সাখাওয়াত হোসেন হৃদয়, পাকুন্দিয়া
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলায় অবস্থিত প্রাচীন স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন শাহ্ মাহমুদের মসজিদ ও বালাখানা। এখনো এটি কালের সাক্ষী হয়ে আছে। এক সভ্যতার ইতিহাস-ঐতিহ্য আরেকটি সভ্যতার কাছে তুলে ধরছে স্থাপনা। ইতিহাস-ঐতিহ্য আর গবেষণার জন্য এ স্থাপত্য অনেক গুরুত্ব বহন করে চলছে। প্রাচীন স্থাপত্যশৈলীর অনন্য নিদর্শন কয়েক শ বছরের এ মসজিদ। এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে দর্শনার্থীসহ গবেষকেরা প্রায়ই এখানে আসেন।
উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, মুসলিম স্থাপত্যশিল্পের এক উজ্জ্বল নিদর্শন শাহ্ মাহমুদ মসজিদ ও অপূর্ব সুন্দর বালাখানা। ১৬০০ খ্রিস্টাব্দের দিকে এ মসজিদ নির্মিত হয়। ১১৪৫ বঙ্গাব্দের ২৩ মাঘ তারিখে মসজিদের ব্যয় নির্বাহের জন্য জঙ্গলবাড়ি থেকে দেওয়া ওয়াক্ফ জমি এক কানি সাড়ে সাত গন্ডা জমির দলিল রয়েছে। বর্গাকৃতির এ মসজিদের প্রতিটি বাহু ৩২ ফুট। চার কোনায় চারটি বুরুজ রয়েছে। রয়েছে একটি বিশাল গম্বুজ। এ ছাড়া দুপাশে দুটি সরু মিনার রয়েছে।
ভেতরের পশ্চিমের দেয়ালে রয়েছে তিনটি মেহরাব। বালাখানা-শাহ মাহমুদ মসজিদের প্রবেশদ্বারটি ঠিক দুই চালা ঘরের আকৃতি, যা বালাখানা নামে পরিচিতি। এ বালাখানার মাঝখান দিয়ে প্রবেশ করে মসজিদের মূল ইমারতে যেতে হয়। শাহ্ মাহমুদ এ মসজিদ ও বালাখানাটি নির্মাণ করেছিলেন বলে মসজিদটির নামকরণ করা হয় ‘শাহ্ মাহমুদ মসজিদ’।
সরেজমিনে দেখা গেছে, এ মসজিদ অত্যন্ত মনোরম পরিবেশে অবস্থিত। কোলাহলমুক্ত এর চারপাশ। সামনের বিশাল পুকুর থেকে লোকজন অজু করে মসজিদে প্রবেশ করছে, কেউবা আবার শখের বশে নিজেকে সেলফিবন্দী করছেন। অপূর্ব সুন্দর এ মসজিদ দেখে যে কারও মন তৃপ্ত হবে।
হিরণ মিয়া নামের এক দর্শনার্থী বলেন, ‘লোকমুখে এ পুরোনো মসজিদের কথা শুনেছি। আজ দেখতে এলাম। খুবই চমৎকার লাগছে। এটি আমাদের ইতিহাস-ঐতিহ্য। দেখে মন ভরে গেল।
পাকুন্দিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোজলিন শহীদ চৌধুরী বলেন, ‘মসজিদটির ইতিহাস উপজেলা প্রশাসনের নিজস্ব ওয়েবসাইটে লিপিবদ্ধ করা আছে। পর্যটক ও দর্শনার্থীদের উদ্বুদ্ধ করতে উপজেলার প্রবেশমুখে বিলবোর্ডের মাধ্যমে এসব স্থাপত্যের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
এ বিষয়ে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের ঢাকার আঞ্চলিক পরিচালক রাখী রায় বলেন, ‘বিভাগ থেকে প্রাচীন এসব স্থাপত্যশৈলীর সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখা হয়। আমাদের পরিদর্শক দল নিয়মিত এসব স্থাপত্য পরিদর্শন করে। প্রাচীন এ মসজিদের অবয়ব যাতে নষ্ট না হয়, সে বিষয়টি খেয়াল রাখা হচ্ছে।’
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলায় অবস্থিত প্রাচীন স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন শাহ্ মাহমুদের মসজিদ ও বালাখানা। এখনো এটি কালের সাক্ষী হয়ে আছে। এক সভ্যতার ইতিহাস-ঐতিহ্য আরেকটি সভ্যতার কাছে তুলে ধরছে স্থাপনা। ইতিহাস-ঐতিহ্য আর গবেষণার জন্য এ স্থাপত্য অনেক গুরুত্ব বহন করে চলছে। প্রাচীন স্থাপত্যশৈলীর অনন্য নিদর্শন কয়েক শ বছরের এ মসজিদ। এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে দর্শনার্থীসহ গবেষকেরা প্রায়ই এখানে আসেন।
উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, মুসলিম স্থাপত্যশিল্পের এক উজ্জ্বল নিদর্শন শাহ্ মাহমুদ মসজিদ ও অপূর্ব সুন্দর বালাখানা। ১৬০০ খ্রিস্টাব্দের দিকে এ মসজিদ নির্মিত হয়। ১১৪৫ বঙ্গাব্দের ২৩ মাঘ তারিখে মসজিদের ব্যয় নির্বাহের জন্য জঙ্গলবাড়ি থেকে দেওয়া ওয়াক্ফ জমি এক কানি সাড়ে সাত গন্ডা জমির দলিল রয়েছে। বর্গাকৃতির এ মসজিদের প্রতিটি বাহু ৩২ ফুট। চার কোনায় চারটি বুরুজ রয়েছে। রয়েছে একটি বিশাল গম্বুজ। এ ছাড়া দুপাশে দুটি সরু মিনার রয়েছে।
ভেতরের পশ্চিমের দেয়ালে রয়েছে তিনটি মেহরাব। বালাখানা-শাহ মাহমুদ মসজিদের প্রবেশদ্বারটি ঠিক দুই চালা ঘরের আকৃতি, যা বালাখানা নামে পরিচিতি। এ বালাখানার মাঝখান দিয়ে প্রবেশ করে মসজিদের মূল ইমারতে যেতে হয়। শাহ্ মাহমুদ এ মসজিদ ও বালাখানাটি নির্মাণ করেছিলেন বলে মসজিদটির নামকরণ করা হয় ‘শাহ্ মাহমুদ মসজিদ’।
সরেজমিনে দেখা গেছে, এ মসজিদ অত্যন্ত মনোরম পরিবেশে অবস্থিত। কোলাহলমুক্ত এর চারপাশ। সামনের বিশাল পুকুর থেকে লোকজন অজু করে মসজিদে প্রবেশ করছে, কেউবা আবার শখের বশে নিজেকে সেলফিবন্দী করছেন। অপূর্ব সুন্দর এ মসজিদ দেখে যে কারও মন তৃপ্ত হবে।
হিরণ মিয়া নামের এক দর্শনার্থী বলেন, ‘লোকমুখে এ পুরোনো মসজিদের কথা শুনেছি। আজ দেখতে এলাম। খুবই চমৎকার লাগছে। এটি আমাদের ইতিহাস-ঐতিহ্য। দেখে মন ভরে গেল।
পাকুন্দিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোজলিন শহীদ চৌধুরী বলেন, ‘মসজিদটির ইতিহাস উপজেলা প্রশাসনের নিজস্ব ওয়েবসাইটে লিপিবদ্ধ করা আছে। পর্যটক ও দর্শনার্থীদের উদ্বুদ্ধ করতে উপজেলার প্রবেশমুখে বিলবোর্ডের মাধ্যমে এসব স্থাপত্যের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।
এ বিষয়ে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের ঢাকার আঞ্চলিক পরিচালক রাখী রায় বলেন, ‘বিভাগ থেকে প্রাচীন এসব স্থাপত্যশৈলীর সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখা হয়। আমাদের পরিদর্শক দল নিয়মিত এসব স্থাপত্য পরিদর্শন করে। প্রাচীন এ মসজিদের অবয়ব যাতে নষ্ট না হয়, সে বিষয়টি খেয়াল রাখা হচ্ছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪