভেম্বরে সোর পাইল শেষ হয়। এরপর টাই বিম শেষে মাটি কেটে ব্রেসিং করার কাজ শুরু হয়। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে এ বছরের জুনে। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করা কোনোভাবেই সম্ভব হবে না।
রাজশাহী গণপূর্ত অধিদপ্তর-২ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। বিবিএল ও কেএআর নামের দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান একসঙ্গে কাজটি পেয়েছে। তারা শুধু ১৫ তলা ভবনটি নির্মাণ করবে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সাইট ব্যবস্থাপক ফারুক চৌধুরী জানান, কাজ শুরুর পর এ পর্যন্ত প্রকল্প এলাকার চারপাশে ৫৫ ফুট গভীর করে ৩১৬টি সোর পাইল বসানো হয়েছে। ব্রেসিং করে শুরু হবে ঢালাইয়ের কাজ। দোতলা ভবনের সমান কাজ হবে মাটির নিচেই। তারপর ওপরে উঠবে ১৫ তলা মূল ভবন।
সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট বরাদ্দ ১৭৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ভবনের জন্য ১০১ কোটি টাকা। গণপূর্ত অধিদপ্তর ৭৯ কোটি টাকায় ভবন নির্মাণের জন্য ঠিকাদারের সঙ্গে চুক্তি করেছে। ২ লাখ ৫৭ হাজার বর্গফুটের মূল ভবনটি নির্মাণ শেষ হওয়ার পর সীমানা প্রাচীর, আনসার ব্যারাকসহ অন্যান্য কাজের জন্য ঠিকাদার নিয়োগ করা হবে।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী জানান, ক্যানসার সেন্টারটি তাদের অধীনেই পরিচালিত হবে। ক্যানসারের পাশাপাশি কিডনি এবং হৃদ্রোগের চিকিৎসা হবে সেখানে। ভবনের একেবারে ওপরের চারতলায় থাকবে কার্ডিওলজি বিভাগ। এর নিচের তিনতলায় থাকবে নেফ্রোলজি বিভাগ। নিচের বাকি আটতলায় থাকবে ক্যানসার বিভাগ। থাকবে ১০০ শয্যার হাসপাতাল।
হাসপাতাল পরিচালক বলেন, এখন রামেক হাসপাতালের ভেতরেই ক্যানসার, হৃদ্রোগ ও কিডনি রোগীদের চিকিৎসা করা হয়। এখানে জায়গা সংকুলান হয় না। ক্যানসার সেন্টারটি চালু হলে রামেক হাসপাতাল থেকে তিনটি ইউনিট স্থানান্তর করা যাবে। তখন রামেক হাসপাতালে রোগীর চাপ কমবে। সেবার মান বাড়বে। পাশাপাশি ক্যানসার সেন্টারেও ক্যানসার, হৃদ্রোগ এবং কিডনি রোগীরা ভালো সেবা পাবেন। ভর্তি থাকার পাশাপাশি সেখানে সব ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যবস্থাও থাকবে। তাই দ্রুতই ক্যানসার সেন্টারটির কাজ শেষ করা দরকার বলে মনে করেন তিনি।
রাজশাহী গণপূর্ত বিভাগ-২-এর উপবিভাগীয় প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম খান বলেন, এ পর্যন্ত কাজের অগ্রগতি ৮ শতাংশ। করোনার কারণে কাজ শুরু করতে বিলম্ব হয়েছে। অন্য বিভাগের চেয়ে রাজশাহীর অগ্রগতিই ভালো। তবে প্রকল্পের মেয়াদের বাকি সময়ে কাজ শেষ করা সম্ভব হবে না। সব বিভাগের প্রকল্পেরই মেয়াদ বাড়বে। তখন রাজশাহীরও মেয়াদ বাড়বে। তবে তাঁরা দ্রুততার সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করছেন।
ক্যানসারের চিকিৎসা বিকেন্দ্রীকরণ করতে দেশের আট বিভাগীয় শহরে ক্যানসার সেন্টার নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ২০১৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রকল্প পাস হয়। এরপর দুই বছরে রাজশাহীর ক্যানসার সেন্টার নির্মাণের মাত্র ৮ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
গত ৯ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের আট বিভাগীয় শহরের ক্যানসার সেন্টারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের উদ্বোধন করেন। এর আগেই রাজশাহীর ক্যানসার সেন্টারটির নির্মাণকাজ শুরু হয়। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের জমিতে এটি নির্মাণ করা হচ্ছে। গত নভেম্বরে সোর পাইল শেষ হয়। এরপর টাই বিম শেষে মাটি কেটে ব্রেসিং করার কাজ শুরু হয়। প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে এ বছরের জুনে। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করা কোনোভাবেই সম্ভব হবে না।
রাজশাহী গণপূর্ত অধিদপ্তর-২ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। বিবিএল ও কেএআর নামের দুটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান একসঙ্গে কাজটি পেয়েছে। তারা শুধু ১৫ তলা ভবনটি নির্মাণ করবে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সাইট ব্যবস্থাপক ফারুক চৌধুরী জানান, কাজ শুরুর পর এ পর্যন্ত প্রকল্প এলাকার চারপাশে ৫৫ ফুট গভীর করে ৩১৬টি সোর পাইল বসানো হয়েছে। ব্রেসিং করে শুরু হবে ঢালাইয়ের কাজ। দোতলা ভবনের সমান কাজ হবে মাটির নিচেই। তারপর ওপরে উঠবে ১৫ তলা মূল ভবন।
সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট বরাদ্দ ১৭৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ভবনের জন্য ১০১ কোটি টাকা। গণপূর্ত অধিদপ্তর ৭৯ কোটি টাকায় ভবন নির্মাণের জন্য ঠিকাদারের সঙ্গে চুক্তি করেছে। ২ লাখ ৫৭ হাজার বর্গফুটের মূল ভবনটি নির্মাণ শেষ হওয়ার পর সীমানা প্রাচীর, আনসার ব্যারাকসহ অন্যান্য কাজের জন্য ঠিকাদার নিয়োগ করা হবে।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী জানান, ক্যানসার সেন্টারটি তাদের অধীনেই পরিচালিত হবে। ক্যানসারের পাশাপাশি কিডনি এবং হৃদ্রোগের চিকিৎসা হবে সেখানে। ভবনের একেবারে ওপরের চারতলায় থাকবে কার্ডিওলজি বিভাগ। এর নিচের তিনতলায় থাকবে নেফ্রোলজি বিভাগ। নিচের বাকি আটতলায় থাকবে ক্যানসার বিভাগ। থাকবে ১০০ শয্যার হাসপাতাল।
হাসপাতাল পরিচালক বলেন, এখন রামেক হাসপাতালের ভেতরেই ক্যানসার, হৃদ্রোগ ও কিডনি রোগীদের চিকিৎসা করা হয়। এখানে জায়গা সংকুলান হয় না। ক্যানসার সেন্টারটি চালু হলে রামেক হাসপাতাল থেকে তিনটি ইউনিট স্থানান্তর করা যাবে। তখন রামেক হাসপাতালে রোগীর চাপ কমবে। সেবার মান বাড়বে। পাশাপাশি ক্যানসার সেন্টারেও ক্যানসার, হৃদ্রোগ এবং কিডনি রোগীরা ভালো সেবা পাবেন। ভর্তি থাকার পাশাপাশি সেখানে সব ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যবস্থাও থাকবে। তাই দ্রুতই ক্যানসার সেন্টারটির কাজ শেষ করা দরকার বলে মনে করেন তিনি।
রাজশাহী গণপূর্ত বিভাগ-২-এর উপবিভাগীয় প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম খান বলেন, এ পর্যন্ত কাজের অগ্রগতি ৮ শতাংশ। করোনার কারণে কাজ শুরু করতে বিলম্ব হয়েছে। অন্য বিভাগের চেয়ে রাজশাহীর অগ্রগতিই ভালো। তবে প্রকল্পের মেয়াদের বাকি সময়ে কাজ শেষ করা সম্ভব হবে না। সব বিভাগের প্রকল্পেরই মেয়াদ বাড়বে। তখন রাজশাহীরও মেয়াদ বাড়বে। তবে তাঁরা দ্রুততার সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করছেন।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫