এসএস শোহান, বাগেরহাট
বাগেরহাটে দিন দিন বাড়ছে ভার্মি কম্পোস্ট (কেঁচো সার) তৈরির প্ল্যান্ট। সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতায় শহর থেকে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট স্থাপন করছেন চাষিরা। খামারিদের করা এসব প্ল্যান্টে উৎপাদন হচ্ছে বিপুল পরিমাণ কেঁচো সার। এ সার দিয়ে পতিত জমিতে ফল ও সবজি চাষ শুরু করছেন প্রত্যন্ত এলাকার মানুষেরা।
বাগেরহাটের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, জেলার ৯টি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ৯৪২টি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট রয়েছে। এসব প্ল্যান্ট থেকে গত বছর ৪৭১ টন কম্পোস্ট সার উৎপাদন হয়েছে। উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ৪ হাজার ৯৯০ জন কৃষককে এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়েছে কৃষি বিভাগ।
ভার্মি কম্পোস্ট ব্যবহার করে ৩ হাজার ৮৮০ হেক্টর পতিত জমিতে সবজি চাষ শুরু করেছেন চাষিরা। এর বাইরে আরও ৫ হাজার ১৭৪ হেক্টর আবাদযোগ্য জমি পতিত রয়েছে। এসব জমি চাষাবাদের আওতায় আনতে চেষ্টা করছে কৃষি বিভাগ।
শুধু কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নয়, ভার্মি কম্পোস্ট সম্প্রসারণে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে পুষ্টি উন্নয়নে অংশগ্রহণমূলক সমন্বিত প্রকল্প (ক্রেইন) নামের একটি প্রকল্প কাজ করছে।
জেলার মোংলা, কচুয়া, মোল্লাহাট ও শরণখোলা উপজেলায় ৩০০ ভার্মি কম্পোস্ট উদ্যোক্তা তৈরি করা হয়েছে। এই ভার্মি কম্পোস্ট খামারিদের উৎপাদিত সার বিক্রির জন্য রয়েছেন আরও ১৫ কৃষি উদ্যোক্তা। যাঁরা নিজেদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ১০ থেকে ১৫ টাকা কেজি দরে কেঁচো সার বিক্রি করে থাকেন। ভার্মি কম্পোস্টে রাসায়নিক সারের ব্যবহার হ্রাস ও নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে অনেকের।
কচুয়া উপজেলার বারুখালী গ্রামের স্বামী থেকে বিচ্ছিন্ন জেসমিন বেগম (২৫) বলেন, `বাবার সংসারে বোঝা হিসেবেই ছিলাম আমি আর আমার মেয়ে। কিন্তু বছরখানেক ক্রেইন প্রকল্পের মাধ্যমে ভার্মি কম্পোস্ট তৈরির প্রশিক্ষণ নেই। পরবর্তীতে ক্রেইন থেকে আমাকে দুটি চাড়ি (কংক্রিটের গোলাকার পাত্র) ও কিছু টাকা দেওয়া হয়। মাসখানেকের মধ্যে আমার প্ল্যান্ট থেকে কেচো সার উৎপাদন শুরু হয়।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বাগেরহাটের উপপরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা বিভিন্নভাবে ভার্মি কম্পোস্ট সারের ব্যবহার বৃদ্ধির চেষ্টা করেছি। এই সার ব্যবহারের ফলে জেলায় পতিত জমি চাষাবাদ বেড়েছে। বর্তমানে আমাদের ১ হাজার ৩৬৪টি বাড়িতে পুষ্টি বাগান রয়েছে।
বাগেরহাটে দিন দিন বাড়ছে ভার্মি কম্পোস্ট (কেঁচো সার) তৈরির প্ল্যান্ট। সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতায় শহর থেকে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট স্থাপন করছেন চাষিরা। খামারিদের করা এসব প্ল্যান্টে উৎপাদন হচ্ছে বিপুল পরিমাণ কেঁচো সার। এ সার দিয়ে পতিত জমিতে ফল ও সবজি চাষ শুরু করছেন প্রত্যন্ত এলাকার মানুষেরা।
বাগেরহাটের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, জেলার ৯টি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ৯৪২টি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট রয়েছে। এসব প্ল্যান্ট থেকে গত বছর ৪৭১ টন কম্পোস্ট সার উৎপাদন হয়েছে। উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ৪ হাজার ৯৯০ জন কৃষককে এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিয়েছে কৃষি বিভাগ।
ভার্মি কম্পোস্ট ব্যবহার করে ৩ হাজার ৮৮০ হেক্টর পতিত জমিতে সবজি চাষ শুরু করেছেন চাষিরা। এর বাইরে আরও ৫ হাজার ১৭৪ হেক্টর আবাদযোগ্য জমি পতিত রয়েছে। এসব জমি চাষাবাদের আওতায় আনতে চেষ্টা করছে কৃষি বিভাগ।
শুধু কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নয়, ভার্মি কম্পোস্ট সম্প্রসারণে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে পুষ্টি উন্নয়নে অংশগ্রহণমূলক সমন্বিত প্রকল্প (ক্রেইন) নামের একটি প্রকল্প কাজ করছে।
জেলার মোংলা, কচুয়া, মোল্লাহাট ও শরণখোলা উপজেলায় ৩০০ ভার্মি কম্পোস্ট উদ্যোক্তা তৈরি করা হয়েছে। এই ভার্মি কম্পোস্ট খামারিদের উৎপাদিত সার বিক্রির জন্য রয়েছেন আরও ১৫ কৃষি উদ্যোক্তা। যাঁরা নিজেদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ১০ থেকে ১৫ টাকা কেজি দরে কেঁচো সার বিক্রি করে থাকেন। ভার্মি কম্পোস্টে রাসায়নিক সারের ব্যবহার হ্রাস ও নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে অনেকের।
কচুয়া উপজেলার বারুখালী গ্রামের স্বামী থেকে বিচ্ছিন্ন জেসমিন বেগম (২৫) বলেন, `বাবার সংসারে বোঝা হিসেবেই ছিলাম আমি আর আমার মেয়ে। কিন্তু বছরখানেক ক্রেইন প্রকল্পের মাধ্যমে ভার্মি কম্পোস্ট তৈরির প্রশিক্ষণ নেই। পরবর্তীতে ক্রেইন থেকে আমাকে দুটি চাড়ি (কংক্রিটের গোলাকার পাত্র) ও কিছু টাকা দেওয়া হয়। মাসখানেকের মধ্যে আমার প্ল্যান্ট থেকে কেচো সার উৎপাদন শুরু হয়।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বাগেরহাটের উপপরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা বিভিন্নভাবে ভার্মি কম্পোস্ট সারের ব্যবহার বৃদ্ধির চেষ্টা করেছি। এই সার ব্যবহারের ফলে জেলায় পতিত জমি চাষাবাদ বেড়েছে। বর্তমানে আমাদের ১ হাজার ৩৬৪টি বাড়িতে পুষ্টি বাগান রয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪