সিলেট প্রতিনিধি
সিলেট বিভাগের চার জেলায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সহায়তার লক্ষ্যে ৫০ হাজার প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষককে প্রণোদনা দিচ্ছে সরকার। কৃষি বিভাগ ঘোষিত প্রণোদনা ও পুনর্বাসন কর্মসূচির মাধ্যমে কৃষকদের মধ্যে বিনা মূল্যে সার ও বীজসহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
কয়েক দফা বন্যায় গত বোরো ও আউশ ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। করোনার কারণেও সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকেরা। তাই আসন্ন রবি মৌসুমে বোরো ধানসহ অন্যান্য ফসলের উৎপাদন যাতে ব্যাহত না হয় এবং কৃষকেরা নিরবচ্ছিন্নভাবে চাষাবাদ চালিয়ে যেতে পারেন, এ জন্য কৃষি বিভাগ কৃষকদের মধ্যে বিনা মূল্যে বীজ ও সার বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছে।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বিশ্বব্যাপী সংকট হতে পারে বিবেচনায় সংকট উত্তরণের জন্য কৃষকদের এই প্রণোদনার আওতায় আনা হয়েছে। এ বছর সিলেট বিভাগে রবি মৌসুমে কৃষি পুনর্বাসনের আওতায় প্রণোদনা পাচ্ছেন বিভাগের ৫০ হাজার প্রান্তিক চাষি।
সিলেট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলায় ২০২২-২৩ অর্থবছরে রবি মৌসুমে সরিষা, সূর্যমুখী, চীনাবাদাম, সয়াবিন, পেঁয়াজ, মুগ, মসুর ও খেসারির আবাদ এবং উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য বিনা মূল্যে বীজ ও সার পাবেন কৃষকেরা। সরিষাচাষিদের (বিভাগওয়ারি ভাগ করে) এক কেজি করে সরিষাবীজ, ১০ কেজি করে ডিএপি এবং এমওপি সার দেওয়া হচ্ছে। একজন কৃষক এক বিঘা জমিতে চাষের জন্য প্রয়োজনীয় বীজ ও সার পাবেন। কৃষি মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত বাজেট কৃষি পুনর্বাসনসহায়তা খাত থেকে এই প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে।
সিলেট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য) মো. ফারুক হোসাইন বলেন, এ বছর সিলেটের ১৩টি উপজেলায় ২১ হাজার ৭০০ জন কৃষকের মধ্যে জনপ্রতি এক কেজি সরিষাবীজ, ১০ কেজি করে ডিএপি এবং এমওপি সার বিতরণ করা হবে। সিলেট সদরে ১৮৫০, দক্ষিণ সুরমায় ১৮৫০, গোয়াইনঘাটে ১৯৫০, বালাগঞ্জে ১১৪০, ওসমানীনগরে ১৩৪০, কোম্পানীগঞ্জে ১৫৫০, বিশ্বনাথে ১৭৫০, ফেঞ্চুগঞ্জে ১৫৫০, গোলাপগঞ্জে ১৯৫০, জৈন্তাপুরে ১৬৫০, কানাইঘাটে ১৮৫০, জকিগঞ্জে ১৬৫০ ও বিয়ানীবাজারে ১৬২০ জন কৃষকের মধ্যে ২১ হাজার ৭০০ কেজি সরিষাবীজ, ২১ লাখ ৭ হাজার কেজি ডিএপি ও ২১ লাখ ৭ হাজার কেজি এমওপি সার বিতরণ করা হবে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সিলেট অঞ্চলের উপপরিচালক কাজী মুজিবুর রহমান বলেন, এ বছর সিলেট বিভাগের ৫০ হাজার বিঘা জমিতে ৫০ হাজার কৃষককে ৫০ হাজার কেজি সরিষাবীজ, ৫ লাখ কেজি ডিএপি এবং ৫ লাখ কেজি এমওপি সারসহ ১০ লাখ কেজি সার বিতরণ করা হবে।
সিলেট বিভাগের চার জেলায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সহায়তার লক্ষ্যে ৫০ হাজার প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষককে প্রণোদনা দিচ্ছে সরকার। কৃষি বিভাগ ঘোষিত প্রণোদনা ও পুনর্বাসন কর্মসূচির মাধ্যমে কৃষকদের মধ্যে বিনা মূল্যে সার ও বীজসহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
কয়েক দফা বন্যায় গত বোরো ও আউশ ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। করোনার কারণেও সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকেরা। তাই আসন্ন রবি মৌসুমে বোরো ধানসহ অন্যান্য ফসলের উৎপাদন যাতে ব্যাহত না হয় এবং কৃষকেরা নিরবচ্ছিন্নভাবে চাষাবাদ চালিয়ে যেতে পারেন, এ জন্য কৃষি বিভাগ কৃষকদের মধ্যে বিনা মূল্যে বীজ ও সার বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছে।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বিশ্বব্যাপী সংকট হতে পারে বিবেচনায় সংকট উত্তরণের জন্য কৃষকদের এই প্রণোদনার আওতায় আনা হয়েছে। এ বছর সিলেট বিভাগে রবি মৌসুমে কৃষি পুনর্বাসনের আওতায় প্রণোদনা পাচ্ছেন বিভাগের ৫০ হাজার প্রান্তিক চাষি।
সিলেট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, জেলায় ২০২২-২৩ অর্থবছরে রবি মৌসুমে সরিষা, সূর্যমুখী, চীনাবাদাম, সয়াবিন, পেঁয়াজ, মুগ, মসুর ও খেসারির আবাদ এবং উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য বিনা মূল্যে বীজ ও সার পাবেন কৃষকেরা। সরিষাচাষিদের (বিভাগওয়ারি ভাগ করে) এক কেজি করে সরিষাবীজ, ১০ কেজি করে ডিএপি এবং এমওপি সার দেওয়া হচ্ছে। একজন কৃষক এক বিঘা জমিতে চাষের জন্য প্রয়োজনীয় বীজ ও সার পাবেন। কৃষি মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত বাজেট কৃষি পুনর্বাসনসহায়তা খাত থেকে এই প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে।
সিলেট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য) মো. ফারুক হোসাইন বলেন, এ বছর সিলেটের ১৩টি উপজেলায় ২১ হাজার ৭০০ জন কৃষকের মধ্যে জনপ্রতি এক কেজি সরিষাবীজ, ১০ কেজি করে ডিএপি এবং এমওপি সার বিতরণ করা হবে। সিলেট সদরে ১৮৫০, দক্ষিণ সুরমায় ১৮৫০, গোয়াইনঘাটে ১৯৫০, বালাগঞ্জে ১১৪০, ওসমানীনগরে ১৩৪০, কোম্পানীগঞ্জে ১৫৫০, বিশ্বনাথে ১৭৫০, ফেঞ্চুগঞ্জে ১৫৫০, গোলাপগঞ্জে ১৯৫০, জৈন্তাপুরে ১৬৫০, কানাইঘাটে ১৮৫০, জকিগঞ্জে ১৬৫০ ও বিয়ানীবাজারে ১৬২০ জন কৃষকের মধ্যে ২১ হাজার ৭০০ কেজি সরিষাবীজ, ২১ লাখ ৭ হাজার কেজি ডিএপি ও ২১ লাখ ৭ হাজার কেজি এমওপি সার বিতরণ করা হবে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সিলেট অঞ্চলের উপপরিচালক কাজী মুজিবুর রহমান বলেন, এ বছর সিলেট বিভাগের ৫০ হাজার বিঘা জমিতে ৫০ হাজার কৃষককে ৫০ হাজার কেজি সরিষাবীজ, ৫ লাখ কেজি ডিএপি এবং ৫ লাখ কেজি এমওপি সারসহ ১০ লাখ কেজি সার বিতরণ করা হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪