নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
দীর্ঘদিন ঝিমিয়ে থাকার পর ইদানীং মাঠে সক্রিয় হয়েছেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। কেন্দ্রের নির্দেশে কার্যালয় ছাড়াও বাইরেও সভা-সমাবেশ আয়োজন করছেন তাঁরা। এসব নিয়ে নিজেদের মধ্যে জড়িয়ে পড়ছেন মারামারিতে। কখনো সংঘর্ষ ঘটছে পুলিশের সঙ্গেও।
নগর বিএনপি নেতারা বলছেন, পুলিশ অনুমতি না দিলেও গণতন্ত্র রক্ষায় প্রতিদিনই বিভিন্ন জায়গায় সমাবেশ করবেন তাঁরা। এ থেকে পিছিয়ে আসার আর সুযোগ নেই। অন্যদিকে পুলিশ বলছে, বিশৃঙ্খলা করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, শুধু সভা-সমাবেশ নয়, নগরীর বিভিন্ন ইউনিটের কমিটি গঠন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে সংগঠন শক্তিশালী করতেও কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন তাঁরা। জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখেই এমন প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তবে পুলিশের ভূমিকায় দলটির নেতা-কর্মীদের মধ্যে কিছুটা হতাশ দেখা গেছে। তাঁদের দাবি, যখনই তাঁরা মাঠে নামছেন, তখনই গ্রেপ্তার করে গণহারে মামলা দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য প্রথম কয়েক মাস ছোট ছোট সমাবেশের আয়োজন করে কর্মীদের চাঙা রাখার কৌশল নিয়েছেন নগর বিএনপির নেতারা। বৃহত্তর আন্দোলনে ডাক আসলে সব বাধা পেরিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ার প্রস্তুতিও নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
গত এক মাসে কার্যালয়ের বাইরে গিয়ে দুটি বড় সমাবেশ করেছে নগর বিএনপি। গত ৩০ নভেম্বর বাকলিয়ায় বিভাগীয় সমাবেশ হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। এ ছাড়া ৫ জানুয়ারি ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবসে’ জামালখানে সমাবেশ করেন তাঁরা। ওই সমাবেশে অংশ নেন বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী। এতে প্রায় এক কিলোমিটার জুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
ওই সমাবেশ চলাকালে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ জড়িয়ে পড়েন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। এতে পুলিশের চারজন ও বিএনপির ৭ নেতা-কর্মী আহত হন। এই ঘটনায় শীর্ষ কয়েকজন নেতাসহ ৭৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে পুলিশ।
নগর বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের প্রোগ্রামগুলো পুলিশ সদস্যরা সফল করছেন। পুলিশ চারদিক দিয়ে নিরাপত্তা দিতে গিয়ে সড়কও বন্ধ করে রাখে। অথচ আমাদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে বিনা উসকানিতে তাঁরা হামলা করছেন।’
আবু সুফিয়ান আরও বলেন, আগামী ১২ জানুয়ারি দক্ষিণ জেলা বিএনপির উদ্যোগে বিশাল সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে।
নগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘আমরা প্রতিদিনই মাঠে আছি। বিএনপির প্রচুর নেতা-কর্মী আছেন। তাঁদের মধ্যে দীর্ঘদিনের ক্ষোভ রয়েছে। খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা ও গণতন্ত্র রক্ষায় নগর বিএনপি মাঠে নেমেছে। তাঁরা আর পিছপা হবে না।’
৫ জানুয়ারির সমাবেশে সংঘর্ষের বিষয়ে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর বলেন, ‘তারা (বিএনপি) মানববন্ধনের অনুমতি নিয়ে সব রুট ব্লক করে বিশাল সমাবেশ করেছে। বিনা কারণে পুলিশের ওপর হামলা করেছে। আমাদের অতিরিক্ত উপকমিশনারসহ (দক্ষিণ) চারজন আহত হয়েছেন। তাহলে আমরা কী আইনানুগ ব্যবস্থা নেব না?’ বিএনপির এমন কার্যক্রমে হতাশাও প্রকাশকরেন তিনি।
দীর্ঘদিন ঝিমিয়ে থাকার পর ইদানীং মাঠে সক্রিয় হয়েছেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। কেন্দ্রের নির্দেশে কার্যালয় ছাড়াও বাইরেও সভা-সমাবেশ আয়োজন করছেন তাঁরা। এসব নিয়ে নিজেদের মধ্যে জড়িয়ে পড়ছেন মারামারিতে। কখনো সংঘর্ষ ঘটছে পুলিশের সঙ্গেও।
নগর বিএনপি নেতারা বলছেন, পুলিশ অনুমতি না দিলেও গণতন্ত্র রক্ষায় প্রতিদিনই বিভিন্ন জায়গায় সমাবেশ করবেন তাঁরা। এ থেকে পিছিয়ে আসার আর সুযোগ নেই। অন্যদিকে পুলিশ বলছে, বিশৃঙ্খলা করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, শুধু সভা-সমাবেশ নয়, নগরীর বিভিন্ন ইউনিটের কমিটি গঠন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে সংগঠন শক্তিশালী করতেও কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন তাঁরা। জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখেই এমন প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তবে পুলিশের ভূমিকায় দলটির নেতা-কর্মীদের মধ্যে কিছুটা হতাশ দেখা গেছে। তাঁদের দাবি, যখনই তাঁরা মাঠে নামছেন, তখনই গ্রেপ্তার করে গণহারে মামলা দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য প্রথম কয়েক মাস ছোট ছোট সমাবেশের আয়োজন করে কর্মীদের চাঙা রাখার কৌশল নিয়েছেন নগর বিএনপির নেতারা। বৃহত্তর আন্দোলনে ডাক আসলে সব বাধা পেরিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ার প্রস্তুতিও নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
গত এক মাসে কার্যালয়ের বাইরে গিয়ে দুটি বড় সমাবেশ করেছে নগর বিএনপি। গত ৩০ নভেম্বর বাকলিয়ায় বিভাগীয় সমাবেশ হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। এ ছাড়া ৫ জানুয়ারি ‘গণতন্ত্র হত্যা দিবসে’ জামালখানে সমাবেশ করেন তাঁরা। ওই সমাবেশে অংশ নেন বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী। এতে প্রায় এক কিলোমিটার জুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
ওই সমাবেশ চলাকালে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ জড়িয়ে পড়েন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। এতে পুলিশের চারজন ও বিএনপির ৭ নেতা-কর্মী আহত হন। এই ঘটনায় শীর্ষ কয়েকজন নেতাসহ ৭৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে পুলিশ।
নগর বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের প্রোগ্রামগুলো পুলিশ সদস্যরা সফল করছেন। পুলিশ চারদিক দিয়ে নিরাপত্তা দিতে গিয়ে সড়কও বন্ধ করে রাখে। অথচ আমাদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে বিনা উসকানিতে তাঁরা হামলা করছেন।’
আবু সুফিয়ান আরও বলেন, আগামী ১২ জানুয়ারি দক্ষিণ জেলা বিএনপির উদ্যোগে বিশাল সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে।
নগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘আমরা প্রতিদিনই মাঠে আছি। বিএনপির প্রচুর নেতা-কর্মী আছেন। তাঁদের মধ্যে দীর্ঘদিনের ক্ষোভ রয়েছে। খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা ও গণতন্ত্র রক্ষায় নগর বিএনপি মাঠে নেমেছে। তাঁরা আর পিছপা হবে না।’
৫ জানুয়ারির সমাবেশে সংঘর্ষের বিষয়ে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর বলেন, ‘তারা (বিএনপি) মানববন্ধনের অনুমতি নিয়ে সব রুট ব্লক করে বিশাল সমাবেশ করেছে। বিনা কারণে পুলিশের ওপর হামলা করেছে। আমাদের অতিরিক্ত উপকমিশনারসহ (দক্ষিণ) চারজন আহত হয়েছেন। তাহলে আমরা কী আইনানুগ ব্যবস্থা নেব না?’ বিএনপির এমন কার্যক্রমে হতাশাও প্রকাশকরেন তিনি।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫