মিঠাপুকুর প্রতিনিধি
মিঠাপুকুর থানায় প্রয়োজনীয় মালখানা না থাকায় মামলার আলামত হিসেবে জব্দ দামি গাড়িসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র খোলা জায়গায় পড়ে থেকে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। জব্দ করা কোটি টাকার সম্পদের মধ্যে ট্রাক, মাইক্রোবাস, লেগুনা, পিকআপ ভ্যান ও প্রাইভেট কার রয়েছে।
থানা সূত্রে জানা গেছে, বিভিন্ন মামলার আলামত হিসেবে মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন ধরনের শতাধিক যানবাহন জব্দ অবস্থায় রয়েছে। সড়ক-মহাসড়কে ডাকাতি, ছিনতাই ও মাদক পাচারের মামলায় এসব গাড়ি জব্দ হয়েছিল। থানা চত্বরে গেলেই দেখা যাবে, ছড়িয়ে-ছিটিয়ে খোলা জায়গায় পড়ে আছে এসব মূল্যবান আলামত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন পুলিশ পরিদর্শক বলেন, অপরাধের কাজে ব্যবহৃত এসব যানবাহন ধ্বংস হওয়াই ভালো। কারণ, এগুলো ভালো থাকলে এবং কোনো কারণে যদি অপরাধীরা ফেরত পায়, তাহলে গাড়িগুলো ব্যবহার করে আবারও অপরাধ করতে পারেন।
তবে এভাবে সম্পদ নষ্ট না করে তা বিক্রি করে দিয়ে অর্থ সংগ্রহের পরামর্শ দিয়েছেন হাইকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ মজিদ। তিনি বলেন, মামলার আলামত হিসেবে জব্দ করা মূল্যবান জিনিসপত্র বিচারিক আদালতের দৃষ্টিগোচরে এলে নিলামের মাধ্যমে পাওয়া অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে রাখা যেতে পারে। মামলা নিষ্পত্তি হওয়ার পর যদি বিবাদীর পক্ষে রায় হয় তাহলে ওই টাকা বিবাদী পাবেন। আর যদি মামলার রায় সরকারের পক্ষে হয় তাহলে অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে থাকবে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে মিঠাপুকুরের দায়িত্বে থাকা সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি, ডি সার্কেল) মো. কামরুজ্জামান বলেন, মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আলামত সংরক্ষণ করতে হয়। মামলা নিষ্পত্তি হতে বিলম্ব হওয়ায় আলামত হিসেবে জব্দ করা এসব মালামাল নিলাম বা মালিককে ফেরত দেওয়া যায় না। তবে দুর্ঘটনায় আটক যানবাহন আদালতের মাধ্যমে মালিকের জিম্মায় দেওয়া হয়। অপরাধসংক্রান্ত মামলায় জব্দ আলামত মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে হয়।
মালখানার বিষয়ে মিঠাপুকুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজার রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁদের এখানে মালখানা আছে কিন্তু বড় ধরনের আলামত যেমন বাস, ট্রাক, পিকআপ রাখার মতো জায়গা নেই। বর্তমান প্রেক্ষাপটে থানা চত্বরে বড় আকারের মালখানা নির্মাণের প্রয়োজন রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
মিঠাপুকুর থানায় প্রয়োজনীয় মালখানা না থাকায় মামলার আলামত হিসেবে জব্দ দামি গাড়িসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র খোলা জায়গায় পড়ে থেকে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। জব্দ করা কোটি টাকার সম্পদের মধ্যে ট্রাক, মাইক্রোবাস, লেগুনা, পিকআপ ভ্যান ও প্রাইভেট কার রয়েছে।
থানা সূত্রে জানা গেছে, বিভিন্ন মামলার আলামত হিসেবে মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন ধরনের শতাধিক যানবাহন জব্দ অবস্থায় রয়েছে। সড়ক-মহাসড়কে ডাকাতি, ছিনতাই ও মাদক পাচারের মামলায় এসব গাড়ি জব্দ হয়েছিল। থানা চত্বরে গেলেই দেখা যাবে, ছড়িয়ে-ছিটিয়ে খোলা জায়গায় পড়ে আছে এসব মূল্যবান আলামত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন পুলিশ পরিদর্শক বলেন, অপরাধের কাজে ব্যবহৃত এসব যানবাহন ধ্বংস হওয়াই ভালো। কারণ, এগুলো ভালো থাকলে এবং কোনো কারণে যদি অপরাধীরা ফেরত পায়, তাহলে গাড়িগুলো ব্যবহার করে আবারও অপরাধ করতে পারেন।
তবে এভাবে সম্পদ নষ্ট না করে তা বিক্রি করে দিয়ে অর্থ সংগ্রহের পরামর্শ দিয়েছেন হাইকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ মজিদ। তিনি বলেন, মামলার আলামত হিসেবে জব্দ করা মূল্যবান জিনিসপত্র বিচারিক আদালতের দৃষ্টিগোচরে এলে নিলামের মাধ্যমে পাওয়া অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে রাখা যেতে পারে। মামলা নিষ্পত্তি হওয়ার পর যদি বিবাদীর পক্ষে রায় হয় তাহলে ওই টাকা বিবাদী পাবেন। আর যদি মামলার রায় সরকারের পক্ষে হয় তাহলে অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে থাকবে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে মিঠাপুকুরের দায়িত্বে থাকা সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি, ডি সার্কেল) মো. কামরুজ্জামান বলেন, মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আলামত সংরক্ষণ করতে হয়। মামলা নিষ্পত্তি হতে বিলম্ব হওয়ায় আলামত হিসেবে জব্দ করা এসব মালামাল নিলাম বা মালিককে ফেরত দেওয়া যায় না। তবে দুর্ঘটনায় আটক যানবাহন আদালতের মাধ্যমে মালিকের জিম্মায় দেওয়া হয়। অপরাধসংক্রান্ত মামলায় জব্দ আলামত মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে হয়।
মালখানার বিষয়ে মিঠাপুকুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজার রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, তাঁদের এখানে মালখানা আছে কিন্তু বড় ধরনের আলামত যেমন বাস, ট্রাক, পিকআপ রাখার মতো জায়গা নেই। বর্তমান প্রেক্ষাপটে থানা চত্বরে বড় আকারের মালখানা নির্মাণের প্রয়োজন রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪