নাগেশ্বরী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
বিরোধপূর্ণ জমিতে প্রতিপক্ষ ঘর তুলছে—এমন অভিযোগে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ ফোন দেয় অপর পক্ষ। ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গে অভিযোগকারী দল লাঠি সোঁটা, রড ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আক্রমণ করে প্রতিপক্ষের ওপর। এতে ৭-৮ জন আহত হন। অন্যদিকে, মারপিটের শিকার পক্ষের লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে পুলিশের মোটরসাইকেল ও হেলমেট আটকিয়ে রাখে ঘণ্টা খানিক। পরে থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। উদ্ধার করে মোটরসাইকেল ও হেলমেট। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে নয়টার দিকে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার কেদার ইউনিয়নের বাহের কেদার গ্রামের সুবলপাড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, বাহের কেদার গ্রামের সুবলপাড় বাজার এলাকার আব্দুস ছাত্তার ও আব্দুল আউলের মধ্যে ১৬ শতক জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। মঙ্গলবার সকালে ওই জমিতে ঘর ওঠাতে যান আউয়ালের পক্ষের লোকজন। আব্দুস ছাত্তার ৯৯৯ নম্বরে ফোন করলে কচাকাটা থানার এসআই রবিউল ইসলাম ও একজন কনস্টেবল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন।
আউয়ালের অভিযোগ, ওই দুই পুলিশ সদস্য ঘটনাস্থলে পৌঁছামাত্র সাত্তার ও তাঁর তিন ছেলে এমদাদুল, মাইদুল, সাফিসহ ১৫-২০ জন তাঁদের ওপর আক্রমণ চালায়। মারপিটে খয়বর আলী, রবিউল ইসলাম, খালেদা, মমিনা, আউয়াল, খাদিজা আহত হন। গুরুতর আহত চারজনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
আউয়াল আরও জানান, মারপিট শেষে ছাত্তারের লোকজন নির্বিঘ্নে নিরাপদে চলে যায়। পরে তাঁর (আউয়াল) পক্ষের নারীরা দুই পুলিশ সদস্যের মোটরসাইকেল ও হেলমেট সরিয়ে রাখেন। পরে থানা থেকে আরও পুলিশ আসলে মোটরসাইকেল ও হেলমেট বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
আব্দুস ছাত্তারের ছেলে মাইদুল বলেন, ‘ওই জমির ওপর আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিপক্ষের লোকজন ঘর তোলার চেষ্টা করেন। বাধা দিলেও তাঁরা মানেননি। পরে ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিই। পুলিশ দেখে তাঁরাই আমাদের ওপর হামলা করেন। মোটরসাইকেল নিয়ে যায়।’
এসআই রবিউল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনাস্থলে পৌঁছার আগেই মারপিটের ঘটনা ঘটে। পরে আউয়ালের পক্ষের লোকজন আমাদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন। পরনের পোশাক ধরে টানাটানি করে। মোটরসাইকেল ও হেলমেট লুকিয়ে রাখে।’
কচাকাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশ ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পেয়েছি। এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেননি।’
বিরোধপূর্ণ জমিতে প্রতিপক্ষ ঘর তুলছে—এমন অভিযোগে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ ফোন দেয় অপর পক্ষ। ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গে অভিযোগকারী দল লাঠি সোঁটা, রড ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আক্রমণ করে প্রতিপক্ষের ওপর। এতে ৭-৮ জন আহত হন। অন্যদিকে, মারপিটের শিকার পক্ষের লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে পুলিশের মোটরসাইকেল ও হেলমেট আটকিয়ে রাখে ঘণ্টা খানিক। পরে থানা থেকে অতিরিক্ত পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। উদ্ধার করে মোটরসাইকেল ও হেলমেট। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে নয়টার দিকে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার কেদার ইউনিয়নের বাহের কেদার গ্রামের সুবলপাড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, বাহের কেদার গ্রামের সুবলপাড় বাজার এলাকার আব্দুস ছাত্তার ও আব্দুল আউলের মধ্যে ১৬ শতক জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। মঙ্গলবার সকালে ওই জমিতে ঘর ওঠাতে যান আউয়ালের পক্ষের লোকজন। আব্দুস ছাত্তার ৯৯৯ নম্বরে ফোন করলে কচাকাটা থানার এসআই রবিউল ইসলাম ও একজন কনস্টেবল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন।
আউয়ালের অভিযোগ, ওই দুই পুলিশ সদস্য ঘটনাস্থলে পৌঁছামাত্র সাত্তার ও তাঁর তিন ছেলে এমদাদুল, মাইদুল, সাফিসহ ১৫-২০ জন তাঁদের ওপর আক্রমণ চালায়। মারপিটে খয়বর আলী, রবিউল ইসলাম, খালেদা, মমিনা, আউয়াল, খাদিজা আহত হন। গুরুতর আহত চারজনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
আউয়াল আরও জানান, মারপিট শেষে ছাত্তারের লোকজন নির্বিঘ্নে নিরাপদে চলে যায়। পরে তাঁর (আউয়াল) পক্ষের নারীরা দুই পুলিশ সদস্যের মোটরসাইকেল ও হেলমেট সরিয়ে রাখেন। পরে থানা থেকে আরও পুলিশ আসলে মোটরসাইকেল ও হেলমেট বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
আব্দুস ছাত্তারের ছেলে মাইদুল বলেন, ‘ওই জমির ওপর আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিপক্ষের লোকজন ঘর তোলার চেষ্টা করেন। বাধা দিলেও তাঁরা মানেননি। পরে ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিই। পুলিশ দেখে তাঁরাই আমাদের ওপর হামলা করেন। মোটরসাইকেল নিয়ে যায়।’
এসআই রবিউল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনাস্থলে পৌঁছার আগেই মারপিটের ঘটনা ঘটে। পরে আউয়ালের পক্ষের লোকজন আমাদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন। পরনের পোশাক ধরে টানাটানি করে। মোটরসাইকেল ও হেলমেট লুকিয়ে রাখে।’
কচাকাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশ ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পেয়েছি। এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেননি।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৯ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪