জসিম উদ্দিন, নীলফামারী
গত এক সপ্তাহে নীলফামারীতে শনাক্তের হার কম-বেশি ওঠানামা করছে। এর মধ্যে ২ ফেব্রুয়ারি সৈয়দপুর শহরের নতুন বাবুপাড়া এলাকায় আবিদা বেগম (৭০) নামে এক নারী করোনায় মারা গেছেন। তিনি ১ ফেব্রুয়ারি রংপুর ডক্টরস ক্লিনিক অ্যান্ড হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁর নমুনা রংপুর পিসিআর ল্যাবে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হলে করোনা শনাক্ত হয়।
সৈয়দপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবু মো. আলেমুল বাসার জানান, আবিদা বেগম নামের ওই নারী কোভিশিল্ডে দুই ডোজ টিকা নিয়েছিলেন। বর্তমানে তাঁর বাড়ির লোকজনকে হোম আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।
মাঘের শেষ দিকে এ অঞ্চলে শীত জেঁকে বসায় বিশেষ করে গ্রাম এলাকায় করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। তা ছাড়া মানুষজন স্বাস্থ্যবিধি না মানায় শনাক্তের হার বেড়ে চলছে। জানা যায়, মাসের শুরুতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও গত দুই দিন থেকে শনাক্তের হার কমেছে। তবে এ নিয়ে চিন্তামুক্ত হতে পারছেন না স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা। তাঁদের মতে, নীলফামারীতে স্বাস্থ্যবিধি না মানায় করোনা পরিস্থিতি নিয়ে শঙ্কা বেড়েই চলেছে। বিশেষ করে মাস্ক না পরা, দূরত্ব বজায় না রাখা এবং সামাজিক অনুষ্ঠানাদি পালনে সতর্ক হচ্ছেন না কেউ। এই অবস্থায় জেলা প্রশাসন থেকে কঠোর হওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। মাঠে নামানো হচ্ছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের কন্ট্রোল রুম সূত্র জানায়, গত সোমবার রংপুর ও দিনাজপুর পিসিআর ল্যাব টেস্ট, র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট, জিন-এক্সপার্ট টেস্ট রিপোর্টে ১২০ জনের নমুনায় ২৭ জনের করোনা শনাক্তের রিপোর্ট পাওয়া যায়। এতে সংক্রমণের হার ২২.০৫ শতাংশ। এ ছাড়া ৬ ফেব্রুয়ারি ৯৭ জনের নমুনায় ২৮ জন, ৫ ফেব্রুয়ারি ১১৭ জনের নমুনায় ৫১ জন, ৪ ফেব্রুয়ারি ৭ জনের নমুনায় ২ জন, ৩ ফেব্রুয়ারি ১৪৩ জনের নমুনায় ৪৮ জন, ২ ফেব্রুয়ারি ১৮৬ জনের নমুনায় ৫১ জন এবং ১ ফেব্রুয়ারি ১৪৬ জনের নমুনায় ৬৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়।
এ ছাড়া তথ্যানুযায়ী গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত জেলায় ৬৭৬ জন করোনা শনাক্ত রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। এর মধ্যে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে ১৯ জন এবং বাকি ৬৫৭ জন হোম আইসোলেশনে থেকে চিকিৎসাসেবা নিচ্ছেন। করোনা আক্রান্তের মধ্যে জেলা সদরে ৫৫৫, সৈয়দপুরে ৬৯ জন, ডোমারে ১৯ জন, জলঢাকায় ১৭ জন, কিশোরগঞ্জে ১০ জন ও ডিমলায় ৬ জন রয়েছে। জেলায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৭৫ জন। এর মধ্যে নীলফামারী সদরে ২৩, ডোমারে ১৩, ডিমলায় ৩, জলঢাকায় ৯, কিশোরগঞ্জে ৪ ও সৈয়দপুরে ২৩ জন।
নীলফামারীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আজাহারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, করোনা সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্যবিধি ও সরকারি নির্দেশনা কার্যকর করতে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রয়েছে কঠোর অবস্থানে।
গত এক সপ্তাহে নীলফামারীতে শনাক্তের হার কম-বেশি ওঠানামা করছে। এর মধ্যে ২ ফেব্রুয়ারি সৈয়দপুর শহরের নতুন বাবুপাড়া এলাকায় আবিদা বেগম (৭০) নামে এক নারী করোনায় মারা গেছেন। তিনি ১ ফেব্রুয়ারি রংপুর ডক্টরস ক্লিনিক অ্যান্ড হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁর নমুনা রংপুর পিসিআর ল্যাবে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হলে করোনা শনাক্ত হয়।
সৈয়দপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবু মো. আলেমুল বাসার জানান, আবিদা বেগম নামের ওই নারী কোভিশিল্ডে দুই ডোজ টিকা নিয়েছিলেন। বর্তমানে তাঁর বাড়ির লোকজনকে হোম আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।
মাঘের শেষ দিকে এ অঞ্চলে শীত জেঁকে বসায় বিশেষ করে গ্রাম এলাকায় করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। তা ছাড়া মানুষজন স্বাস্থ্যবিধি না মানায় শনাক্তের হার বেড়ে চলছে। জানা যায়, মাসের শুরুতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও গত দুই দিন থেকে শনাক্তের হার কমেছে। তবে এ নিয়ে চিন্তামুক্ত হতে পারছেন না স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা। তাঁদের মতে, নীলফামারীতে স্বাস্থ্যবিধি না মানায় করোনা পরিস্থিতি নিয়ে শঙ্কা বেড়েই চলেছে। বিশেষ করে মাস্ক না পরা, দূরত্ব বজায় না রাখা এবং সামাজিক অনুষ্ঠানাদি পালনে সতর্ক হচ্ছেন না কেউ। এই অবস্থায় জেলা প্রশাসন থেকে কঠোর হওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। মাঠে নামানো হচ্ছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের কন্ট্রোল রুম সূত্র জানায়, গত সোমবার রংপুর ও দিনাজপুর পিসিআর ল্যাব টেস্ট, র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট, জিন-এক্সপার্ট টেস্ট রিপোর্টে ১২০ জনের নমুনায় ২৭ জনের করোনা শনাক্তের রিপোর্ট পাওয়া যায়। এতে সংক্রমণের হার ২২.০৫ শতাংশ। এ ছাড়া ৬ ফেব্রুয়ারি ৯৭ জনের নমুনায় ২৮ জন, ৫ ফেব্রুয়ারি ১১৭ জনের নমুনায় ৫১ জন, ৪ ফেব্রুয়ারি ৭ জনের নমুনায় ২ জন, ৩ ফেব্রুয়ারি ১৪৩ জনের নমুনায় ৪৮ জন, ২ ফেব্রুয়ারি ১৮৬ জনের নমুনায় ৫১ জন এবং ১ ফেব্রুয়ারি ১৪৬ জনের নমুনায় ৬৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়।
এ ছাড়া তথ্যানুযায়ী গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত জেলায় ৬৭৬ জন করোনা শনাক্ত রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। এর মধ্যে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে ১৯ জন এবং বাকি ৬৫৭ জন হোম আইসোলেশনে থেকে চিকিৎসাসেবা নিচ্ছেন। করোনা আক্রান্তের মধ্যে জেলা সদরে ৫৫৫, সৈয়দপুরে ৬৯ জন, ডোমারে ১৯ জন, জলঢাকায় ১৭ জন, কিশোরগঞ্জে ১০ জন ও ডিমলায় ৬ জন রয়েছে। জেলায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মারা গেছেন ৭৫ জন। এর মধ্যে নীলফামারী সদরে ২৩, ডোমারে ১৩, ডিমলায় ৩, জলঢাকায় ৯, কিশোরগঞ্জে ৪ ও সৈয়দপুরে ২৩ জন।
নীলফামারীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আজাহারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, করোনা সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্যবিধি ও সরকারি নির্দেশনা কার্যকর করতে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রয়েছে কঠোর অবস্থানে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
১১ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪